কক্সবাজার-টেকনাফ ৭৯ কিলোমিটার সড়ক সংস্কারের কাজ চলছে জোড়াতালি দিয়ে। খানা-খন্দকে ভরা এ সড়কের বিভিন্ন স্থান সড়ক ও জনপথ বিভাগের কর্মীরা ব্যবহারের অনুপযোগী ভাঙা ইট দিয়ে ভরাট করলেও সংস্কারের নামে প্রহসন করা হচ্ছে বলে যানবাহন মালিক- শ্রমিকদের অভিযোগ।
তারা দাবি করেন, ৪-৫টি যানবাহন চলাচল করলে রাস্তার পুরনো চেহারা ভেসে উঠবে। দীর্ঘ সড়কপথের বেহাল অবস্থার কারণে সড়ক দুর্ঘটনা বৃদ্ধি পেয়ে যাত্রীসাধারণের মাঝে বিরাজ করছে শঙ্কা।
দেশের সীমান্ত শহর টেকনাফে নয়নাভিরাম পর্যটন স্পট নারিকেল জিঞ্জিরা (সেন্টমার্টিন), ছেরা দ্বীপ, মাথিনের কূপ, নাইট্যং পাহাড়ের কুদুম গুহা, স্থলবন্দর ও শাহপরীর দ্বীপ করিডোর প্রভৃতির বাস্তব দৃশ্য অবলোকন করতে প্রতিনিয়ত হাজার হাজার দেশি-বিদেশি পর্যটক কক্সবাজার-টেকনাফ সড়কপথ দিয়ে আসা-যাওয়া করছেন। সড়কের একাধিক গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে খানা-খন্দক ও বৃষ্টির পানিতে পরিপূর্ণ গর্তে পড়ে যানবাহন বিকল হয়ে সময়ের অপচয় হচ্ছে। এতে পর্যটকরা দুর্ভোগের শিকার হচ্ছেন। ব্যবসায়ী মশিউর রহমান সওদাগর জানালেন, খানা-খন্দকের কারণে এখানকার মালপত্র পরিবহন করতে যানবাহন শ্রমিকরা অনিচ্ছা পোষণ করে। তাই অতিরিক্ত ভাড়া দিয়ে তাদের মালপত্র আনতে হয়।
কক্সবাজার-টেকনাফ সড়কের ২১টি বাঁকে কোনো প্রকার দিকনির্দেশনা সংবলিত সাইনবোর্ড না থাকা সড়ক দুর্ঘটনার অন্যতম কারণ বলে যাত্রীরা মনে করছেন। এ ছাড়াও সড়কের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে বিদ্যমান ব্রিজ-কালভার্টগুলো ব্যবহারের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে দীর্ঘ দিন থেকে। সড়ক ও জনপথ বিভাগ এসব ঝুঁকিপূর্ণ ব্রিজ নূ্যনতম মেরামত করে যানবাহন চলাচলের উপযোগী করে তুললেও ভারী মালপত্র বোঝাই যানবাহন চলাচলের কারণে এসব ব্রিজ-কালভার্ট যে কোনো সময়ে ধসে পড়তে পারে বলে যানবাহন শ্রমিক ও যাত্রীরা দাবি করেন। সড়কের বিভিন্ন স্থানে সৃষ্টি হয়েছে অসংখ্য ছোট-বড় খানা-খন্দক। লণ্ডভণ্ড হয়ে যাওয়া ওই সড়ক দিয়ে ঝুঁকি নিয়ে যানবাহন চলাচল করলেও যাত্রীসাধারণের সময় অপচয়ের পাশাপাশি যানবাহন মালিকরা তাদের মূল্যবান গাড়ির যন্ত্রাংশ বিকল হয়ে আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। প্রকৌশলী মো. জাহাঙ্গীর জানান, বর্র্ষা মৌসুমে যানবাহন চলাচল নিশ্চিত করতে প্রাথমিকভাবে সড়কপথ সংস্কার কাজ অব্যাহত রয়েছে। শুষ্ক মৌসুমে কক্সবাজার-টেকনাফ সড়কপথ নতুন করে টেকসই নির্মাণের কাজ শুরু করা হবে।
এ ছাড়াও ঝুঁকিপূর্ণ ব্রিজ-কালভার্টগুলো নতুন করে নির্মাণের আওতায় আনা হবে।
দেশের সীমান্ত শহর টেকনাফে নয়নাভিরাম পর্যটন স্পট নারিকেল জিঞ্জিরা (সেন্টমার্টিন), ছেরা দ্বীপ, মাথিনের কূপ, নাইট্যং পাহাড়ের কুদুম গুহা, স্থলবন্দর ও শাহপরীর দ্বীপ করিডোর প্রভৃতির বাস্তব দৃশ্য অবলোকন করতে প্রতিনিয়ত হাজার হাজার দেশি-বিদেশি পর্যটক কক্সবাজার-টেকনাফ সড়কপথ দিয়ে আসা-যাওয়া করছেন। সড়কের একাধিক গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে খানা-খন্দক ও বৃষ্টির পানিতে পরিপূর্ণ গর্তে পড়ে যানবাহন বিকল হয়ে সময়ের অপচয় হচ্ছে। এতে পর্যটকরা দুর্ভোগের শিকার হচ্ছেন। ব্যবসায়ী মশিউর রহমান সওদাগর জানালেন, খানা-খন্দকের কারণে এখানকার মালপত্র পরিবহন করতে যানবাহন শ্রমিকরা অনিচ্ছা পোষণ করে। তাই অতিরিক্ত ভাড়া দিয়ে তাদের মালপত্র আনতে হয়।
কক্সবাজার-টেকনাফ সড়কের ২১টি বাঁকে কোনো প্রকার দিকনির্দেশনা সংবলিত সাইনবোর্ড না থাকা সড়ক দুর্ঘটনার অন্যতম কারণ বলে যাত্রীরা মনে করছেন। এ ছাড়াও সড়কের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে বিদ্যমান ব্রিজ-কালভার্টগুলো ব্যবহারের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে দীর্ঘ দিন থেকে। সড়ক ও জনপথ বিভাগ এসব ঝুঁকিপূর্ণ ব্রিজ নূ্যনতম মেরামত করে যানবাহন চলাচলের উপযোগী করে তুললেও ভারী মালপত্র বোঝাই যানবাহন চলাচলের কারণে এসব ব্রিজ-কালভার্ট যে কোনো সময়ে ধসে পড়তে পারে বলে যানবাহন শ্রমিক ও যাত্রীরা দাবি করেন। সড়কের বিভিন্ন স্থানে সৃষ্টি হয়েছে অসংখ্য ছোট-বড় খানা-খন্দক। লণ্ডভণ্ড হয়ে যাওয়া ওই সড়ক দিয়ে ঝুঁকি নিয়ে যানবাহন চলাচল করলেও যাত্রীসাধারণের সময় অপচয়ের পাশাপাশি যানবাহন মালিকরা তাদের মূল্যবান গাড়ির যন্ত্রাংশ বিকল হয়ে আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। প্রকৌশলী মো. জাহাঙ্গীর জানান, বর্র্ষা মৌসুমে যানবাহন চলাচল নিশ্চিত করতে প্রাথমিকভাবে সড়কপথ সংস্কার কাজ অব্যাহত রয়েছে। শুষ্ক মৌসুমে কক্সবাজার-টেকনাফ সড়কপথ নতুন করে টেকসই নির্মাণের কাজ শুরু করা হবে।
এ ছাড়াও ঝুঁকিপূর্ণ ব্রিজ-কালভার্টগুলো নতুন করে নির্মাণের আওতায় আনা হবে।
Blogger Comment
Facebook Comment