উপজেলার ঘটিভাংগা এলাকার আবদুল মালেক ও তার জামাতা জাগিরাঘোনার আবু তাহেরের বিরুদ্ধে প্রায় ১০০ একর প্যারাবন এলাকা নিধন ও মাটি ফেলে সীমানা দিয়ে অবৈধ চিংড়ি ঘের নির্মাণের অভিযোগ পাওয়া গেছে।
পরিবেশ অধিদফতরের সিবিএইসিএ প্রকল্পের সহযোগী সংস্থা সুখী বাংলা ফাউন্ডেশনের জীববিদ সংরক্ষক আবদুল কাইয়ুমসহ একটি টিম সরেজমিন তদন্ত করে এবং সব ধরনের অবৈধ কার্যক্রম বন্ধ রাখতে বলেন। পাশাপাশি পরিবেশ অধিদফতরের পক্ষ থেকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়।
আবদুল কাইয়ুম বলেন, 'বাংলাদেশ পরিবেশ সংরক্ষণ আইন, ১৯৯৫'-এর আওতায় ১৯৯৯ সালে পরিবেশ ও বন মন্ত্রণালয় সোনাদিয়া দ্বীপ ও এর পার্শ্ববর্তী ঘটিভাংগা মৌজাকে প্রতিবেশগত সংকটাপন্ন এলাকা ঘোষণা করে। জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ ও ব্যবস্থাপনার জন্য পরিবেশ অধিদফতর ও এর সহযোগী সংস্থা নেচার কনজারভেশন ম্যানেজমেন্ট (নেকম) ও সুখী বাংলা ফাউন্ডেশন (এসবিএফ) মাঠ পর্যায়ে কর্মরত। প্রকল্পের মাধ্যমে সোনাদিয়া দ্বীপের ম্যানগ্রোভ সংরক্ষণ ও সৃজন, বালিয়াড়ির উদ্ভিদ সংরক্ষণ ও সৃজন, সামুদ্রিক কাছিম সংরক্ষণ, প্রাকৃতিক সম্পদের ওপর নির্ভরশীল দরিদ্র ও হতদরিদ্র মানুষ নিয়ে দল গঠন, তাদের বিকল্প কর্মসংস্থানের জন্য আর্থিক সহযোগিতা প্রদান এবং সচেতনতা সৃষ্টির মাধ্যমে উপকূলীয় জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ করছে।
ইউএনও এটিএম কাওসার হোসেন বলেন, সংরক্ষিত এলাকায় চিংড়ি ঘের নির্মাণ করলে তাদের বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
আবদুল কাইয়ুম বলেন, 'বাংলাদেশ পরিবেশ সংরক্ষণ আইন, ১৯৯৫'-এর আওতায় ১৯৯৯ সালে পরিবেশ ও বন মন্ত্রণালয় সোনাদিয়া দ্বীপ ও এর পার্শ্ববর্তী ঘটিভাংগা মৌজাকে প্রতিবেশগত সংকটাপন্ন এলাকা ঘোষণা করে। জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ ও ব্যবস্থাপনার জন্য পরিবেশ অধিদফতর ও এর সহযোগী সংস্থা নেচার কনজারভেশন ম্যানেজমেন্ট (নেকম) ও সুখী বাংলা ফাউন্ডেশন (এসবিএফ) মাঠ পর্যায়ে কর্মরত। প্রকল্পের মাধ্যমে সোনাদিয়া দ্বীপের ম্যানগ্রোভ সংরক্ষণ ও সৃজন, বালিয়াড়ির উদ্ভিদ সংরক্ষণ ও সৃজন, সামুদ্রিক কাছিম সংরক্ষণ, প্রাকৃতিক সম্পদের ওপর নির্ভরশীল দরিদ্র ও হতদরিদ্র মানুষ নিয়ে দল গঠন, তাদের বিকল্প কর্মসংস্থানের জন্য আর্থিক সহযোগিতা প্রদান এবং সচেতনতা সৃষ্টির মাধ্যমে উপকূলীয় জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ করছে।
ইউএনও এটিএম কাওসার হোসেন বলেন, সংরক্ষিত এলাকায় চিংড়ি ঘের নির্মাণ করলে তাদের বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
Blogger Comment
Facebook Comment