কক্সবাজার সদর-রামু আসনের জাতীয় সংসদ সদস্য এবং গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয় সংক্রান্ত জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য লুৎফর রহমান কাজল বলেন,
'দীর্ঘদিন পরে হলেও কক্সবাজার উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ নামের একটি স্বতন্ত্র প্রতিষ্ঠান গঠনের অনুমোদন পেয়েছে, তা সত্যিই প্রশংসার দাবিদার।'
তিনি বলেন, 'এতদিন কক্সবাজারে একক কোনো প্রতিষ্ঠান না থাকায় পর্যটন শহরের উন্নয়ন ও বিনিয়োগ বাধাগ্রস্ত হচ্ছিল। পর্যটন শহরে প্রায় এক বছর ধরে কোনো ধরনের অবকাঠামোগত কাজের নকশা অনুমোদন না পাওয়ায় বিনিয়োগকারীরা পিছু হটেছেন।'
তিনি বলেন, 'মাস্টারপ্ল্যান এর ধোয়া তুলে কক্সবাজারে এখন কাজের অনুমোদন দেওয়া হচ্ছে না। যতটুকু জানি মাস্টারপ্ল্যানে কক্সবাজারের বহুল প্রত্যাশিত গভীর সমুদ্রবন্দরকে নিরুৎসাহিত করা হয়েছে। সেখানে জনমতের কোনো প্রতিফলন ঘটেনি। এরপরও কাঙ্ক্ষিত সেই মাস্টারপ্ল্যানের কোনো দেখা নেই। অথচ মাস্টারপ্ল্যানের কথা বলে থমকে দেওয়া হয়েছে কক্সবাজারের উন্নয়নকে।' বিশ্বের দীর্ঘতম সমুদ্রসৈকত ও পাহাড় ঘেরা এ পর্যটন শহরকে সাজাতে পরিকল্পিত উন্নয়নের দাবি করে তিনি বলেন, 'জাতীয় সংসদে এ বিষয়ে আমি একাধিকবার প্রস্তাব উত্থাপন করেছি।' সৈকত দখল, পাহাড় কাটা, পরিবেশ ধ্বংস রোধ করে পর্যটন শিল্পের উন্নয়নের জন্য একটি শক্তিশালী কক্সবাজার উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের কোনো বিকল্প নেই বলে জানান তিনি।
একই সাথে তিনি বলেন, 'কোনো আমলা দিয়ে কক্সবাজার উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ চালিয়ে নিয়ে যাওয়া সম্ভব নয়। এটি জনপ্রতিনিধিদের হাতে ছেড়ে দিতে হবে। কক্সবাজারের উন্নয়নের জন্য কক্সবাজারের মানুষকে চেয়ারে বসাতে হবে। এছাড়া রিয়েল এস্টেট উন্নয়ন ও ব্যবস্থাপনা আইন এর অনুকূলে কক্সবাজার জেলা প্রশাসককে সভাপতি করে গঠিত ৭ সদস্যের কমিটিও নানা সীমাবদ্ধতার কারণে শহরে কোথায় কী হবে না হবে তার সিদ্ধান্ত দিতে পারছেন না। এ অবস্থায় পর্যটন শহরের উন্নয়নের জন্য কক্সবাজার উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ নামের একটি পূর্ণাঙ্গ স্বতন্ত্র প্রতিষ্ঠান অতি জরুরি হয়ে পড়েছে। এটি আরো আগে করা প্রয়োজন ছিল।'
তিনি বলেন, 'মাস্টারপ্ল্যান এর ধোয়া তুলে কক্সবাজারে এখন কাজের অনুমোদন দেওয়া হচ্ছে না। যতটুকু জানি মাস্টারপ্ল্যানে কক্সবাজারের বহুল প্রত্যাশিত গভীর সমুদ্রবন্দরকে নিরুৎসাহিত করা হয়েছে। সেখানে জনমতের কোনো প্রতিফলন ঘটেনি। এরপরও কাঙ্ক্ষিত সেই মাস্টারপ্ল্যানের কোনো দেখা নেই। অথচ মাস্টারপ্ল্যানের কথা বলে থমকে দেওয়া হয়েছে কক্সবাজারের উন্নয়নকে।' বিশ্বের দীর্ঘতম সমুদ্রসৈকত ও পাহাড় ঘেরা এ পর্যটন শহরকে সাজাতে পরিকল্পিত উন্নয়নের দাবি করে তিনি বলেন, 'জাতীয় সংসদে এ বিষয়ে আমি একাধিকবার প্রস্তাব উত্থাপন করেছি।' সৈকত দখল, পাহাড় কাটা, পরিবেশ ধ্বংস রোধ করে পর্যটন শিল্পের উন্নয়নের জন্য একটি শক্তিশালী কক্সবাজার উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের কোনো বিকল্প নেই বলে জানান তিনি।
একই সাথে তিনি বলেন, 'কোনো আমলা দিয়ে কক্সবাজার উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ চালিয়ে নিয়ে যাওয়া সম্ভব নয়। এটি জনপ্রতিনিধিদের হাতে ছেড়ে দিতে হবে। কক্সবাজারের উন্নয়নের জন্য কক্সবাজারের মানুষকে চেয়ারে বসাতে হবে। এছাড়া রিয়েল এস্টেট উন্নয়ন ও ব্যবস্থাপনা আইন এর অনুকূলে কক্সবাজার জেলা প্রশাসককে সভাপতি করে গঠিত ৭ সদস্যের কমিটিও নানা সীমাবদ্ধতার কারণে শহরে কোথায় কী হবে না হবে তার সিদ্ধান্ত দিতে পারছেন না। এ অবস্থায় পর্যটন শহরের উন্নয়নের জন্য কক্সবাজার উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ নামের একটি পূর্ণাঙ্গ স্বতন্ত্র প্রতিষ্ঠান অতি জরুরি হয়ে পড়েছে। এটি আরো আগে করা প্রয়োজন ছিল।'
Blogger Comment
Facebook Comment