ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগে (আইপিএল) মুরালি বিজয়ের ঝড়ো শতকে টানা তৃতীয়বারের মতো ফাইনালে জায়গা করে নিয়েছে চেন্নাই সুপার কিংস।
শুক্রবার লিগের দ্বিতীয় কোয়ালিফাইং ম্যাচে তারা ৮৬ রানে উড়িয়ে দিয়েছে দিল্লি ডেয়ারডেভিলসকে।
স্কোর-
চেন্নাই সুপার কিংস: ২২২/৫
দিল্লি ডেয়ারডেভিলস: ১৩৬ (১৬.৫ ওভার)
ফল: চেন্নাই ৮৬ রানে জয়ী।
চেন্নাইয়ের এমএ চিদাম্বরাম স্টেডিয়ামে টস জিতে স্বাগতিকদের ব্যাটিংয়ে আমন্ত্রণ জানান দিল্লি ডেয়ারডেভিলস অধিনায়ক বীরেন্দ্র শেবাগ। উদ্বোধনী জুটিতে মুরালি বিজয় ও মাইকেল হাসি উড়ন্ত সূচনা এনে দেন চেন্নাইকে। দলীয় ৬৮ রানে বরুণ অ্যারনের বলে উইকেটের পেছনে ক্যাচ দিয়ে বিদায় নেন মাইকেল হাসি (২০)। দ্বিতীয় উইকেটে সুরেশ রায়নাকে নিয়ে ব্যাটিং তান্ডবে মেতে ওঠেন মুরালি। ১৭ বলে ২৭ রান করে রায়না বিদায় নিলেও থামানো যায়নি মুরালিকে। পরবর্তীতে ধোনি ও ডোয়াইন ব্রাভোকে সঙ্গে নিয়ে গড়ে তোলেন লিগের সর্বোচ্চ সংগ্রহ। ইনিংসের শেষ বলে ওয়ার্নার ও ওঝার রান আউটের ফাঁদে পড়লেও দলকে ২২২ রানের সংগ্রহ এনে দেন মুরালি। মাত্র ৫৮ বলে ১৫টি চার ও চার ছক্কায় ১১৩ রানের ইনিংস খেলেন এই উদ্বোধনী ব্যাটসম্যান। এছাড়া ধোনি দশ বলে ২৩ ও ব্রাভো ১২ বলে তিনটি চার ও দুই ছ’য়ে করেন ৩৩ রান।
৬৩ রানে দুটি উইকেট নেন বরুণ অ্যারন। এছাড়া একটি করে পেয়েছেন উমেশ যাদব ও পাওয়ান নেগি।
বিশাল লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে ২২ রানেই ডেভিড ওয়ার্নার (৩) ও অধিনায়ক শেবাগের (১) উইকেট দুটি হারিয়ে বিপাকে পড়ে দিল্লী। পরবর্তী ব্যাটসম্যানরা নিয়মিত উইকেট বিলিয়ে আসায় ১৩৬ রানেই মুখ থুবড়ে পড়ে ডেয়ারডেভিলসদের ইনিংস।
মাহেলা জয়াবর্ধনের ব্যাট থেকে সর্বোচ্চ ৫৫ রান আসে। তার ইনিংসে ছিল চারটি চার ও দুটি ছক্কা। এছাড়া রস টেলর ২৪ ও আন্দ্রে রাসেল ১৬ রান করেন।
২৩ রানে তিনটি উইকেট নিয়ে ডেয়ারডেভিলস ইনিংসে ধস নামান রবিচন্দ্রন অশ্বিন। এছাড়া শাদাব জাকাতি দুই উইকেট দখল করেন।
অনবদ্য ব্যাটিংয়ের জন্য ম্যাচ সেরা হন মুরালি বিজয়।
২৭ মে ফাইনালে নিজেদের মাঠে চেন্নাই সুপার কিংস মুখোমুখি হবে কলকাতা নাইট রাইডার্সের।
স্কোর-
চেন্নাই সুপার কিংস: ২২২/৫
দিল্লি ডেয়ারডেভিলস: ১৩৬ (১৬.৫ ওভার)
ফল: চেন্নাই ৮৬ রানে জয়ী।
চেন্নাইয়ের এমএ চিদাম্বরাম স্টেডিয়ামে টস জিতে স্বাগতিকদের ব্যাটিংয়ে আমন্ত্রণ জানান দিল্লি ডেয়ারডেভিলস অধিনায়ক বীরেন্দ্র শেবাগ। উদ্বোধনী জুটিতে মুরালি বিজয় ও মাইকেল হাসি উড়ন্ত সূচনা এনে দেন চেন্নাইকে। দলীয় ৬৮ রানে বরুণ অ্যারনের বলে উইকেটের পেছনে ক্যাচ দিয়ে বিদায় নেন মাইকেল হাসি (২০)। দ্বিতীয় উইকেটে সুরেশ রায়নাকে নিয়ে ব্যাটিং তান্ডবে মেতে ওঠেন মুরালি। ১৭ বলে ২৭ রান করে রায়না বিদায় নিলেও থামানো যায়নি মুরালিকে। পরবর্তীতে ধোনি ও ডোয়াইন ব্রাভোকে সঙ্গে নিয়ে গড়ে তোলেন লিগের সর্বোচ্চ সংগ্রহ। ইনিংসের শেষ বলে ওয়ার্নার ও ওঝার রান আউটের ফাঁদে পড়লেও দলকে ২২২ রানের সংগ্রহ এনে দেন মুরালি। মাত্র ৫৮ বলে ১৫টি চার ও চার ছক্কায় ১১৩ রানের ইনিংস খেলেন এই উদ্বোধনী ব্যাটসম্যান। এছাড়া ধোনি দশ বলে ২৩ ও ব্রাভো ১২ বলে তিনটি চার ও দুই ছ’য়ে করেন ৩৩ রান।
৬৩ রানে দুটি উইকেট নেন বরুণ অ্যারন। এছাড়া একটি করে পেয়েছেন উমেশ যাদব ও পাওয়ান নেগি।
বিশাল লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে ২২ রানেই ডেভিড ওয়ার্নার (৩) ও অধিনায়ক শেবাগের (১) উইকেট দুটি হারিয়ে বিপাকে পড়ে দিল্লী। পরবর্তী ব্যাটসম্যানরা নিয়মিত উইকেট বিলিয়ে আসায় ১৩৬ রানেই মুখ থুবড়ে পড়ে ডেয়ারডেভিলসদের ইনিংস।
মাহেলা জয়াবর্ধনের ব্যাট থেকে সর্বোচ্চ ৫৫ রান আসে। তার ইনিংসে ছিল চারটি চার ও দুটি ছক্কা। এছাড়া রস টেলর ২৪ ও আন্দ্রে রাসেল ১৬ রান করেন।
২৩ রানে তিনটি উইকেট নিয়ে ডেয়ারডেভিলস ইনিংসে ধস নামান রবিচন্দ্রন অশ্বিন। এছাড়া শাদাব জাকাতি দুই উইকেট দখল করেন।
অনবদ্য ব্যাটিংয়ের জন্য ম্যাচ সেরা হন মুরালি বিজয়।
২৭ মে ফাইনালে নিজেদের মাঠে চেন্নাই সুপার কিংস মুখোমুখি হবে কলকাতা নাইট রাইডার্সের।
Blogger Comment
Facebook Comment