টেকনাফের জইল্যার দ্বীপ এখন প্রভাবশালীদের চিংড়ি প্রকল্প। দ্বীপটির চারপাশে নাফ নদী ও বাইন কেওড়া গাছে ভরপুর। দ্বীপটি যেন জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণের মডেল। দেশ-বিদেশি ভ্রমণকারীরা ছোট ডিঙি নিয়ে নদী পার হয়ে দ্বীপের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য দেখতে যেত। সেখানে যেতে হলে অনুমতি প্রয়োজন।
একসময় ওখানে সারি সারি কেওড়া গাছ ছিল। গাছে গাছে বানর, নানান পাখির কলকাকলি, রাতে শিয়ালের ডাক এখন আর শোনা যায় না। সমাজের প্রভাবশালীরা বাগান উজাড় করে চিংড়ি চাষ করছেন। দ্বীপে নানা প্রজাতির মাছ কাঁকড়া, সাপ ও হরেক প্রজাতির রাক্ষসী মাছের উপযুক্ত স্থান ছিল। টেকনাফ উপকূলীয় বন কর্মর্কতা সিরাজুল ইসলাম জানান, দ্বীপে প্রচুর বাইন, কেওড়া বাগান ছিল যা দখলদাররা কেটে ফেলেন।
Blogger Comment
Facebook Comment