বান্দরবান পার্বত্য জেলার জনগুরুত্বপূর্ণ ও লামা আলীকদমের ২ লক্ষাধিক জনসাধারণের যোগাযোগের একমাত্র মাধ্যম চকরিয়া-লামা-আলীকদম সড়ক। গত বর্ষায় ভারী বর্ষণে এ সড়কে ব্যাপক পাহাড়ধস নামে।
পাহাড়ের ধসে পড়া মাটি সড়ক থেকে সরে না ফেলায় জীবনের ঝুঁকি নিয়ে চলছে যাত্রীবাহী ও মালবাহী গাড়ি। যে কোনো মুহূর্তে বড় ধরনের দুর্ঘটনার আশঙ্কা করছেন এ সড়কের যাত্রীরা।
বান্দরবান সড়ক বিভাগের (সওজ) আওতাধীন এ সড়কটি। সড়ক বিভাগের কর্মকর্তা, কর্মচারীদের দায়িত্বহীনতা ও প্রয়োজনীয় তদারকির অভাবে এ সড়কটি ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে বলে যাত্রীরা মনে করেন। ২৭ জুন স্মরণকালে ভয়াবহ বন্যা ও ভারী বর্ষণ এ সড়কের ১০-১৫ পয়েন্টে পাহাড় ধসে পড়ে। পাহাড়ের ধসে পড়া মাটি কারণে সড়ক যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়লে স্থানীয় লোকজন, যানবাহন শ্রমিক ও স্থানীয় প্রশাসনের উদ্যোগে কোনো রকমে মাটি সরিয়ে যানবাহন চলাচল সচল করে। তবে গত কয়েকদিনের প্রবল বর্ষণে সড়কটি কাদায় পরিপূর্ণ হয়ে পড়ে।
বান্দরবান সড়ক বিভাগে (সওজ) ২-৪ শ্রমিক দিয়ে প্রতিদিন নামমাত্র কাদার ওপর জমে থাকা পানি অপসারণে লিপ্ত থাকলেও মাটি সরানো তাদের পক্ষে সম্ভব নয়। সম্প্রতি বন্যায় লামা-আলীকদমে ক্ষতিগ্রস্তদের মাঝে ত্রাণ বিতরণ করতে গিয়ে বান্দরবানের বীর বাহাদুর এমপি দেখেন এবং সংশ্লিষ্ট বিভাগকে জরুরি ভিত্তিতে এ মাটি অপসারণ করার নির্দেশ দেওয়ার ১৮ দিন পরও ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। ফলে প্রতিনিয়ত এ সড়কে যাত্রীরা চরম ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করে আসছে। প্রতিদিন উভয় দিক থেকে যাত্রীবাহী ও মালবাহী প্রায় ২ শতাধিক যানবাহন চলাচল করে আসছে। এ ব্যাপারে লামা উপজেলা চেয়ারম্যান মোহাম্মদ ইছমাইল জানান, পাহাড়ধসে সড়কের ওপর পড়ে থাকা মাটিগুলো জরুরি ভিত্তিতে অপসারণের জন্য সওজ কর্তৃপক্ষকে ইতিমধ্যে অবগত করা হয়েছে এবং লামা সদর এলাকার বিভিন্ন সড়কে ও বাজার এলাকায় রাস্তার ওপর জমে থাকা পলিমাটি এলাকার জনসাধারণ ও দলীয় নেতাকর্মীরা স্বেচ্ছাশ্রমের মাধ্যমে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতায় অব্যাহত রয়েছেন।
আলীকদম উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আসাদুজ্জামান জানান, লাম ও আলীকদম উপজেলায় জনসাধারণের সড়ক যোগাযোগের এ সড়কটি একমাত্র মাধ্যম হওয়ায় ধসে পড়া পাহাড়ি মাটির ওপর দিয়ে আড়াআড়িভাবে যানবাহন চলাচল খুবই ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে। যে কোনো মুহূর্তে মারাত্মক দুর্ঘটনার আশঙ্কা করেছেন। তিনি সংশিল্গষ্ট মহলকে ত্বরিত ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য অনুরোধ জানান।
বান্দরবান সড়ক বিভাগের (সওজ) আওতাধীন এ সড়কটি। সড়ক বিভাগের কর্মকর্তা, কর্মচারীদের দায়িত্বহীনতা ও প্রয়োজনীয় তদারকির অভাবে এ সড়কটি ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে বলে যাত্রীরা মনে করেন। ২৭ জুন স্মরণকালে ভয়াবহ বন্যা ও ভারী বর্ষণ এ সড়কের ১০-১৫ পয়েন্টে পাহাড় ধসে পড়ে। পাহাড়ের ধসে পড়া মাটি কারণে সড়ক যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়লে স্থানীয় লোকজন, যানবাহন শ্রমিক ও স্থানীয় প্রশাসনের উদ্যোগে কোনো রকমে মাটি সরিয়ে যানবাহন চলাচল সচল করে। তবে গত কয়েকদিনের প্রবল বর্ষণে সড়কটি কাদায় পরিপূর্ণ হয়ে পড়ে।
বান্দরবান সড়ক বিভাগে (সওজ) ২-৪ শ্রমিক দিয়ে প্রতিদিন নামমাত্র কাদার ওপর জমে থাকা পানি অপসারণে লিপ্ত থাকলেও মাটি সরানো তাদের পক্ষে সম্ভব নয়। সম্প্রতি বন্যায় লামা-আলীকদমে ক্ষতিগ্রস্তদের মাঝে ত্রাণ বিতরণ করতে গিয়ে বান্দরবানের বীর বাহাদুর এমপি দেখেন এবং সংশ্লিষ্ট বিভাগকে জরুরি ভিত্তিতে এ মাটি অপসারণ করার নির্দেশ দেওয়ার ১৮ দিন পরও ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। ফলে প্রতিনিয়ত এ সড়কে যাত্রীরা চরম ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করে আসছে। প্রতিদিন উভয় দিক থেকে যাত্রীবাহী ও মালবাহী প্রায় ২ শতাধিক যানবাহন চলাচল করে আসছে। এ ব্যাপারে লামা উপজেলা চেয়ারম্যান মোহাম্মদ ইছমাইল জানান, পাহাড়ধসে সড়কের ওপর পড়ে থাকা মাটিগুলো জরুরি ভিত্তিতে অপসারণের জন্য সওজ কর্তৃপক্ষকে ইতিমধ্যে অবগত করা হয়েছে এবং লামা সদর এলাকার বিভিন্ন সড়কে ও বাজার এলাকায় রাস্তার ওপর জমে থাকা পলিমাটি এলাকার জনসাধারণ ও দলীয় নেতাকর্মীরা স্বেচ্ছাশ্রমের মাধ্যমে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতায় অব্যাহত রয়েছেন।
আলীকদম উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আসাদুজ্জামান জানান, লাম ও আলীকদম উপজেলায় জনসাধারণের সড়ক যোগাযোগের এ সড়কটি একমাত্র মাধ্যম হওয়ায় ধসে পড়া পাহাড়ি মাটির ওপর দিয়ে আড়াআড়িভাবে যানবাহন চলাচল খুবই ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে। যে কোনো মুহূর্তে মারাত্মক দুর্ঘটনার আশঙ্কা করেছেন। তিনি সংশিল্গষ্ট মহলকে ত্বরিত ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য অনুরোধ জানান।
Blogger Comment
Facebook Comment