বঙ্গোপসাগরের ঝড় ও ৩ দিনের প্রবল বর্ষণে কক্সবাজারের উখিয়ার বিভিন্ন এলাকায় ৩ শতাধিক ঘর-বাড়ি প্লাবিত হয়ে পড়েছে। জানা গেছে, বৃহস্পতিবারের অব্যাহত বৃষ্টিতে উপজেলার পালংখালী ইউনিয়নের চিংড়ি ঘের অধ্যুষিত এলাকা প্লাবিত হয়ে প্রায় শতাধিক চিংড়িচাষির কোটি টাকার চিংড়িমাছ ঢলের পানিতে ভেসে গেছে।
এছাড়া অতিবৃষ্টির ফলে টেকনাফের ডাইভারশন সড়ক প্লাবিত হয়ে কক্সবাজার-টেকনাফ সড়ক যোগাযোগ বন্ধ হয়ে গেছে।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, ৩ দিনের অবিরাম বর্ষণে উখিয়া উপজেলার পালংখালী, রাজাপালং, জালিয়াপালং, হলদিয়াপালং ও রত্নাপালং ইউনিয়নের প্রায় ৩ শতাধিক ঘর-বাড়ি প্লাবিত হয়েছে। এতে বিভিন্ন এলাকার প্রায় ১৫টি কাঁচাঘর সম্পূর্ণ বিধ্বস্ত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে।
এবিষয়ে পালংখালী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান এম. গফুর উদ্দিন বাংলানিউজকে জানান, প্রবল বর্ষণ, পাহাড়ি ঢল ও নাফ নদীর জোয়ারের পানিতে বাংলাদেশ-মিয়ানমার জলসীমা একাকার হয়ে নাফ নদী সংলগ্ন প্রায় শতাধিক চিংড়ি ঘের তলিয়ে গেছে। এর ফলে, কোটি টাকার চিংড়িমাছ পানিতে ভেসে গেছে।
রাজাপালং ইউনিয়নের চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী জানান, ভারী বর্ষণের ফলে গ্রামীণ জনপদের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। সেই সঙ্গে ওই এলাকার বসত-বাড়ি প্লাবিত হয়ে পড়েছে।
হলদিয়াপালং ইউনিয়নের চেয়ারম্যান কামাল উদ্দিন মিন্টু জানান, অতি বর্ষণ ও সমুদ্রের জোয়ারে রেজু খালের পানি বৃদ্ধি পেয়ে প্রায় ৬টি গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। এতে সর্বসাধারণের চলাচলের পথ, কাঁচা ঘর-বাড়ির ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে।
একই সঙ্গে রত্নাপালং ইউনিয়নের সীমান্তের পাহাড় থেকে নেমে আসা ঢলের পানিতে কৃষিজাত পণ্যসহ বৃহত্তর নিচু এলাকা জলমগ্ন হয়ে বসতবাড়ি প্লাবিত হয়ে পড়েছে।
এ ব্যাপারে উখিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বাংলানিউজকে বলেন, ‘বিভিন্ন ইউনিয়নের চেয়ারম্যানদের কাছ থেকে অতিবৃষ্টি, পাহাড়ি ঢল ও জোয়ারের পানিতে নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে।‘
এছাড়াও জেলার চকরিয়া, পেকুয়া, মহেশখালী, কুতুবদিয়া, রামু উপজেলায় টানা বর্ষণের ফলে নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়ে প্রায় ৬ শতাধিক পরিবার, সহস্রাধিক ফসলি জমি, ৩ শতাধিক চিংড়ি ঘের ও পানের বরজ পানির নিচে তলিয়ে গেছে। এসব উপজেলায় সড়ক যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে হাজার হাজার মানুষ চরম দুর্ভোগের শিকার হচ্ছেন।

এবিষয়ে পালংখালী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান এম. গফুর উদ্দিন বাংলানিউজকে জানান, প্রবল বর্ষণ, পাহাড়ি ঢল ও নাফ নদীর জোয়ারের পানিতে বাংলাদেশ-মিয়ানমার জলসীমা একাকার হয়ে নাফ নদী সংলগ্ন প্রায় শতাধিক চিংড়ি ঘের তলিয়ে গেছে। এর ফলে, কোটি টাকার চিংড়িমাছ পানিতে ভেসে গেছে।
রাজাপালং ইউনিয়নের চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী জানান, ভারী বর্ষণের ফলে গ্রামীণ জনপদের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। সেই সঙ্গে ওই এলাকার বসত-বাড়ি প্লাবিত হয়ে পড়েছে।
হলদিয়াপালং ইউনিয়নের চেয়ারম্যান কামাল উদ্দিন মিন্টু জানান, অতি বর্ষণ ও সমুদ্রের জোয়ারে রেজু খালের পানি বৃদ্ধি পেয়ে প্রায় ৬টি গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। এতে সর্বসাধারণের চলাচলের পথ, কাঁচা ঘর-বাড়ির ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে।
একই সঙ্গে রত্নাপালং ইউনিয়নের সীমান্তের পাহাড় থেকে নেমে আসা ঢলের পানিতে কৃষিজাত পণ্যসহ বৃহত্তর নিচু এলাকা জলমগ্ন হয়ে বসতবাড়ি প্লাবিত হয়ে পড়েছে।
এ ব্যাপারে উখিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বাংলানিউজকে বলেন, ‘বিভিন্ন ইউনিয়নের চেয়ারম্যানদের কাছ থেকে অতিবৃষ্টি, পাহাড়ি ঢল ও জোয়ারের পানিতে নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে।‘
এছাড়াও জেলার চকরিয়া, পেকুয়া, মহেশখালী, কুতুবদিয়া, রামু উপজেলায় টানা বর্ষণের ফলে নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়ে প্রায় ৬ শতাধিক পরিবার, সহস্রাধিক ফসলি জমি, ৩ শতাধিক চিংড়ি ঘের ও পানের বরজ পানির নিচে তলিয়ে গেছে। এসব উপজেলায় সড়ক যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে হাজার হাজার মানুষ চরম দুর্ভোগের শিকার হচ্ছেন।
Blogger Comment
Facebook Comment