চকরিয়ায় হিমাগারের অভাবে নষ্ট হচ্ছে কৃষিপণ্য

চকরিয়ায় হিমাগার না থাকায় সংরক্ষণের অভাবে প্রতি বছর পচে নষ্ট হচ্ছে কোটি টাকার কৃষিপণ্য। সরকারি অথবা ব্যক্তিমালিকানায় একটি হিমাগার স্থাপন করা হলে চকরিয়া-পেকুয়া ও বান্দরবানের লামা-আলীকদম

উপজেলার হাজার হাজার কৃষক উৎপাদিত কৃষিপণ্য সংরক্ষণ করে অতিরিক্ত কয়েক কোটি টাকা আয় করতে পারবেন। এ সরকার ক্ষমতায় আসার প্রথম দিকে চকরিয়ায় কয়েকটি সভা-সমাবেশে শিল্পমন্ত্রী দিলীপ বড়ূয়াও এ উপজেলাকে কৃষিভিত্তিক শিল্প নগরী হিসেবে গড়ে তোলার ঘোষণা দেন। সাড়ে ৩ বছরেও শিল্পমন্ত্রীর ওই ঘোষণা বাস্তবায়ন হয়নি।
জানা গেছে, চকরিয়া উপজেলার ১৮ ইউনিয়ন ও এক পৌরসভায় প্রতি বছর শুতনো মৌসুমে কৃষকরা আমনের পাশপাশি ব্যাপক সবজি চাষাবাদ করেন। এ উপজেলায় উৎপাদিত কৃষিপণ্য এ অঞ্চলের মানুষের খাদ্য ঘাটতির চাহিদা পূরণ করে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে সরবরাহ হয়ে আসছে।
কৃষকরা জানান, প্রতি বছর জমিতে উৎপাদিত ফসল (কৃষিপণ্য) প্রথম দিকে স্থানীয় বাজারে ভালো দামে বিক্রি করলেও মাঝপথে হিমাগার না থাকায় সংরক্ষণের অভাবে পানির দামে বিক্রি করতে বাধ্য হন তারা। অনেক সময় বাজারে মূল্যের তারতম্যের কারণে কৃষিপণ্যগুলো কয়েকদিন অবিক্রীত থেকে গেলে তা পচে নষ্ট হয়ে যায়। এতে কৃষকরা লাভের চেয়ে আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হন বেশি। কৃষকরা জানান, চকরিয়ায় সরকারি অথবা বেসরকারি পর্যায়ে একটি হিমাগার স্থাপন করা হলে কৃষিপণ্যগুলো সংরক্ষণের মাধ্যমে বিক্রি করতে পারলে বছরে কয়েক কোটি টাকার বাড়তি আয় করতে পারবেন তারা। চকরিয়া উপজেলা চেয়ারম্যান রেজাউল করিম জানান, উপজেলার সঙ্গে চকরিয়া উপজেলার যোগাযোগ ব্যবস্থা খুব সহজ ও উন্নত হওয়ায় হিমাগারটি সব উপজেলার কৃষকরা ব্যবহার করতে পারবেন।
Share on Google Plus

প্রতিবেদনটি পোষ্ট করেছেন: Unknown

a Bengali Online News Magazine by Selected News Article Combination.... একটি বাংলা নিউজ আর্টিকেলের আর্কাইভ তৈরীর চেষ্টায় আমাদের এই প্রচেষ্টা। বাছাইকৃত বাংলা নিউজ আর্টিকেলের সমন্বয়ে একটি অনলাইন নিউজ ম্যাগাজিন বা আর্কাইভ তৈরীর জন্য এই নিউজ ব্লগ। এর নিউজ বা আর্টিকেল অনলাইন Sources থেকে সংগ্রহকরে Google Blogger এর Blogspotএ জমা করা একটি সামগ্রিক সংগ্রহশালা বা আর্কাইভ। এটি অনলাইন Sources এর উপর নির্ভরশীল।
    Blogger Comment
    Facebook Comment