ভারী বর্ষণ ও উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে দেশের বিভিন্ন স্থানে আবার বন্যা দেখা দিয়েছে। সেই সঙ্গে বৃদ্ধি পেয়েছে বাকখালী ও মাতামুহুরী নদীভাঙন। কক্সবাজারের রামু, চকরিয়া ও পেকুয়াতে আবারও নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়ে দুই লাখ মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছে।
কক্সবাজারের নতুন করে বন্যা দেখা দেয়ায় ২০টি ইউনিয়নের মানুষকে দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে।
বানবাসী মানুষ তিন থেকে চার ফুট পানি মাড়িয়ে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে আশ্রয়কেন্দ্র ও সাইক্লোন শেল্টারে আশ্রয় নিচ্ছে। অনেক জায়গায় যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন থাকায় জীবনের ঝুঁকি নিয়ে মানুষ সাঁকোর ওপর দিয়ে কিংবা নৌকা নিয়ে চলাচল করতে বাধ্য হচ্ছে।
দ্বিতীয় দফা বন্যায় বিভিন্ন স্থানে এ পর্যন্ত সাত জনের মৃত্যু হয়েছে।
এদিকে জেলার উঁচু এলাকায় বন্যার পানি কমতে শুরু করলেও নিচু এলাকায় ব্যাপক জলাবদ্ধতা রয়েছে। বিশেষ করে চকরিয়া উপজেলার কোনাখালী, ঢেমুশিয়া, বিএম চর ও পূর্ব বড় ভেওলাসহ পাঁচটি ইউনিয়নের ৩০টি গ্রাম এখনো বন্যার পানির নিচে তলিয়ে রয়েছে।
দুর্গত এলাকার হাজার হাজার মানুষ বিভিন্ন সড়ক, উঁচু এলাকা এবং আশ্রায় কেন্দ্রে আশ্রয় নিয়েছে।
বানবাসী মানুষ তিন থেকে চার ফুট পানি মাড়িয়ে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে আশ্রয়কেন্দ্র ও সাইক্লোন শেল্টারে আশ্রয় নিচ্ছে। অনেক জায়গায় যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন থাকায় জীবনের ঝুঁকি নিয়ে মানুষ সাঁকোর ওপর দিয়ে কিংবা নৌকা নিয়ে চলাচল করতে বাধ্য হচ্ছে।
দ্বিতীয় দফা বন্যায় বিভিন্ন স্থানে এ পর্যন্ত সাত জনের মৃত্যু হয়েছে।
এদিকে জেলার উঁচু এলাকায় বন্যার পানি কমতে শুরু করলেও নিচু এলাকায় ব্যাপক জলাবদ্ধতা রয়েছে। বিশেষ করে চকরিয়া উপজেলার কোনাখালী, ঢেমুশিয়া, বিএম চর ও পূর্ব বড় ভেওলাসহ পাঁচটি ইউনিয়নের ৩০টি গ্রাম এখনো বন্যার পানির নিচে তলিয়ে রয়েছে।
দুর্গত এলাকার হাজার হাজার মানুষ বিভিন্ন সড়ক, উঁচু এলাকা এবং আশ্রায় কেন্দ্রে আশ্রয় নিয়েছে।
Blogger Comment
Facebook Comment