কক্সবাজার দক্ষিণ বনবিভাগের উখিয়া রেঞ্জের ওয়ালাপালং বনবিটের সরকারি বনভূমি দখলের ঘটনা ঘটেছে। সংশিল্গষ্ট বনবিভাগের নাকের ডগায় ফিল্মি স্টাইলে সরকারি বনভূমি দখলের ঘটনা নিয়ে সাধারণ মানুষের মধ্যে বিরূপ প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়েছে।
শুধু তাই নয়, উখিয়া রেঞ্জের আওতাধীন অধিকাংশ সরকারি বনভূমি মহাজোট সরকারের আমলে বেহাত হয়ে গেছে। তবে একের পর এক বনভূমি দখল হলেও নীরব দর্শকের ভূমিকায় সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।
সরেজমিন ঘুরে দেখা গেছে, উখিয়া রেঞ্জের ওয়ালাপালং বিটের জামতলী এলাকায় বনবিভাগের একটি অফিস রয়েছে। ওই অফিসের পাশ ঘেঁষে স্থানীয় কিছু ভূমিদস্যু বিপুল পরিমাণ সরকারি বনভূমি দখল করে নেয়। অভিযোগ উঠেছে, ফরিদুল আলম নামের এক ব্যক্তি জামতলী বনবিটের সরকারি বনভূমি দখল করে পরে মোটা অঙ্কের টাকার বিনিময়ে লোকজনের কাছে বিক্রি করে দেয়। ওই দখল-বেদখলের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট বনবিটের কর্তাব্যক্তিরা জড়িত রয়েছে বলে জানা গেছে। স্থানীয়রা জানান, ওইসব দখল-বেদখল নিয়ে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে একাধিকবার বলার পরও কোনো কার্যকর পদক্ষেপ নেয়নি। উল্টো ভূমিদস্যু চক্রকে সহযোগিতা করার অভিযোগ রয়েছে।
এ ব্যাপারে অভিযুক্ত ওয়ালাপালং বিট কর্মকর্তা মোহাম্মদ মনিরুজ্জামানের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি তার বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, লোকবল সঙ্কটের কারণে অনেক কিছু দেখেও না দেখার ভান করে থাকতে হয়।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে উখিয়া রেঞ্জ কর্মকর্তা বশিরুল আল মামুন জানান, সরকারি জায়গা দখলের খবর পাওয়া গেছে। শিগগিরই দখলি জায়গা উচ্ছেদ করা হবে।
সরেজমিন ঘুরে দেখা গেছে, উখিয়া রেঞ্জের ওয়ালাপালং বিটের জামতলী এলাকায় বনবিভাগের একটি অফিস রয়েছে। ওই অফিসের পাশ ঘেঁষে স্থানীয় কিছু ভূমিদস্যু বিপুল পরিমাণ সরকারি বনভূমি দখল করে নেয়। অভিযোগ উঠেছে, ফরিদুল আলম নামের এক ব্যক্তি জামতলী বনবিটের সরকারি বনভূমি দখল করে পরে মোটা অঙ্কের টাকার বিনিময়ে লোকজনের কাছে বিক্রি করে দেয়। ওই দখল-বেদখলের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট বনবিটের কর্তাব্যক্তিরা জড়িত রয়েছে বলে জানা গেছে। স্থানীয়রা জানান, ওইসব দখল-বেদখল নিয়ে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে একাধিকবার বলার পরও কোনো কার্যকর পদক্ষেপ নেয়নি। উল্টো ভূমিদস্যু চক্রকে সহযোগিতা করার অভিযোগ রয়েছে।
এ ব্যাপারে অভিযুক্ত ওয়ালাপালং বিট কর্মকর্তা মোহাম্মদ মনিরুজ্জামানের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি তার বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, লোকবল সঙ্কটের কারণে অনেক কিছু দেখেও না দেখার ভান করে থাকতে হয়।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে উখিয়া রেঞ্জ কর্মকর্তা বশিরুল আল মামুন জানান, সরকারি জায়গা দখলের খবর পাওয়া গেছে। শিগগিরই দখলি জায়গা উচ্ছেদ করা হবে।
Blogger Comment
Facebook Comment