কুতুবদিয়া দ্বীপে বেড়িবাঁধের ভাঙা অংশ দিয়ে জোয়ারের পানি প্রবেশ করে ৬ ইউনিয়নের ২০ গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। এসব এলাকার ৫০ হাজার মানুষ পানিবন্দি হয়ে পড়েছে।
কুতুবদিয়া উপজেলা চেয়ারম্যান (ভারপ্রাপ্ত) হাছিনা আখতার বিউটি জানান, মঙ্গলবার ও বুধবার জোয়ারের পানি স্বাভাবিকের চেয়ে ২-৩ ফুট বৃদ্ধি পেয়েছে। এতে কুতুবদিয়া দ্বীপের অন্তত ২০টি গ্রাম লোনা পানিতে প্লাবিত হয়েছে। বেড়িবাঁধের ভাঙা অংশ দিয়ে জোয়ারের পানি প্রবেশ করায় এই অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। এসব এলাকায় অর্ধলাখ মানুষ পানিবন্দি হয়ে পড়েছে।
কৈয়ারবিল ইউপি চেয়ারম্যান আজমগীর মাতবর জানান, অমাবস্যার প্রভাবে সৃষ্ট জোয়ারের পানিতে আলী আকবর ডেইল ইউনিয়নের বায়ু বিদ্যুৎ পাইলট প্রকল্প, পশ্চিম তাবলরচর, কুমিরারছড়া জেলেপাড়া, বড়ঘোপ ইউনিয়নের দক্ষিণ অমজাখালী, আজম কলোনি, কৈয়ারবিল ইউনিয়নের মলমচর, পরান সিকদার পাড়া, মহাজনপাড়া, মতির বাপের পাড়া, লেমশীখালী ইউনিয়নের দরবার ঘাট, সতর উদ্দিন পেয়ারাকাটা, উত্তর ধুরং ইউনিয়নের কাইছার পাড়া, ফয়জনিরবাপের পাড়া, চর ধুরুং, কালামারছড়া, দক্ষিণ ধুরুং ইউনিয়নের বাতিঘরপাড়াসহ অন্তত ২০টি গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। এসব এলাকায় ১০ কিলোমিটার বেড়িবাঁধ ভাঙা থাকায় মানুষ চরম ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে।
বড়ঘোপ ইউপি সদস্য সালাউদ্দিন ও নুর খান জানান, মুরালিয়া, দক্ষিণ আমজাখালী, আজম কলোনি, মিয়ার ঘোনা এলাকার ৫০ হেক্টর জমির ফসল জোয়ারের পানিতে তলিয়ে গেছে। কুতুবদিয়ার ইউএনও ফিরোজ আহমেদ জানান, প্লাবিত এলাকায় পানি অপসারণের জন্য পাউবোর স্লুইস গেটগুলো খুলে দেওয়া হয়েছে। ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণের জন্য ৬ ইউপি চেয়ারম্যানকে বলা হয়েছে।
কৈয়ারবিল ইউপি চেয়ারম্যান আজমগীর মাতবর জানান, অমাবস্যার প্রভাবে সৃষ্ট জোয়ারের পানিতে আলী আকবর ডেইল ইউনিয়নের বায়ু বিদ্যুৎ পাইলট প্রকল্প, পশ্চিম তাবলরচর, কুমিরারছড়া জেলেপাড়া, বড়ঘোপ ইউনিয়নের দক্ষিণ অমজাখালী, আজম কলোনি, কৈয়ারবিল ইউনিয়নের মলমচর, পরান সিকদার পাড়া, মহাজনপাড়া, মতির বাপের পাড়া, লেমশীখালী ইউনিয়নের দরবার ঘাট, সতর উদ্দিন পেয়ারাকাটা, উত্তর ধুরং ইউনিয়নের কাইছার পাড়া, ফয়জনিরবাপের পাড়া, চর ধুরুং, কালামারছড়া, দক্ষিণ ধুরুং ইউনিয়নের বাতিঘরপাড়াসহ অন্তত ২০টি গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। এসব এলাকায় ১০ কিলোমিটার বেড়িবাঁধ ভাঙা থাকায় মানুষ চরম ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে।
বড়ঘোপ ইউপি সদস্য সালাউদ্দিন ও নুর খান জানান, মুরালিয়া, দক্ষিণ আমজাখালী, আজম কলোনি, মিয়ার ঘোনা এলাকার ৫০ হেক্টর জমির ফসল জোয়ারের পানিতে তলিয়ে গেছে। কুতুবদিয়ার ইউএনও ফিরোজ আহমেদ জানান, প্লাবিত এলাকায় পানি অপসারণের জন্য পাউবোর স্লুইস গেটগুলো খুলে দেওয়া হয়েছে। ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণের জন্য ৬ ইউপি চেয়ারম্যানকে বলা হয়েছে।
Blogger Comment
Facebook Comment