কক্সবাজার শহরের বার্মিজ মার্কেটগুলোতে এখন কোনো ক্রেতা নেই। ফলে দোকানে কর্মরত রাখাইন তরুণীদের অলস সময় পার করতে হচ্ছে। অনেকে বেতনও পাচ্ছেন না।
স্থানীয় ব্যবসায়ীরা বলেন, রাখাইন ও পাহাড়ি রমণীদের কারণে এই মার্কেটের পরিচিতি দেশব্যাপী হলেও রোজার কারণে শহরে পর্যটক না থাকায় প্রায় সব দোকানে মন্দাভাব যাচ্ছে।
গত সোমবার দুপুরে শহরের টেকপাড়ার বার্মিজ মার্কেটে গিয়ে দেখা গেছে, কয়েক শ দোকানের সবটাই ফাঁকা। কোনো ক্রেতা নেই। রাখাইন তরুণীরা দোকানের সামনে বসে অথবা দোকানের ভেতর দাঁড়িয়ে গল্পগুজব করে সময় পার করছেন। মন্দাভাবের কারণ জানতে চাইলে টেকপাড়া বার্মিজ মার্কেটের একটি দোকানের কর্মচারী তরুণী উ কে থিন বলেন, ‘বার্মিজ মার্কেটের ৯০ শতাংশ গ্রাহক ভ্রমণে আসা পর্যটক। এখন শহরে কোনো পর্যটক নেই। তাই আমাদের বেচাবিক্রিও নেই। আমরা ঈদের জন্য অপেক্ষা করছি। ঈদের দ্বিতীয় দিন থেকে কক্সবাজারে পর্যটকের ঢল নামবে। তখন বেচাবিক্রি ভালো হবে।’ আরেকটি দোকানের কর্মচারী তু তু রাখাইন বলেন, ‘সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত কয়েকজন কলেজশিক্ষার্থীর কাছে কয়েকটি চন্দন কাঠের পাখা ও কয়েকটি রঙিন ছাতা বিক্রি করেছি। এখন কয়েকটি লুঙ্গি ও থামি বিক্রি করছি। পর্যটক না থাকলে আমাদের অলস সময় কাটাতে হয়। এখন দৈনিক দুই হাজার টাকা বিক্রি হলেও তখন (পর্যটন মৌসুম) বেড়ে ৪০ থেকে ৬০ হাজার টাকায় দাঁড়াবে।’
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকটি দোকানে কর্মরত পাহাড়ি তরুণীরা বলেন, তিন থেকে পাঁচ হাজার টাকা বেতনে তাঁরা এসব দোকানে চাকরি করছেন। থাকার ব্যবস্থা মালিকপক্ষ করলেও খাওয়াদাওয়া নিজের খরচে করতে হয়। মাস শেষে যে বেতন পান, তা খাওয়াসহ নানা কাজে খরচ হয়ে যায়। পরিবারে কোনো টাকা দিতে পারছেন না।
কক্সবাজার বার্মিজ মার্কেট দোকান মালিক সমিতির সভাপতি অং চিং রাখাইন বলেন, এসব দোকানের ৯০ শতাংশ ক্রেতা পর্যটক। এখন পর্যটক না থাকায় বার্মিজ মার্কেটের বেচাকেনা মোটেও হচ্ছে না। এ কারণে অনেকে কর্মচারী ছাঁটাই করছেন। অনেকে কম বেতনে কোনো রকম চাকরিটা ধরে রেখেছেন।
গত সোমবার দুপুরে শহরের টেকপাড়ার বার্মিজ মার্কেটে গিয়ে দেখা গেছে, কয়েক শ দোকানের সবটাই ফাঁকা। কোনো ক্রেতা নেই। রাখাইন তরুণীরা দোকানের সামনে বসে অথবা দোকানের ভেতর দাঁড়িয়ে গল্পগুজব করে সময় পার করছেন। মন্দাভাবের কারণ জানতে চাইলে টেকপাড়া বার্মিজ মার্কেটের একটি দোকানের কর্মচারী তরুণী উ কে থিন বলেন, ‘বার্মিজ মার্কেটের ৯০ শতাংশ গ্রাহক ভ্রমণে আসা পর্যটক। এখন শহরে কোনো পর্যটক নেই। তাই আমাদের বেচাবিক্রিও নেই। আমরা ঈদের জন্য অপেক্ষা করছি। ঈদের দ্বিতীয় দিন থেকে কক্সবাজারে পর্যটকের ঢল নামবে। তখন বেচাবিক্রি ভালো হবে।’ আরেকটি দোকানের কর্মচারী তু তু রাখাইন বলেন, ‘সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত কয়েকজন কলেজশিক্ষার্থীর কাছে কয়েকটি চন্দন কাঠের পাখা ও কয়েকটি রঙিন ছাতা বিক্রি করেছি। এখন কয়েকটি লুঙ্গি ও থামি বিক্রি করছি। পর্যটক না থাকলে আমাদের অলস সময় কাটাতে হয়। এখন দৈনিক দুই হাজার টাকা বিক্রি হলেও তখন (পর্যটন মৌসুম) বেড়ে ৪০ থেকে ৬০ হাজার টাকায় দাঁড়াবে।’
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকটি দোকানে কর্মরত পাহাড়ি তরুণীরা বলেন, তিন থেকে পাঁচ হাজার টাকা বেতনে তাঁরা এসব দোকানে চাকরি করছেন। থাকার ব্যবস্থা মালিকপক্ষ করলেও খাওয়াদাওয়া নিজের খরচে করতে হয়। মাস শেষে যে বেতন পান, তা খাওয়াসহ নানা কাজে খরচ হয়ে যায়। পরিবারে কোনো টাকা দিতে পারছেন না।
কক্সবাজার বার্মিজ মার্কেট দোকান মালিক সমিতির সভাপতি অং চিং রাখাইন বলেন, এসব দোকানের ৯০ শতাংশ ক্রেতা পর্যটক। এখন পর্যটক না থাকায় বার্মিজ মার্কেটের বেচাকেনা মোটেও হচ্ছে না। এ কারণে অনেকে কর্মচারী ছাঁটাই করছেন। অনেকে কম বেতনে কোনো রকম চাকরিটা ধরে রেখেছেন।
Blogger Comment
Facebook Comment