টেকনাফ জইল্যার দ্বীপ প্রভাবশালীদের চিংড়ি প্রকল্প

টেকনাফের জইল্যার দ্বীপ এখন প্রভাবশালীদের চিংড়ি প্রকল্প। দ্বীপটির চারপাশে নাফ নদী ও বাইন কেওড়া গাছে ভরপুর। দ্বীপটি যেন জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণের মডেল। দেশ-বিদেশি ভ্রমণকারীরা ছোট ডিঙি নিয়ে নদী পার হয়ে দ্বীপের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য দেখতে যেত। সেখানে যেতে হলে অনুমতি প্রয়োজন।


একসময় ওখানে সারি সারি কেওড়া গাছ ছিল। গাছে গাছে বানর, নানান পাখির কলকাকলি, রাতে শিয়ালের ডাক এখন আর শোনা যায় না। সমাজের প্রভাবশালীরা বাগান উজাড় করে চিংড়ি চাষ করছেন। দ্বীপে নানা প্রজাতির মাছ কাঁকড়া, সাপ ও হরেক প্রজাতির রাক্ষসী মাছের উপযুক্ত স্থান ছিল। টেকনাফ উপকূলীয় বন কর্মর্কতা সিরাজুল ইসলাম জানান, দ্বীপে প্রচুর বাইন, কেওড়া বাগান ছিল যা দখলদাররা কেটে ফেলেন।
Share on Google Plus

প্রতিবেদনটি পোষ্ট করেছেন: Anonymous

a Bengali Online News Magazine by Selected News Article Combination.... একটি বাংলা নিউজ আর্টিকেলের আর্কাইভ তৈরীর চেষ্টায় আমাদের এই প্রচেষ্টা। বাছাইকৃত বাংলা নিউজ আর্টিকেলের সমন্বয়ে একটি অনলাইন নিউজ ম্যাগাজিন বা আর্কাইভ তৈরীর জন্য এই নিউজ ব্লগ। এর নিউজ বা আর্টিকেল অনলাইন Sources থেকে সংগ্রহকরে Google Blogger এর Blogspotএ জমা করা একটি সামগ্রিক সংগ্রহশালা বা আর্কাইভ। এটি অনলাইন Sources এর উপর নির্ভরশীল।
    Blogger Comment
    Facebook Comment