কক্সবাজার (উত্তর) বন বিভাগের চকরিয়া উপজেলার ডুলাহাজারা বনবিটের সংরক্ষিত গর্জন বন দখল করে তৈরি করা সেই ৩৩টি অবৈধ দোকান গতকাল শনিবার উচ্ছেদ করা হয়েছে।
চকরিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা খন্দকার মো. জাকির হোসেনের নেতৃত্বে কয়েক ঘণ্টার যৌথ অভিযানে উপস্থিত ছিলেন স্থানীয় বন বিভাগের ফাঁসিয়াখালী রেঞ্জ কর্মকর্তা শেখ মতিয়ার রহমান, চকরিয়া থানার এসআই নজরুল ইসলাম প্রমুখ।
গতকাল প্রথম আলোয় ‘এবার গর্জন বন দখল করে ৩৩ দোকান!’ শিরোনামে একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। এরপর ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশে গতকাল অভিযান চালানো হয়। ইউএনও খন্দকার মো. জাকির হোসেন এর সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, এর পর থেকে সংরক্ষিত বনে কাউকে অবৈধ স্থাপনা নির্মাণ করতে দেওয়া হবে না। বনভূমি জবরদখলের সঙ্গে ইতিমধ্যে যারা জড়িত ছিল, তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বন রেঞ্জ কর্মকর্তা শেখ মতিয়ার রহমান বলেন, স্থানীয় কিছু প্রভাবশালী বন বিভাগের জমি দখল করে অন্যদের দোকানপাট তৈরির সুযোগ করে দিয়ে মোটা অঙ্কের টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে। ক্ষমতাসীন দলের কতিপয় প্রভাবশালীর যোগসাজশ থাকায় দখলদারদের বিরুদ্ধে এত দিন কিছু করা সম্ভব হয়নি।
গতকাল প্রথম আলোয় ‘এবার গর্জন বন দখল করে ৩৩ দোকান!’ শিরোনামে একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। এরপর ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশে গতকাল অভিযান চালানো হয়। ইউএনও খন্দকার মো. জাকির হোসেন এর সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, এর পর থেকে সংরক্ষিত বনে কাউকে অবৈধ স্থাপনা নির্মাণ করতে দেওয়া হবে না। বনভূমি জবরদখলের সঙ্গে ইতিমধ্যে যারা জড়িত ছিল, তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বন রেঞ্জ কর্মকর্তা শেখ মতিয়ার রহমান বলেন, স্থানীয় কিছু প্রভাবশালী বন বিভাগের জমি দখল করে অন্যদের দোকানপাট তৈরির সুযোগ করে দিয়ে মোটা অঙ্কের টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে। ক্ষমতাসীন দলের কতিপয় প্রভাবশালীর যোগসাজশ থাকায় দখলদারদের বিরুদ্ধে এত দিন কিছু করা সম্ভব হয়নি।
Blogger Comment
Facebook Comment