বঙ্গোপসাগরের উত্তাল ঢেউ অতিক্রম করে জয়ের নেশায় মেতে উঠেছে সার্ফাররা। সার্ফিং বোট হাতে নিয়ে এক-একজন সার্ফার নেমে পড়ে সমুদ্রের উত্তাল ঢেউয়ে।
নিজস্ব কৌশলে এরা সাগরের উত্তাল ঢেউ অতিক্রম করার প্রতিযোগিতা মত্ত। দেখলে মনে হবে, এই বুঝি উত্তাল ঢেউতে হারিয়ে যাবে তারা। কিন্তু না, সাগরের ঢেউ তাদের গতিবেগ থামাতে পারেনি। সার্ফিং বোটে করে বিদ্যুৎ বেগে সমুদ্র ঢেউ জয় করে ফিরেছেন সমুদ্রের কিনারায়।
এটি ছিল শুক্রবার সকালে কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতে অনুষ্ঠিত ‘ফ্রিডম সার্ফ কনটেস্ট’ নামে আয়োজিত সার্ফিং প্রতিযোগিতার দৃশ্য।
‘সাফ ইন দ্যা নেশন’ এর আয়োজনে কক্সবাজার লাইভ সেভিং এন্ড সার্ফিং ক্লাব এর সহযোগিতায় শুক্রবার সকাল ৯টায় আয়োজিত প্রতিযোগিতার উদ্বোধন করেন সার্ফ ইন দ্যা নেশনের প্রেসিডেন্ট টম বাওয়ার।
কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতের সী-ইন পয়েন্টে বাংলাদেশসহ বিশ্বের ৪টি দেশের ৬৫ জন নারী-পুরুষ ও শিশু সার্ফারের অংশগ্রহণে এ প্রতিযোগিতা শুরু হয়। সার্ফাররা সবাই সমুদ্রের ঢেউয়ের সঙ্গে যুদ্ধ যুদ্ধ খেলা নিয়ে বিদ্যুৎ গতিতে অতিক্রম করেছে সমুদ্রের উত্তাল ঢেউ।
আমেরিকার নাগিরক ‘সার্ফিং দ্য নেশন’ এর প্রেসিডেন্ট টম বাওয়ার বাংলানিউজকে জানান, বিশ্বের অন্যান্য দেশের সাগরে পাথরসহ নানা প্রতিবন্ধকতার কারণে সার্ফিং নিরাপদ নয়। কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত তার ব্যাতিক্রম। কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতকে সার্ফিং এর মাধ্যমে পর্যটন শিল্পের উন্নয়ন ঘটানো সম্ভব বলে মনে করেন তিনি।
বাংলাদেশ সার্ফিং ফেডারেশন এর সভাপতি সার্ফার জাফর আলম বাংলানিউজকে জানান, বিশ্বের সার্ফাররা সৈকতে সার্ফিং করতে আগ্রহী। সরকারি-বেসরকারি সহযোগিতা পেলে সার্ফিং এর মাধ্যমে বিদেশী পর্যটক বাংলাদেশ আগমন ঘটবে। এতে বাংলাদেশে পর্যটন শিল্পের বিকাশ হবে।
অংশগ্রহণকারী আমেরিকার সার্ফার জন বাংলানিউজকে জানান, কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতে সার্ফিং অত্যন্ত আনন্দদায়ক। এখানকার সৈকতের সার্বিক পরিবেশ সার্ফিং উপযোগী।
সুইডেনের মার্টিন বাংলানিউজকে জানান, সাগরের উত্তাল ঢেউতে সার্ফিং করতে হলে কক্সবাজারকে নির্বাচন করা বুদ্ধিমানের। এখানে কোনো ঝুঁকি নেই। এ মাধ্যমকে ব্যবহার করে বাংলাদেশ পর্যটন শিল্পের বিকাশকে কাজে লাগানো সম্ভব।
শুক্রবার সকাল ৯টা থেকে শুরু হওয়া প্রতিযোগিতা চলে দুপুর ২টা পর্যন্ত। অনুষ্ঠানে ২য় পর্বে প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে পুরস্কার বিতরণ করা হয়।
‘সাফ ইন দ্যা নেশন’ এর আয়োজনে কক্সবাজার লাইভ সেভিং এন্ড সার্ফিং ক্লাব এর সহযোগিতায় শুক্রবার সকাল ৯টায় আয়োজিত প্রতিযোগিতার উদ্বোধন করেন সার্ফ ইন দ্যা নেশনের প্রেসিডেন্ট টম বাওয়ার।
কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতের সী-ইন পয়েন্টে বাংলাদেশসহ বিশ্বের ৪টি দেশের ৬৫ জন নারী-পুরুষ ও শিশু সার্ফারের অংশগ্রহণে এ প্রতিযোগিতা শুরু হয়। সার্ফাররা সবাই সমুদ্রের ঢেউয়ের সঙ্গে যুদ্ধ যুদ্ধ খেলা নিয়ে বিদ্যুৎ গতিতে অতিক্রম করেছে সমুদ্রের উত্তাল ঢেউ।
আমেরিকার নাগিরক ‘সার্ফিং দ্য নেশন’ এর প্রেসিডেন্ট টম বাওয়ার বাংলানিউজকে জানান, বিশ্বের অন্যান্য দেশের সাগরে পাথরসহ নানা প্রতিবন্ধকতার কারণে সার্ফিং নিরাপদ নয়। কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত তার ব্যাতিক্রম। কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতকে সার্ফিং এর মাধ্যমে পর্যটন শিল্পের উন্নয়ন ঘটানো সম্ভব বলে মনে করেন তিনি।
বাংলাদেশ সার্ফিং ফেডারেশন এর সভাপতি সার্ফার জাফর আলম বাংলানিউজকে জানান, বিশ্বের সার্ফাররা সৈকতে সার্ফিং করতে আগ্রহী। সরকারি-বেসরকারি সহযোগিতা পেলে সার্ফিং এর মাধ্যমে বিদেশী পর্যটক বাংলাদেশ আগমন ঘটবে। এতে বাংলাদেশে পর্যটন শিল্পের বিকাশ হবে।
অংশগ্রহণকারী আমেরিকার সার্ফার জন বাংলানিউজকে জানান, কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতে সার্ফিং অত্যন্ত আনন্দদায়ক। এখানকার সৈকতের সার্বিক পরিবেশ সার্ফিং উপযোগী।
সুইডেনের মার্টিন বাংলানিউজকে জানান, সাগরের উত্তাল ঢেউতে সার্ফিং করতে হলে কক্সবাজারকে নির্বাচন করা বুদ্ধিমানের। এখানে কোনো ঝুঁকি নেই। এ মাধ্যমকে ব্যবহার করে বাংলাদেশ পর্যটন শিল্পের বিকাশকে কাজে লাগানো সম্ভব।
শুক্রবার সকাল ৯টা থেকে শুরু হওয়া প্রতিযোগিতা চলে দুপুর ২টা পর্যন্ত। অনুষ্ঠানে ২য় পর্বে প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে পুরস্কার বিতরণ করা হয়।
Blogger Comment
Facebook Comment