পেকুয়ার বিভিন্ন স্পটে প্রকাশ্যে মাদকের রমরমা বাণিজ্য চলছে। পেকুয়া উপজেলায় এ ব্যবসার সঙ্গে দু'শতাধিক ব্যক্তি কয়েকটি সিন্ডিকেট করে শক্তিশালী নেটওয়ার্ক গড়ে তুলেছে।
ফলে এলাকার আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির মাঝে মধ্যে ব্যাপক অবনতি হয়। পুলিশ মাদক ব্যবসায়ী, আস্তানা ও ভ্রাম্যমাণ মাদক ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে অভিযান চালালে কিছুদিন তাদের কার্যক্রম বন্ধ থাকে। এরপর মাদক ব্যবসায়ীদের দৌরাত্ম্য আশঙ্কাজনক হারে বৃদ্ধি পায়।
পেকুয়ার ৭ ইউনিয়নের শতাধিক চিহ্নিত স্পটে বর্তমানে ওপেন-সিক্রেটভাবে মাদকের বিকিকিনি হচ্ছে। এসব হলেও মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের কর্মকর্তারা এসব স্পটে কোনো অভিযানই পরিচালনা করে না বলে অভিযোগ করেছে স্থানীয়রা। তারা সাগরপথে মিয়ানমার থেকে নিষিদ্ধ ফেনসিডিল, লন্ডনি রাম, হুইস্কি, হেরোইন ও অন্যান্য বিদেশি মাদকদ্রব্য কয়েকটি সিন্ডিকেটে বিভক্ত হয়ে প্রতি রাতে ট্রলারযোগে পেকুয়ার বিভিন্ন ঘাটে নিয়ে খালাস করে। সাগরে পেকুয়া, কুতুবদিয়া ও মহেশখালী চ্যানেলে নৌবাহিনী এবং কোস্টগার্ডের তৎপরতা না থাকার কারণে মাদক ব্যবসায়ী সিন্ডিকেট অনায়াসেই মিয়ানমার থেকে প্রতি মাসে কোটি কোটি টাকার মাদক চালান উপকূলীয় এলাকায় নিয়ে এলেও প্রতিনিয়তই এসব মাদক চোরাচালানি সিন্ডিকেট ধরাছোঁয়ার বাইরে রয়েছে।
পেকুয়া উপজেলার মগনামা ও রাজাখালী আরব শাহ বাজার, উজানটিয়ার করিমদাদ মিয়া জেটিঘাট দিয়ে প্রতিদিন সংঘবদ্ধ মাদক পাচারকারী রাতে ট্রলার থেকে মাদকের চালান খালাস করে পেকুয়ার ৭ ইউনিয়নের উজানটিয়া, রাজাখালী, টৈইটং, শিলখালী ও পেকুয়ার পার্শ্ববর্তী বাঁশখালীর পুঁইছুড়ি, চকরিয়ার হারবাং, বরইতলী, বদরখালী, কোণখালীসহ বিভিন্ন ইউনিয়নে সরবরাহ করে। এ ছাড়া বছরখানেক আগে পেকুয়া থানার পুলিশ কুতুবদিয়া চ্যানেলের উজানটিয়া পয়েন্টে প্রায় কোটি টাকার মাদকের অবৈধ চালান আটক করেছিল।
পেকুয়া থানার ওসি মো. আনোয়ার হোসেন জানান, মাদক ব্যবসায়ী সিন্ডিকেট, মাদক আস্তানা গুঁড়িয়ে দেওয়ার জন্য পুলিশ প্রশাসন সব সময় প্রস্তুত। মাদক ব্যবসায়ীদের চিহ্নিত করে তাদের গ্রেফতারসহ আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। এ ব্যবসার সঙ্গে জড়িত কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না।
পেকুয়ার ৭ ইউনিয়নের শতাধিক চিহ্নিত স্পটে বর্তমানে ওপেন-সিক্রেটভাবে মাদকের বিকিকিনি হচ্ছে। এসব হলেও মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের কর্মকর্তারা এসব স্পটে কোনো অভিযানই পরিচালনা করে না বলে অভিযোগ করেছে স্থানীয়রা। তারা সাগরপথে মিয়ানমার থেকে নিষিদ্ধ ফেনসিডিল, লন্ডনি রাম, হুইস্কি, হেরোইন ও অন্যান্য বিদেশি মাদকদ্রব্য কয়েকটি সিন্ডিকেটে বিভক্ত হয়ে প্রতি রাতে ট্রলারযোগে পেকুয়ার বিভিন্ন ঘাটে নিয়ে খালাস করে। সাগরে পেকুয়া, কুতুবদিয়া ও মহেশখালী চ্যানেলে নৌবাহিনী এবং কোস্টগার্ডের তৎপরতা না থাকার কারণে মাদক ব্যবসায়ী সিন্ডিকেট অনায়াসেই মিয়ানমার থেকে প্রতি মাসে কোটি কোটি টাকার মাদক চালান উপকূলীয় এলাকায় নিয়ে এলেও প্রতিনিয়তই এসব মাদক চোরাচালানি সিন্ডিকেট ধরাছোঁয়ার বাইরে রয়েছে।
পেকুয়া উপজেলার মগনামা ও রাজাখালী আরব শাহ বাজার, উজানটিয়ার করিমদাদ মিয়া জেটিঘাট দিয়ে প্রতিদিন সংঘবদ্ধ মাদক পাচারকারী রাতে ট্রলার থেকে মাদকের চালান খালাস করে পেকুয়ার ৭ ইউনিয়নের উজানটিয়া, রাজাখালী, টৈইটং, শিলখালী ও পেকুয়ার পার্শ্ববর্তী বাঁশখালীর পুঁইছুড়ি, চকরিয়ার হারবাং, বরইতলী, বদরখালী, কোণখালীসহ বিভিন্ন ইউনিয়নে সরবরাহ করে। এ ছাড়া বছরখানেক আগে পেকুয়া থানার পুলিশ কুতুবদিয়া চ্যানেলের উজানটিয়া পয়েন্টে প্রায় কোটি টাকার মাদকের অবৈধ চালান আটক করেছিল।
পেকুয়া থানার ওসি মো. আনোয়ার হোসেন জানান, মাদক ব্যবসায়ী সিন্ডিকেট, মাদক আস্তানা গুঁড়িয়ে দেওয়ার জন্য পুলিশ প্রশাসন সব সময় প্রস্তুত। মাদক ব্যবসায়ীদের চিহ্নিত করে তাদের গ্রেফতারসহ আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। এ ব্যবসার সঙ্গে জড়িত কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না।
Blogger Comment
Facebook Comment