দীর্ঘদিন ধরে সংস্কার না হওয়ায় কক্সবাজারের মহেশখালী উপজেলার যাতায়াতের একমাত্র প্রধান সড়কের (গোরকঘাটা-জনতাবাজার) চার কিলোমিটার ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে।
এ ছাড়া সড়কের বিভিন্ন স্থানে কার্পেটিং উঠে গিয়ে খানাখন্দে পরিণত হয়েছে। তা সংস্কারের ব্যাপারে কোনো উদ্যোগ নেই বলে অভিযোগ উঠেছে। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, উপজেলার প্রধান সড়ক গোরকঘাটা-জনতাবাজার সড়কের বিভিন্ন স্থানে কার্পেটিং উঠে গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। গত বছর বর্ষার মৌসুমে বৃষ্টির পানি ও পাহাড়ি ঢলে সড়কটি ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এ ছাড়া গোরকঘাটা-জনতাবাজার সড়কের মধ্যে হোয়ানকের ধলঘাটপাড়া, পানিরছড়া, কেরুনতলী বাজারের দুটি অংশ, ছনখোলাপাড়া ও কালারমারছড়া এলাকার মাইজপাড়া সড়কের বিভিন্ন স্থানে ভেঙে গেছে। কালারমারছড়া উত্তরনলবিলার এলাকার বাসিন্দা মোহামঞ্চদ আলমগীর হোসেন বলেন, বিকল্প যাতায়াতের উপায় না থাকায় বাধ্য হয়ে স্থানীয় এলাকাবাসী জীবনের ঝুঁকি নিয়ে এ সড়ক দিয়ে উপজেলা সদরে যাতায়াত করছে। আর সড়কের করুণ অবস্থার কারণে ৩০ মিনিটের পথ যেতে এখন সময় লাগে দুই ঘণ্টার বেশি। একদিকে সময় নষ্ট, অন্যদিকে গাড়ির ঝাঁকুনিতে যাত্রীরা অসুস্থ হয়ে পড়ে বলে তিনি জানান।
হোয়ানক ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান এনামুল করিম চৌধুরী জানান, সড়কগুলো সংস্কারের ব্যাপারে উপজেলা পরিষদের মাসিক সমন্বয় সভায় অনেকবার উত্থাপন করেও কোনো কাজ হচ্ছে না। মহেশখালী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) এ টি এম কাউসার হোসেন প্রথম আলোকে বলেন, সড়ক সংস্কারের ব্যাপারে তিনি প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবেন।
হোয়ানক ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান এনামুল করিম চৌধুরী জানান, সড়কগুলো সংস্কারের ব্যাপারে উপজেলা পরিষদের মাসিক সমন্বয় সভায় অনেকবার উত্থাপন করেও কোনো কাজ হচ্ছে না। মহেশখালী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) এ টি এম কাউসার হোসেন প্রথম আলোকে বলেন, সড়ক সংস্কারের ব্যাপারে তিনি প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবেন।
Blogger Comment
Facebook Comment