কক্সবাজারের চকরিয়া উপজেলার ডুলাহাজারা ইউনিয়নে এক খুচরা বিক্রেতার বিরুদ্ধে চোরাই পথে সার পাচারের অভিযোগ উঠেছে।
গত বৃহস্পতিবার সকালে একইভাবে লামার হারগেজা, বগাছড়ি এলাকায় রাবার বাগানে ইউরিয়া সার পাচারকালে জনতা ১৭ বস্তা সার আটক করেছে। এ ঘটনার পর ইউনিয়নের মূল সার ডিলার, বিপণন কাজে নিয়োজিত উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তার যোগসাজশে দীর্ঘদিন ধরে এভাবে সার পাচার হচ্ছে বলে অভিযোগ করেছেন স্থানীয়রা।
এলাকাবাসী জানায়, উপজেলার ডুলাহাজারা ইউনিয়নের দায়িত্বপ্রাপ্ত বিসিআইসি’র সার ডিলার রুপালি ইঞ্জিনিয়ারিং ও বিপণন কাজে নিয়োজিত উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তার যোগসাজশে বেশ ক’জন খুচরা বিক্রেতা দীর্ঘদিন ধরে চোরাই পথে সার পাচারে জড়িত রয়েছে। বর্তমানে উপজেলার অপরাপর ইউনিয়নের মতো ডুলাহাজারা ইউনিয়নে ইউরিয়া, টিএসপি ও এমওপি সারের চাহিদা নেই। কারণ এখনও উপজেলার প্রান্তিক চাষীরা বন্যার পর চাষাবাদে নামেনি।
উপজেলা কৃষি বিভাগ সূত্র জানায়, নিয়ম রয়েছে মাস্টাররোল পূরণের মাধ্যমে খুচরা বিক্রেতারা সার বিক্রি করবে খুচরা হিসেবে। তারা ইচ্ছে করলেও কোনো কৃষককে একসঙ্গে এক বস্তা সারও বিক্রি করতে পারবে না। বিষয়টি প্রসঙ্গে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. আতিক উল্লাহ জানান, ঘটনা সত্য প্রমাণিত হলে জড়িতদের বিরুদ্ধে অবশ্যই যথাযথ ব্যবস্থা নেয়া হবে।
এলাকাবাসী জানায়, উপজেলার ডুলাহাজারা ইউনিয়নের দায়িত্বপ্রাপ্ত বিসিআইসি’র সার ডিলার রুপালি ইঞ্জিনিয়ারিং ও বিপণন কাজে নিয়োজিত উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তার যোগসাজশে বেশ ক’জন খুচরা বিক্রেতা দীর্ঘদিন ধরে চোরাই পথে সার পাচারে জড়িত রয়েছে। বর্তমানে উপজেলার অপরাপর ইউনিয়নের মতো ডুলাহাজারা ইউনিয়নে ইউরিয়া, টিএসপি ও এমওপি সারের চাহিদা নেই। কারণ এখনও উপজেলার প্রান্তিক চাষীরা বন্যার পর চাষাবাদে নামেনি।
উপজেলা কৃষি বিভাগ সূত্র জানায়, নিয়ম রয়েছে মাস্টাররোল পূরণের মাধ্যমে খুচরা বিক্রেতারা সার বিক্রি করবে খুচরা হিসেবে। তারা ইচ্ছে করলেও কোনো কৃষককে একসঙ্গে এক বস্তা সারও বিক্রি করতে পারবে না। বিষয়টি প্রসঙ্গে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. আতিক উল্লাহ জানান, ঘটনা সত্য প্রমাণিত হলে জড়িতদের বিরুদ্ধে অবশ্যই যথাযথ ব্যবস্থা নেয়া হবে।
Blogger Comment
Facebook Comment