ব্যাট-বলে দারুণ পারফরমেন্স করে টেস্ট ও ওয়ানডে ক্রিকেটের সেরা অলরাউন্ডার সাকিব আল হাসান। ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগেও (আইপিএল) কলকাতা নাইট রাইডার্সের হয়ে ধারাবাহিক পারফর্ম করছেন।
আগামীতে তিনি ছাড়াও আরও অনেক বাংলাদেশি ক্রিকেটার প্রতিযোগিতায় আসার জন্য প্রস্তুত বলে ‘উইজডেন ইন্ডিয়াকে’ এক সাক্ষাৎকারে বলেছেন বাঁহাতি এই ক্রিকেটার।
এশিয়া কাপে অসাধারণ খেলেছে বাংলাদেশ। পারফরমেন্সের এমন রূপান্তর কিভাবে ঘটেছিলো। এমন প্রশ্নের জবাবে সাকিব, ‘দারুণ টুর্নামেন্ট (এশিয়া কাপ) হয়েছে। যদি আপনি ফলাফল দেখেন। তাহলে আমরা সত্যি ভালো করেছি। আমি এখনো অনুভরি করি, আমাদের চ্যাম্পিয়ন হওয়া উচিৎ ছিলো। যাই হোক, খেলায় আমাদের মনোভাবে আমি সন্তুষ্ট ছিলাম।’
মজার বিষয় বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) পরপর শুরু হয় এশিয়া কাপ। প্রথম বারের মতো আয়োজিত বিপিএল কি বাংলাদেশের পারফরমেন্সের উন্নতিতে ভূমিকা রেখেছে? সাকিব, ‘হ্যাঁ, প্রতিযোগিতায় বিশাল টার্গেট তাড়া করেছি আমরা। এর আগে ১৫০-১৬০ রান ধাওয়া করে জেতার বিষয়টি কখনো চিন্তা করিনি। কিন্তু বিপিএলের পর আমরা জেনেছি কিভাবে তা করতে হয়। এটাই আমাদের আত্মবিশ্বাস অনেক বাড়িয়েছে।’
আক্রমণাত্মক ব্যাটসম্যান তামিম ইকবাল। তার মতো আরও অনেক ক্রিকেটার কি বাংলাদেশ দলে ডাক পাওয়ার অপেক্ষায় আছে। এবিষয়ে সাকিবের মন্তব্য, ‘এমন আরও বেশকয়েকজন ক্রিকেটার পাইপলাইনে রয়েছে। বিপিএলে কয়েকজন ক্রিকেটার ভালো খেলেছে। এমুহূর্তে তাদের নাম বলতে চাইছি না আমি। কারণ ঠিক কাজ হবে না। আশা করি, বিসিবি তাদের সন্ধান করবে।’
অনেকে বলে ছোট পুকুরের বড় মাছ আপনি। আপনার মত কি? এমন প্রশ্নের জবাবে সাকিব, ‘বিষয়টি ঠিক নয়। কেননা আমার জন্ম হয়েছে বাংলাদেশের হয়ে ক্রিকেট খেলার জন্য। এ মুহূর্তে যে অবস্থায় আছি, তাতে আমি খুবই খুশি। কারণ এ পথেই উন্নতি হচ্ছে আমার ক্রিকেটের।’
বাংলাদেশের জাতীয় দলের অধিনায়ক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। নেতৃত্বের হাতবদল হওয়ায় দলে আপনার বর্তমান ভূমিকা। এ প্রশ্নের জবাবে সাকিবের ভাষ্য, ‘আমার মনে হয়, মাঠের ভেতরে ব্যাট ও বল হাতে দলের গুরুত্বপূর্ণ অংশ আমি। আর বাইরেও আমার কিছু দায়িত্ব আছে। বিশেষ করে, তরুণদের সঙ্গে বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা করা।’
আগামী বছরে আপনি কি আরও বাংলাদেশি ক্রিকেটার আইপিএলে দেখতে চান? এবিষয়ে বাংলাদেশের সাবেক অধিনায়ক বলেন, ‘বেশকয়েকজন ক্রিকেটার রয়েছে যারা আগামী মৌসুমে ডাক পেতে পারে প্রতিযোগিতায়। এরই মধ্যে তামিম ইকবাল চুক্তিবদ্ধ হয়েছে পুনে ওয়ারিয়র্সে। যদিও কোনো ম্যাচ খেলেনি। কিন্তু আমরা জানি, সে অসাধারণ ক্রিকেটার।’
এশিয়া কাপে অসাধারণ খেলেছে বাংলাদেশ। পারফরমেন্সের এমন রূপান্তর কিভাবে ঘটেছিলো। এমন প্রশ্নের জবাবে সাকিব, ‘দারুণ টুর্নামেন্ট (এশিয়া কাপ) হয়েছে। যদি আপনি ফলাফল দেখেন। তাহলে আমরা সত্যি ভালো করেছি। আমি এখনো অনুভরি করি, আমাদের চ্যাম্পিয়ন হওয়া উচিৎ ছিলো। যাই হোক, খেলায় আমাদের মনোভাবে আমি সন্তুষ্ট ছিলাম।’
মজার বিষয় বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) পরপর শুরু হয় এশিয়া কাপ। প্রথম বারের মতো আয়োজিত বিপিএল কি বাংলাদেশের পারফরমেন্সের উন্নতিতে ভূমিকা রেখেছে? সাকিব, ‘হ্যাঁ, প্রতিযোগিতায় বিশাল টার্গেট তাড়া করেছি আমরা। এর আগে ১৫০-১৬০ রান ধাওয়া করে জেতার বিষয়টি কখনো চিন্তা করিনি। কিন্তু বিপিএলের পর আমরা জেনেছি কিভাবে তা করতে হয়। এটাই আমাদের আত্মবিশ্বাস অনেক বাড়িয়েছে।’
আক্রমণাত্মক ব্যাটসম্যান তামিম ইকবাল। তার মতো আরও অনেক ক্রিকেটার কি বাংলাদেশ দলে ডাক পাওয়ার অপেক্ষায় আছে। এবিষয়ে সাকিবের মন্তব্য, ‘এমন আরও বেশকয়েকজন ক্রিকেটার পাইপলাইনে রয়েছে। বিপিএলে কয়েকজন ক্রিকেটার ভালো খেলেছে। এমুহূর্তে তাদের নাম বলতে চাইছি না আমি। কারণ ঠিক কাজ হবে না। আশা করি, বিসিবি তাদের সন্ধান করবে।’
অনেকে বলে ছোট পুকুরের বড় মাছ আপনি। আপনার মত কি? এমন প্রশ্নের জবাবে সাকিব, ‘বিষয়টি ঠিক নয়। কেননা আমার জন্ম হয়েছে বাংলাদেশের হয়ে ক্রিকেট খেলার জন্য। এ মুহূর্তে যে অবস্থায় আছি, তাতে আমি খুবই খুশি। কারণ এ পথেই উন্নতি হচ্ছে আমার ক্রিকেটের।’
বাংলাদেশের জাতীয় দলের অধিনায়ক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। নেতৃত্বের হাতবদল হওয়ায় দলে আপনার বর্তমান ভূমিকা। এ প্রশ্নের জবাবে সাকিবের ভাষ্য, ‘আমার মনে হয়, মাঠের ভেতরে ব্যাট ও বল হাতে দলের গুরুত্বপূর্ণ অংশ আমি। আর বাইরেও আমার কিছু দায়িত্ব আছে। বিশেষ করে, তরুণদের সঙ্গে বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা করা।’
আগামী বছরে আপনি কি আরও বাংলাদেশি ক্রিকেটার আইপিএলে দেখতে চান? এবিষয়ে বাংলাদেশের সাবেক অধিনায়ক বলেন, ‘বেশকয়েকজন ক্রিকেটার রয়েছে যারা আগামী মৌসুমে ডাক পেতে পারে প্রতিযোগিতায়। এরই মধ্যে তামিম ইকবাল চুক্তিবদ্ধ হয়েছে পুনে ওয়ারিয়র্সে। যদিও কোনো ম্যাচ খেলেনি। কিন্তু আমরা জানি, সে অসাধারণ ক্রিকেটার।’
Blogger Comment
Facebook Comment