নারী নির্যাতন, ইভটিজিং সহ নারীদের প্রতি সব ধরনের সহিংসতা রোধ ও নারীর অবদানের স্বীকৃতি এবং সমাজের দৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তনের অঙ্গিকার নিয়ে দেশে প্রথমবারের মতো
কক্সবাজার জেলার আট থানায় নিয়োগ দেয়া হয়েছে নারী সহায়ক কর্মকর্তা। এ কার্যক্রমের মধ্য দিয়ে সরকারের নারী উন্নয়ন নীতি এগিয়ে গেল আরো একদাপ। এমনটাই মনে করছেন সাধারণরা।
নারী কখনো মা, কখনো বোন, কখনো কন্যা। সম্প্রীতির এ বন্ধন নিয়েই আমাদের জীবন আর আমাদের সমাজ। আর এ সমাজে নারীদের আলাদাভাবে সম্মান দিতে ও তাদের সমস্যা নিরসনে কক্সবাজার জেলা পুলিশ আটটি থানায় বিশেষ সেবা কেন্দ্রে খুলেছে।
কক্সবাজার সদর মডেল থানা চত্বরে জেলা পুলিশ আয়োজিত নারীর প্রতি আমাদের সম্মান শীর্ষক মতবিনিময়ের মধ্য দিয়ে এ কর্যক্রমের যাত্রা শুরু হলো।
কক্সবাজারের সব থানায় আলাদা মোবাইল দিয়ে নিয়োগ দেয়া হয়েছে আট নারী সহায়ক কর্মকর্তা। তাদেরকে দেয়া হয়েছে বিশেষ প্রশিক্ষণ। আট থানার আটজন নারী সহায়ক কর্মকর্তা নিয়োগের ফলে নারীরা যেমন বেশি সহযোগিতা পাবেন তেমনি বেড়ে যাবে পুলিশি সহায়তা। ফলে নারী নির্যাতরে মতো ঘটনাগুলো অনেক কমে আসবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
এ সেবা পুর্নাঙ্গরূপে চালু হলে নারী পাচার, নারী নির্যাতন ও নারীর প্রতি সহিংতা অনেকটা কমে আসবে। সে সঙ্গে পুলিশের কাছে নারী সমাজ পাবে আলাদা সম্মান এমনটা প্রত্যাশা সকলের।
নারী কখনো মা, কখনো বোন, কখনো কন্যা। সম্প্রীতির এ বন্ধন নিয়েই আমাদের জীবন আর আমাদের সমাজ। আর এ সমাজে নারীদের আলাদাভাবে সম্মান দিতে ও তাদের সমস্যা নিরসনে কক্সবাজার জেলা পুলিশ আটটি থানায় বিশেষ সেবা কেন্দ্রে খুলেছে।
কক্সবাজার সদর মডেল থানা চত্বরে জেলা পুলিশ আয়োজিত নারীর প্রতি আমাদের সম্মান শীর্ষক মতবিনিময়ের মধ্য দিয়ে এ কর্যক্রমের যাত্রা শুরু হলো।
কক্সবাজারের সব থানায় আলাদা মোবাইল দিয়ে নিয়োগ দেয়া হয়েছে আট নারী সহায়ক কর্মকর্তা। তাদেরকে দেয়া হয়েছে বিশেষ প্রশিক্ষণ। আট থানার আটজন নারী সহায়ক কর্মকর্তা নিয়োগের ফলে নারীরা যেমন বেশি সহযোগিতা পাবেন তেমনি বেড়ে যাবে পুলিশি সহায়তা। ফলে নারী নির্যাতরে মতো ঘটনাগুলো অনেক কমে আসবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
এ সেবা পুর্নাঙ্গরূপে চালু হলে নারী পাচার, নারী নির্যাতন ও নারীর প্রতি সহিংতা অনেকটা কমে আসবে। সে সঙ্গে পুলিশের কাছে নারী সমাজ পাবে আলাদা সম্মান এমনটা প্রত্যাশা সকলের।
Blogger Comment
Facebook Comment