দীর্ঘদিন সহকারী কমিশনার ভূমির (এসি ল্যান্ড) পদ শূন্য থাকায় মহেশখালী উপজেলার হাজার হাজার মানুষ ভোগান্তির শিকার হচ্ছে। শত শত ফাইল জড়ো হয়ে পড়ে আছে ভূমি অফিসে।
বিভিন্ন অভিযোগের তদন্তসহ কোনো কাজই এগোচ্ছে না এসি ল্যান্ডের অভাবে। কক্সবাজার জেলা প্রশাসক অফিস সূত্রে জানা যায়, জেলার বেশ কয়েকটি উপজেলায় এসি ল্যান্ডের পদ শূন্য। হাজার হাজার ভূমি মালিকের অভিযোগ তদন্ত, খারিজসহ সব রকমের কাজই পড়ে থাকে মাসের পর মাস। যার কারণে চরম ভোগান্তির শিকার হতে হচ্ছে ভূমি মালিকদের। এসব কারণে সংশ্লিষ্ট উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে প্রতিদিন ঘুরতে হয় ভূমি মালিকদের।
এ ছাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার পক্ষে অতিরিক্ত এ দায়িত্ব বহন করা কোনো অবস্থায়ই সম্ভব নয়। যার কারণে প্রতিনিয়ত নানামুখী সমস্যার সম্মুখীন হতে হচ্ছে ভূমি মালিকদের।
জমি ক্রয়-বিক্রয় না হওয়ায় প্রতিদিন সরকার যেমন বঞ্চিত হচ্ছে লাখ লাখ টাকা রাজস্ব আদায় থেকে, তেমনি জনগণকে হতে হচ্ছে নানা রকম হয়রানির শিকার। যেহেতু জমি রেজিস্ট্রি হওয়ার পরই কেবল জমি বিক্রি করতে পারবে। ইউএনও এটিএম কাউছার হোসেন জানান, মহেশখালীতে এসি ল্যান্ড পদ শূন্য রয়েছে। তবে এসি ল্যান্ড না থাকার জন্য জমিজমা সংক্রান্ত কোনো কাজ থেমে নেই।
এ ছাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার পক্ষে অতিরিক্ত এ দায়িত্ব বহন করা কোনো অবস্থায়ই সম্ভব নয়। যার কারণে প্রতিনিয়ত নানামুখী সমস্যার সম্মুখীন হতে হচ্ছে ভূমি মালিকদের।
জমি ক্রয়-বিক্রয় না হওয়ায় প্রতিদিন সরকার যেমন বঞ্চিত হচ্ছে লাখ লাখ টাকা রাজস্ব আদায় থেকে, তেমনি জনগণকে হতে হচ্ছে নানা রকম হয়রানির শিকার। যেহেতু জমি রেজিস্ট্রি হওয়ার পরই কেবল জমি বিক্রি করতে পারবে। ইউএনও এটিএম কাউছার হোসেন জানান, মহেশখালীতে এসি ল্যান্ড পদ শূন্য রয়েছে। তবে এসি ল্যান্ড না থাকার জন্য জমিজমা সংক্রান্ত কোনো কাজ থেমে নেই।
Blogger Comment
Facebook Comment