কক্সবাজারের টেকনাফের বিভিন্ন পয়েন্ট থেকে মিয়ানমার থেকে বৃহস্পতিবার ভোরে অনুপ্রবেশ করা ১৬ জন রোহিঙ্গাকে নিজ হেফাজতে রেখেছে বিজিবি।
এছাড়া আগের আটক করা ১৮ জনসহ বর্তমানে বিজিবি হেফাজতে স্বদেশে ফেরতের অপেক্ষায় রয়েছে ৩৪ জন রোহিঙ্গা শরণার্থী।
বৃহস্পতিবার ভোরে কক্সবাজারের টেকনাফের নীল ইউনিয়নের জাদিমুরা পয়েন্ট থেকে তিনজন, টেকনাফের নাজিরপাড়া পয়েন্ট থেকে ১১জন ও নাইটংপাড়া পয়েন্ট থেকে দু’জনকে আটক করে হেফাজতে রাখে বিজিবি। এ সময় পাচারের কাজে অনুপ্রবেশের কাজে ব্যবহৃত একটি নৌকাও জব্দ করে। এছাড়া বুধবার এসব পয়েন্ট দিয়ে ৯জন রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশকারীকে ফেরত পাঠায় বিজিবি।
বিজিবি-৪২ ব্যাটালিয়ন কমান্ডার লে. কর্ণেল জাহিদ হাসান বার্তা২৪ ডটনেটকে জানান, কিছু অনুপ্রবেশকারী শাহপুরীর দ্বীপ এলাকায় টহল জোরদার থাকায় টেকনাফের বিভিন্ন পয়েন্ট দিয়ে অনুপ্রবেশের চেষ্টা চালাচ্ছে। এসব পয়েন্টেও স্পীটবোট নিয়ে টহল জোরদার করা হয়েছে।
এ পর্যন্ত ৯৪৬ জন অনুপ্রবেশকারীর মধ্যে ৯১২ জনকে স্বদেশে ফেরত পাঠানো হয়েছে এবং বর্তমানে বিজিবি হেফাজতে স্বদেশে ফেরতের অপেক্ষায় রয়েছে ৩৪ জন রোহিঙ্গা।
এদিকে টেকনাফ স্থলবন্দরে একটি মাছ ধরার ট্রলার ও একটি তুলার ট্রলার আসলেও ব্যবসায়ীদের যাতায়াত বন্ধ রয়েছে।
বৃহস্পতিবার ভোরে কক্সবাজারের টেকনাফের নীল ইউনিয়নের জাদিমুরা পয়েন্ট থেকে তিনজন, টেকনাফের নাজিরপাড়া পয়েন্ট থেকে ১১জন ও নাইটংপাড়া পয়েন্ট থেকে দু’জনকে আটক করে হেফাজতে রাখে বিজিবি। এ সময় পাচারের কাজে অনুপ্রবেশের কাজে ব্যবহৃত একটি নৌকাও জব্দ করে। এছাড়া বুধবার এসব পয়েন্ট দিয়ে ৯জন রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশকারীকে ফেরত পাঠায় বিজিবি।
বিজিবি-৪২ ব্যাটালিয়ন কমান্ডার লে. কর্ণেল জাহিদ হাসান বার্তা২৪ ডটনেটকে জানান, কিছু অনুপ্রবেশকারী শাহপুরীর দ্বীপ এলাকায় টহল জোরদার থাকায় টেকনাফের বিভিন্ন পয়েন্ট দিয়ে অনুপ্রবেশের চেষ্টা চালাচ্ছে। এসব পয়েন্টেও স্পীটবোট নিয়ে টহল জোরদার করা হয়েছে।
এ পর্যন্ত ৯৪৬ জন অনুপ্রবেশকারীর মধ্যে ৯১২ জনকে স্বদেশে ফেরত পাঠানো হয়েছে এবং বর্তমানে বিজিবি হেফাজতে স্বদেশে ফেরতের অপেক্ষায় রয়েছে ৩৪ জন রোহিঙ্গা।
এদিকে টেকনাফ স্থলবন্দরে একটি মাছ ধরার ট্রলার ও একটি তুলার ট্রলার আসলেও ব্যবসায়ীদের যাতায়াত বন্ধ রয়েছে।
Blogger Comment
Facebook Comment