কক্সবাজার উপকূলীয় এলাকায় ১২১৫ প্রজাতির প্রাণী ও উদ্ভিদ রয়েছে।
এর মধ্যে উদ্ভিদ ৫৬৭ প্রজাতি, শামুক ১৬২ প্রজাতি, কাঁকড়া ২১ প্রজাতি, চিংড়ি ১৯ প্রজাতি, লবস্টার ২ প্রজাতি, মাছ ২০৭ প্রজাতি, উভচর ১২ প্রজাতি, সরীসৃপ ১৯ প্রজাতি ও ২০৬ প্রজাতির পাখির সন্ধান পাওয়া গেছে।
জলবায়ু পরিবর্ত এবং পরিবেশ বিনষ্টের কারণে এসব প্রাণবৈচিত্র্য হুমকির মুখে রয়েছে এবং তা ক্রমাগত বিলুপ্ত হতে চলছে।
পরিবেশ অধিদপ্তর ও নেচার কনজারভেশন ম্যানেজমেন্টের (নেকম) উদ্যোগে আয়োজিত- ‘ইসিএ এলাকা সংরক্ষণ ও টেকসই ব্যবস্থাপনার জন্য স্থানীয় সাংবাদিকদের নিয়ে প্রশিক্ষণ কর্মশালা ও মতবিনিময় সভায়’ এ তথ্য জানানো হয়।
শনিবার সকাল সাড়ে ৯টা থেকে শুরু হওয়া দিনব্যাপী এ কর্মশালা ও মতবিনিময় সভার প্রধান অতিথি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণিবিদ্যা বিভাগের অধ্যাপক ও নেকম চেয়ারম্যান ড. আবদুর রব মোল্লা বলেন, ‘কক্সবাজারের সোনাদিয়া, টেকনাফ ও সেন্টমার্টিন এলাকায় রয়েছে জীববৈচিত্র্যের সমাহার। বিশ্বে এ পর্যন্ত ৪৭৫ প্রজাতির মাছের সন্ধান পাওয়া গেছে। এক গবেষণায় কক্সবাজারে ২০৭ প্রজাতির মাছ দেখা গেছে। তার মধ্যে কোমলাস্থি ১৯ ও কঠিনাস্থি ১৮৮ প্রজাতির মাছ রয়েছে।
তিনি বলেন, ‘২০৬ প্রজাতির পাখির মধ্যে দেশি ১৪৯টি এবং অতিথি ৫৭ ধরনের পাখি দেখা গেছে এ এলাকায়। বিশ্বের বিলুপ্তপ্রায় পাখিদের অনেক পাখিই কক্সবাজারে রয়েছে। প্রাকৃতিক পরিবেশ রক্ষা করে এ জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ করতে হবে।’
কর্মশালায় পরিবেশ আইন বিষয়ে আলোকপাত করেন পরিবেশ অধিদপ্তরের কক্সবাজার অফিসের সহকারী পরিচালক আবদুল্লাহ আল মামুন। জলবায়ু পরিবর্তনজনিত কারণে কক্সবাজারের অবস্থান ব্যাখ্যা করেন নেকম কর্মকর্তা নাসির আজিজ, প্রকল্পের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য বর্ণনা করেন আবদুল মান্নান।
পরিবেশ অধিদপ্তর সিবিএ ইসিএ প্রকল্প কর্মকর্তা মোহাম্মদ শফিকুর রহমানের পরিচালনায় কর্মশালার শেষে সিবিএ ইসিএ প্রকল্প পরিচালক জাফর সিদ্দিকী বলেন, ‘জীববৈচিত্র্য রক্ষা হলে এ এলাকার মানুষ নিরাপদ হবে। তাই, পরিবেশ রক্ষায় সবাইকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে।’
পরিবেশ অধিদপ্তর ও নেচার কনজারভেশন ম্যানেজমেন্টের (নেকম) উদ্যোগে আয়োজিত- ‘ইসিএ এলাকা সংরক্ষণ ও টেকসই ব্যবস্থাপনার জন্য স্থানীয় সাংবাদিকদের নিয়ে প্রশিক্ষণ কর্মশালা ও মতবিনিময় সভায়’ এ তথ্য জানানো হয়।
শনিবার সকাল সাড়ে ৯টা থেকে শুরু হওয়া দিনব্যাপী এ কর্মশালা ও মতবিনিময় সভার প্রধান অতিথি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণিবিদ্যা বিভাগের অধ্যাপক ও নেকম চেয়ারম্যান ড. আবদুর রব মোল্লা বলেন, ‘কক্সবাজারের সোনাদিয়া, টেকনাফ ও সেন্টমার্টিন এলাকায় রয়েছে জীববৈচিত্র্যের সমাহার। বিশ্বে এ পর্যন্ত ৪৭৫ প্রজাতির মাছের সন্ধান পাওয়া গেছে। এক গবেষণায় কক্সবাজারে ২০৭ প্রজাতির মাছ দেখা গেছে। তার মধ্যে কোমলাস্থি ১৯ ও কঠিনাস্থি ১৮৮ প্রজাতির মাছ রয়েছে।
তিনি বলেন, ‘২০৬ প্রজাতির পাখির মধ্যে দেশি ১৪৯টি এবং অতিথি ৫৭ ধরনের পাখি দেখা গেছে এ এলাকায়। বিশ্বের বিলুপ্তপ্রায় পাখিদের অনেক পাখিই কক্সবাজারে রয়েছে। প্রাকৃতিক পরিবেশ রক্ষা করে এ জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ করতে হবে।’
কর্মশালায় পরিবেশ আইন বিষয়ে আলোকপাত করেন পরিবেশ অধিদপ্তরের কক্সবাজার অফিসের সহকারী পরিচালক আবদুল্লাহ আল মামুন। জলবায়ু পরিবর্তনজনিত কারণে কক্সবাজারের অবস্থান ব্যাখ্যা করেন নেকম কর্মকর্তা নাসির আজিজ, প্রকল্পের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য বর্ণনা করেন আবদুল মান্নান।
পরিবেশ অধিদপ্তর সিবিএ ইসিএ প্রকল্প কর্মকর্তা মোহাম্মদ শফিকুর রহমানের পরিচালনায় কর্মশালার শেষে সিবিএ ইসিএ প্রকল্প পরিচালক জাফর সিদ্দিকী বলেন, ‘জীববৈচিত্র্য রক্ষা হলে এ এলাকার মানুষ নিরাপদ হবে। তাই, পরিবেশ রক্ষায় সবাইকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে।’
Blogger Comment
Facebook Comment