কক্সবাজারের রামুতে বৌদ্ধ মন্দির ও সংখ্যালঘুদের বসতবাড়িতে হামলার পরিকল্পনাকারীদের শনাক্ত করেছে গোয়েন্দা সংস্থা। এ সহিংস ঘটনার পরিকল্পনা হয়েছে কক্সবাজার শহরের একটি বাড়িতে। কক্সবাজারের পুলিশ সুপার সেলিম মো. জাহাঙ্গীর জানিয়েছেন, রামুতে সহিংস ঘটনার ব্যাপারে যথেষ্ট ক্লু ও তথ্য-প্রমাণ আইন প্রয়োগকারী সংস্থার হাতে এসেছে। ঘটনার পরিকল্পনাকারীদের গ্রেফতারে পুলিশের অভিযান চলছে। তিনি জানান, শিগগির এ ঘটনার মূল হোতাদের গ্রেফতারে সক্ষম হবে পুলিশ।
কক্সবাজারে গোয়েন্দা সূত্র জানিয়েছে, শহরের লারপাড়ায় মনির নামে জামায়াতের স্থানীয় এক নেতার বাসায় বসে হামলার পরিকল্পনা হয়। বৈঠকে জামায়াত, শিবির ও ইসলামী ঐক্যজোটের কয়েকজন নেতাকর্মী উপস্থিত ছিলেন। পরিকল্পনামতো শনিবার রাতে বিভিন্ন স্থান থেকে দলীয় কর্মীদের রামুতে নিয়ে আসার জন্য ১০টি ট্রাক ভাড়া করা হয়। জামায়াত নেতা মনির নিজেই ভাড়া করেন শহরের লারপাড়া এলাকা থেকে জে কে এন্টারপ্রাইজের একটি ট্রাক। ওই ট্রাকের মালিক শহরের বৈদ্যঘোনা এলাকার মো. জাকারিয়া। গোয়েন্দা সংস্থা এই ট্রাকের সূত্র ধরেই এ সহিংস ঘটনার মূল পরিকল্পনাকারীদের পরিচয় নিশ্চিত হয়েছে। এখন পরিকল্পনাকারীদের ধরার জন্য আইন প্রয়োগকারী সংস্থা বিভিন্ন স্থানে অভিযান শুরু করেছে। পুলিশের একটি সূত্র জানিয়েছে, জে কে এন্টারপ্রাইজের ওই ট্রাকটি কুমিল্লা থেকে আটক করা হয়েছে। আটক করা হয়েছে ট্রাকের ড্রাইভার, হেলপারকেও। ঘটনার পরদিনই ট্রাকটি ভাড়া নিয়ে ঢাকা চলে যায়। ফেরার পথে কুমিল্লা থেকে এটি আটক করা হয়। অপর আরও একটি ট্রাক আটক করা হয়েছে সীতাকুণ্ড থেকে। আটক চালকের নাম রমজান আলী।
গোয়েন্দা সূত্র জানিয়েছে, কক্সবাজার শহর থেকে ভাড়া করা ওই ট্রাকে করে জামায়াত-শিবিরের প্রায় ৬০ কর্মী রামুতে যায়। একই সঙ্গে কক্সবাজার সদরের খরুলিয়া, ঈদগাও, বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি, রামুর গর্জনিয়া, কচ্ছপিয়াসহ বিভিন্ন স্থান থেকে আরও ১০-১২টি ট্রাকে করে লোকজন রামুতে আসে। তারা প্রথমে প্রতিবাদ সমাবেশ করে। পরে রাত সাড়ে ১২টার দিকে মন্দির এবং বসতবাড়িতে হামলা ও অগি্নসংযোগ শুরু করে। ঘটনার পরিকল্পনাকারী দু'জনকে ওই সময় রামুতে দেখা গেছে। তাদের ছবি ও ভিডিও ফুটেজ গোয়েন্দা সংস্থার হাতে রয়েছে।
রামুর গর্জনিয়া থেকে আসা লোকজন সহিংস ঘটনায় অংশ নিয়ে ফিরে যাওয়ার পথে তাদের একটি গ্রুপের ৩২ জন নাইক্ষ্যংছড়িতে আটক হয়। আটক ব্যক্তিদের জিজ্ঞাসাবাদ করেও এ সহিংস ঘটনা সম্পর্কে অনেক তথ্য-প্রমাণ পেয়েছে আইন প্রয়োগকারী সংস্থা।
সূত্র জানিয়েছে, পরিকল্পনাকারীরা ঘটনার আগের দিন বৃহস্পতিবার ইন্টারনেট থেকে আলোচিত ছবিটি ডাউনলোড করে তা পোস্টার আকারে প্রিন্ট করে। এই ছবি প্রতিবাদ সমাবেশে দেখিয়ে লোকজনকে উত্তেজিত করা হয়। রামুর ব্যস্ততম জনবহুল এলাকা চৌমুহনীতে সন্ধ্যার পর এমনিতেই শত শত লোক থাকে। ঘটনার মূল হোতারা এ সুযোগ কাজে লাগিয়ে রাতেই তাদের পরিকল্পনা বাস্তবায়নের সময় ঠিক করে। এ কাজের জন্য তারা রামু বিএনপি, ছাত্রদল, যুবদল এবং স্বেচ্ছাসেবক লীগের স্থানীয় কয়েক নেতাকেও ব্যবহার করে। চৌমুহনীতে রাতের প্রতিবাদ সমাবেশে ছাত্রলীগের সাবেক নেতা নুরুল ইসলাম সেলিম ও স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আনসারুল হক ভুট্টো, উপজেলা ছাত্রদলের আহ্বায়ক বাবুও বক্তৃতা করেন। এ ছাড়া মিছিল-সমাবেশের বাইরে তৎপর দেখা গেছে জামায়াত নেতা মনির ও বাহাদুরকে। গোয়েন্দা সংস্থার কাছে তাদের ছবিও এসেছে।
রামু উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সোহেল সরওয়ার কাজল জানিয়েছেন, শনিবার রাতে সংঘবদ্ধ কিছু লোক রামু-চৌমুহনীতে প্রতিবাদ সমাবেশ করে লোকজনকে উত্তেজিত করার চেষ্টা করছিল। খবর পেয়ে তিনি ঘটনাস্থলে আসেন। লোকজনকে শান্ত করার চেষ্টা করেও তিনি ব্যর্থ হন। এ সময় কিছু লোক পোস্টার আকারে প্রিন্ট করা ছবি দেখিয়ে লোকজনকে উত্তেজিত করে। একপর্যায়ে সংঘবদ্ধ এই লোকজনই রাত সাড়ে ১২টার দিকে বৌদ্ধপল্লীতে হামলা শুরু করে। তিনি বলেন, যারা এ ঘটনা শুরু করে, তারা বহিরাগত। পূর্বপরিকল্পনামতো তারা এ ঘটনা ঘটিয়েছে।
সরকারের তদন্ত দলের প্রধান চট্টগ্রামের অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার মো. নুরুল ইসলাম জানিয়েছেন, বৃহস্পতিবার (৪ অক্টোবর) উত্তর মিঠাছড়ি বিমুক্তি বিদর্শন কেন্দ্র থেকে কয়েকটি কৌটা (যেগুলো ককটেলের কৌটা বলে ধারণা করা হচ্ছে) সংগ্রহ করা হয়েছে। তিনি জানান, সহিংসতায় ব্যবহৃত যেসব বিস্ফোরকের নাম শোনা যাচ্ছে, এর কিছু কিছু আলামত সংগ্রহ করে এরই মধ্যে পরীক্ষার জন্য এক্সপার্টদের কাছে পাঠানো হয়েছে। পরীক্ষার পর রিপোর্ট এলে এ বিষয়ে নিশ্চিত হওয়া যাবে।
অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার মো. নুরুল ইসলাম জানিয়েছেন, রামুর ঘটনা সংঘটিত হওয়ার পেছনে পুলিশের গাফিলতি ছিল কি-না, ঘটনার সূত্রপাত কোথা থেকে, নেপথ্যে কারা ছিল, কারা এ ঘটনার ইন্ধনদাতা ইত্যাদি বিষয় প্রাধান্য দিয়ে তদন্ত চলছে। আগামী ১০ অক্টোবরের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন পেশ করা হবে। চার সদস্যের তদন্ত দলে রয়েছেন বান্দরবানের পুলিশ সুপার কামরুল আহসান, কক্সবাজারের অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট আবদুর রউফ ও অতিরিক্ত পুলিশ সুপার বাবুল আকতার।
রামু বিমুক্তি বিদর্শন ভাবনা কেন্দ্রের পরিচালক করুণাশ্রী থের জানান, শনিবার রাতে দুষ্কৃতকারীরা এই বিহার পুড়িয়ে দিলেও এখানে তৈরি দেশের সর্ববৃহৎ সিংহশয্যা বুদ্ধমূর্তিটি অক্ষত বলে মনে হয়। তবে বুধবার মূর্তিটির শরীরে ফাটল ধরা পড়ে। পরে এ মূর্তির অবকাঠামোর ভেতরে সাতটি বিস্ফোরিত ককটেলের খোসা বা কৌটা পাওয়া যায়। ধারণা করা হচ্ছে, মূর্তিটি ধ্বংস করার জন্য দুষ্কৃতকারীরা এসব ককটেলের বিস্ফোরণ ঘটিয়েছে। তিনি বলেন, বৌদ্ধপল্লীতে আগুন ও দোকানপাট পুড়িয়ে দেওয়ার ঘটনায় ব্যবহার করা হয়েছে গান পাউডার, পেট্রোল, কেরোসিন, হাতবোমাসহ নানা বিস্ফোরক দ্রব্য। সংঘবদ্ধ দুষ্কৃতকারীরা পূর্বপরিকল্পিতভাবে এ ঘটনা ঘটিয়েছে।
প্রসঙ্গত, ফেসবুকে ছবির মাধ্যমে কোরআন অবমাননার অভিযোগে গত শনিবার রাতে রামুর বিভিন্ন এলাকায় ১২টি বৌদ্ধ মন্দির এবং বৌদ্ধদের ২০টি বসতঘর পুড়িয়ে দেওয়া হয়। ভাংচুর ও লুটপাট করা হয় আরও ছয়টি বৌদ্ধ মন্দির ও শতাধিক বসতঘর। পুড়ে যাওয়া মন্দিরে স্বর্ণ, পিতল, কষ্টিপাথর, শ্বেতপাথর, চন্দন কাঠের তৈরি চার শতাধিক বুদ্ধমূর্তি ছাড়াও ধ্বংস করা হয় প্রত্নতাত্তি্বক বহু নিদর্শন। পরে এ ঘটনার জের ধরে হামলা হয় উখিয়া, টেকনাফ ও পটিয়ায়।
গোয়েন্দা সূত্র জানিয়েছে, কক্সবাজার শহর থেকে ভাড়া করা ওই ট্রাকে করে জামায়াত-শিবিরের প্রায় ৬০ কর্মী রামুতে যায়। একই সঙ্গে কক্সবাজার সদরের খরুলিয়া, ঈদগাও, বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি, রামুর গর্জনিয়া, কচ্ছপিয়াসহ বিভিন্ন স্থান থেকে আরও ১০-১২টি ট্রাকে করে লোকজন রামুতে আসে। তারা প্রথমে প্রতিবাদ সমাবেশ করে। পরে রাত সাড়ে ১২টার দিকে মন্দির এবং বসতবাড়িতে হামলা ও অগি্নসংযোগ শুরু করে। ঘটনার পরিকল্পনাকারী দু'জনকে ওই সময় রামুতে দেখা গেছে। তাদের ছবি ও ভিডিও ফুটেজ গোয়েন্দা সংস্থার হাতে রয়েছে।
রামুর গর্জনিয়া থেকে আসা লোকজন সহিংস ঘটনায় অংশ নিয়ে ফিরে যাওয়ার পথে তাদের একটি গ্রুপের ৩২ জন নাইক্ষ্যংছড়িতে আটক হয়। আটক ব্যক্তিদের জিজ্ঞাসাবাদ করেও এ সহিংস ঘটনা সম্পর্কে অনেক তথ্য-প্রমাণ পেয়েছে আইন প্রয়োগকারী সংস্থা।
সূত্র জানিয়েছে, পরিকল্পনাকারীরা ঘটনার আগের দিন বৃহস্পতিবার ইন্টারনেট থেকে আলোচিত ছবিটি ডাউনলোড করে তা পোস্টার আকারে প্রিন্ট করে। এই ছবি প্রতিবাদ সমাবেশে দেখিয়ে লোকজনকে উত্তেজিত করা হয়। রামুর ব্যস্ততম জনবহুল এলাকা চৌমুহনীতে সন্ধ্যার পর এমনিতেই শত শত লোক থাকে। ঘটনার মূল হোতারা এ সুযোগ কাজে লাগিয়ে রাতেই তাদের পরিকল্পনা বাস্তবায়নের সময় ঠিক করে। এ কাজের জন্য তারা রামু বিএনপি, ছাত্রদল, যুবদল এবং স্বেচ্ছাসেবক লীগের স্থানীয় কয়েক নেতাকেও ব্যবহার করে। চৌমুহনীতে রাতের প্রতিবাদ সমাবেশে ছাত্রলীগের সাবেক নেতা নুরুল ইসলাম সেলিম ও স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আনসারুল হক ভুট্টো, উপজেলা ছাত্রদলের আহ্বায়ক বাবুও বক্তৃতা করেন। এ ছাড়া মিছিল-সমাবেশের বাইরে তৎপর দেখা গেছে জামায়াত নেতা মনির ও বাহাদুরকে। গোয়েন্দা সংস্থার কাছে তাদের ছবিও এসেছে।
রামু উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সোহেল সরওয়ার কাজল জানিয়েছেন, শনিবার রাতে সংঘবদ্ধ কিছু লোক রামু-চৌমুহনীতে প্রতিবাদ সমাবেশ করে লোকজনকে উত্তেজিত করার চেষ্টা করছিল। খবর পেয়ে তিনি ঘটনাস্থলে আসেন। লোকজনকে শান্ত করার চেষ্টা করেও তিনি ব্যর্থ হন। এ সময় কিছু লোক পোস্টার আকারে প্রিন্ট করা ছবি দেখিয়ে লোকজনকে উত্তেজিত করে। একপর্যায়ে সংঘবদ্ধ এই লোকজনই রাত সাড়ে ১২টার দিকে বৌদ্ধপল্লীতে হামলা শুরু করে। তিনি বলেন, যারা এ ঘটনা শুরু করে, তারা বহিরাগত। পূর্বপরিকল্পনামতো তারা এ ঘটনা ঘটিয়েছে।
সরকারের তদন্ত দলের প্রধান চট্টগ্রামের অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার মো. নুরুল ইসলাম জানিয়েছেন, বৃহস্পতিবার (৪ অক্টোবর) উত্তর মিঠাছড়ি বিমুক্তি বিদর্শন কেন্দ্র থেকে কয়েকটি কৌটা (যেগুলো ককটেলের কৌটা বলে ধারণা করা হচ্ছে) সংগ্রহ করা হয়েছে। তিনি জানান, সহিংসতায় ব্যবহৃত যেসব বিস্ফোরকের নাম শোনা যাচ্ছে, এর কিছু কিছু আলামত সংগ্রহ করে এরই মধ্যে পরীক্ষার জন্য এক্সপার্টদের কাছে পাঠানো হয়েছে। পরীক্ষার পর রিপোর্ট এলে এ বিষয়ে নিশ্চিত হওয়া যাবে।
অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার মো. নুরুল ইসলাম জানিয়েছেন, রামুর ঘটনা সংঘটিত হওয়ার পেছনে পুলিশের গাফিলতি ছিল কি-না, ঘটনার সূত্রপাত কোথা থেকে, নেপথ্যে কারা ছিল, কারা এ ঘটনার ইন্ধনদাতা ইত্যাদি বিষয় প্রাধান্য দিয়ে তদন্ত চলছে। আগামী ১০ অক্টোবরের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন পেশ করা হবে। চার সদস্যের তদন্ত দলে রয়েছেন বান্দরবানের পুলিশ সুপার কামরুল আহসান, কক্সবাজারের অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট আবদুর রউফ ও অতিরিক্ত পুলিশ সুপার বাবুল আকতার।
রামু বিমুক্তি বিদর্শন ভাবনা কেন্দ্রের পরিচালক করুণাশ্রী থের জানান, শনিবার রাতে দুষ্কৃতকারীরা এই বিহার পুড়িয়ে দিলেও এখানে তৈরি দেশের সর্ববৃহৎ সিংহশয্যা বুদ্ধমূর্তিটি অক্ষত বলে মনে হয়। তবে বুধবার মূর্তিটির শরীরে ফাটল ধরা পড়ে। পরে এ মূর্তির অবকাঠামোর ভেতরে সাতটি বিস্ফোরিত ককটেলের খোসা বা কৌটা পাওয়া যায়। ধারণা করা হচ্ছে, মূর্তিটি ধ্বংস করার জন্য দুষ্কৃতকারীরা এসব ককটেলের বিস্ফোরণ ঘটিয়েছে। তিনি বলেন, বৌদ্ধপল্লীতে আগুন ও দোকানপাট পুড়িয়ে দেওয়ার ঘটনায় ব্যবহার করা হয়েছে গান পাউডার, পেট্রোল, কেরোসিন, হাতবোমাসহ নানা বিস্ফোরক দ্রব্য। সংঘবদ্ধ দুষ্কৃতকারীরা পূর্বপরিকল্পিতভাবে এ ঘটনা ঘটিয়েছে।
প্রসঙ্গত, ফেসবুকে ছবির মাধ্যমে কোরআন অবমাননার অভিযোগে গত শনিবার রাতে রামুর বিভিন্ন এলাকায় ১২টি বৌদ্ধ মন্দির এবং বৌদ্ধদের ২০টি বসতঘর পুড়িয়ে দেওয়া হয়। ভাংচুর ও লুটপাট করা হয় আরও ছয়টি বৌদ্ধ মন্দির ও শতাধিক বসতঘর। পুড়ে যাওয়া মন্দিরে স্বর্ণ, পিতল, কষ্টিপাথর, শ্বেতপাথর, চন্দন কাঠের তৈরি চার শতাধিক বুদ্ধমূর্তি ছাড়াও ধ্বংস করা হয় প্রত্নতাত্তি্বক বহু নিদর্শন। পরে এ ঘটনার জের ধরে হামলা হয় উখিয়া, টেকনাফ ও পটিয়ায়।
Blogger Comment
Facebook Comment