কক্সবাজারের উখিয়া উপজেলার কুতুপালং ও টেকনাফের নয়াপাড়া রোহিঙ্গা শরণার্থী শিবিরে কর্মরত সাতটি বেসরকারি সংস্থাকে (এনজিও) মিয়ানমারের অনুপ্রবেশকারী রোহিঙ্গাদের ব্যাপারে নাক না গলাতে সতর্ক করে দিয়েছে জেলা প্রশাসন।
গতকাল মঙ্গলবার বিকেল চারটায় জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত এক সভায় ওই এনজিওর কর্মকর্তাদের এ নির্দেশ দেওয়া হয়। অন্যথায় আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানানো হয়। জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ জয়নুল বারীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত ওই সভায় উপস্থিত ছিলেন পুলিশ সুপার সেলিম মো. জাহাঙ্গীর, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা) খন্দকার জহিরুল ইসলাম, এনজিও সংস্থা এমএসএফ হল্যান্ড, এসিএফ, মুসলিম এইড, ভার্ক, আরটিআই, রিভ ও সেভ দ্য চিলড্রেনের কর্মকর্তারা।
এডিসি (শিক্ষা) খন্দকার জহিরুল ইসলাম গতকাল সন্ধ্যায় প্রথম আলোকে বলেন, বিদেশি তহবিল নিয়ে এই সাতটি এনজিও কয়েক বছর ধরে উখিয়ার কুতুপালং ও টেকনাফের নয়াপাড়া রোহিঙ্গা শরণার্থী শিবিরে শিক্ষা, স্যানিটেশন ও স্বাস্থ্য নিয়ে কাজ করছে। কিন্তু কিছু এনজিও কর্মকর্তা চিকিৎসার নাম দিয়ে মিয়ানমার থেকে রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ করানোর চেষ্টা চালাচ্ছেন। তাই রোহিঙ্গাদের ব্যাপারে নাক না গলাতে কর্মকর্তাদের সতর্ক করা হয়। যদিও বৈঠকে তাঁরা এ অভিযোগ অস্বীকার করেছেন।
পুলিশ সুপার সেলিম মো. জাহাঙ্গীর জানান, সাতটি এনজিওর মধ্যে কয়েকটির সীমান্ত এলাকায় কাজ করার অনুমোদন নেই। কয়েকটির অনুমোদন থাকলেও ইতিমধ্যে তার মেয়াদ শেষ হয়ে গেছে। তাই নতুনভাবে জেলা প্রশাসন থেকে অনুমোদন নিয়ে কাজ করার জন্য সাতটি এনজিওর কর্মকর্তাদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। অনুমোদন ছাড়া রোহিঙ্গা শিবিরে কাজ করলে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়ার কথাও বলে দেওয়া হয়েছে।
এডিসি (শিক্ষা) খন্দকার জহিরুল ইসলাম গতকাল সন্ধ্যায় প্রথম আলোকে বলেন, বিদেশি তহবিল নিয়ে এই সাতটি এনজিও কয়েক বছর ধরে উখিয়ার কুতুপালং ও টেকনাফের নয়াপাড়া রোহিঙ্গা শরণার্থী শিবিরে শিক্ষা, স্যানিটেশন ও স্বাস্থ্য নিয়ে কাজ করছে। কিন্তু কিছু এনজিও কর্মকর্তা চিকিৎসার নাম দিয়ে মিয়ানমার থেকে রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ করানোর চেষ্টা চালাচ্ছেন। তাই রোহিঙ্গাদের ব্যাপারে নাক না গলাতে কর্মকর্তাদের সতর্ক করা হয়। যদিও বৈঠকে তাঁরা এ অভিযোগ অস্বীকার করেছেন।
পুলিশ সুপার সেলিম মো. জাহাঙ্গীর জানান, সাতটি এনজিওর মধ্যে কয়েকটির সীমান্ত এলাকায় কাজ করার অনুমোদন নেই। কয়েকটির অনুমোদন থাকলেও ইতিমধ্যে তার মেয়াদ শেষ হয়ে গেছে। তাই নতুনভাবে জেলা প্রশাসন থেকে অনুমোদন নিয়ে কাজ করার জন্য সাতটি এনজিওর কর্মকর্তাদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। অনুমোদন ছাড়া রোহিঙ্গা শিবিরে কাজ করলে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়ার কথাও বলে দেওয়া হয়েছে।
Blogger Comment
Facebook Comment