বিশ্বের দীর্ঘতম কক্সবাজার সমুদ্রসৈকতে হঠাৎ করে পর্যটকের উপস্থিতি কমে গেছে। সাপ্তাহিক ছুটির দিন গতকাল শুক্রবার সৈকতে শতাধিক পর্যটকের উপস্থিতি লক্ষ করা গেছে। যদিও গত বৃহস্পতিবার সমুদ্রসৈকতের লাবণী পয়েন্টে জাঁকজমকভাবে পালিত হয়েছে বিশ্ব পর্যটন দিবস। গতকাল শুক্রবার বেলা ১১টায় সৈকতে গিয়ে দেখা গেছে, শতাধিক পর্যটক সমুদ্রে গোসল করছেন। ডায়াবেটিস হাসপাতাল পয়েন্ট থেকে কলাতলী পর্যন্ত পাঁচ কিলোমিটারের বিশাল সৈকত ফাঁকা। সাপ্তাহিক ছুটির দিন হওয়ায় বিকেলে স্থানীয় লোকজন সৈকত ভ্রমণে গেলেও পর্যটকের উপস্থিতি তেমন লক্ষ করা যায়নি। অন্যান্য শুক্রবার সৈকতে কমপক্ষে পাঁচ থেকে ১০ হাজার পর্যটকের সমাগম ঘটে।
এর কারণ জানতে চাইলে হোটেল সাগরগাঁওয়ের মালিক শাহেদুল ইসলাম বলেন, সামনে ছেলেমেয়েদের জেএসসি পরীক্ষা। নভেম্বর-ডিসেম্বরে শুরু হবে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বার্ষিক পরীক্ষা। ছেলেমেয়েদের লেখাপড়া নিয়ে এখন সবাই ব্যস্ত। তাই এ সময় কক্সবাজার ভ্রমণে পর্যটকেরা আগ্রহ দেখাচ্ছেন না। তবে কোরবানির ঈদের পর কিছুদিন পর্যটকের উপস্থিতি থাকবে।
ইয়াছির লাইফগার্ড স্টেশনের পরিচালক ও নৌবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত ডুবুরি মোস্তফা কামাল বলেন, গত বৃহস্পতিবার থেকে পর্যটন মৌসুম শুরু হলেও কয়েক দিন ধরে সৈকত ফাঁকা যাচ্ছে।
ফলে সৈকতসহ শহরের বিভিন্ন স্থানে তৈরি চার শতাধিক হোটেল-মোটেল ও গেস্টহাউসের খারাপ অবস্থা যাচ্ছে। ১০-১৫টি ছাড়া প্রায় সব হোটেলের কক্ষ খালি যাচ্ছে।
ঢাকার কমলাপুর থেকে ভ্রমণে আসা পর্যটক আবদুল হাদী (৩২) বলেন, ‘নিরিবিলি পরিবেশে উত্তাল সাগর দেখার জন্য নববধূকে নিয়ে এখানে ছুটে এসেছি। দুই দিন থেকে আবার ফিরে যাব। প্রথমবারের মতো সৈকত দেখে খুবই ভালো লাগছে। কিন্তু সন্ধ্যার পর থেকে সময় কাটানোর কোনো ব্যবস্থা এই শহরে নেই। থাইল্যান্ড, সিঙ্গাপুর, মালয়েশিয়া, ইন্দোনেশিয়ার মতো সমুদ্রসৈকতকে ঘিরে নানা বিনোদনব্যবস্থা গড়ে তোলা যেত। তখন সারা বছর পর্যটকে সরগরম থাকত কক্সবাজার।’
এর কারণ জানতে চাইলে হোটেল সাগরগাঁওয়ের মালিক শাহেদুল ইসলাম বলেন, সামনে ছেলেমেয়েদের জেএসসি পরীক্ষা। নভেম্বর-ডিসেম্বরে শুরু হবে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বার্ষিক পরীক্ষা। ছেলেমেয়েদের লেখাপড়া নিয়ে এখন সবাই ব্যস্ত। তাই এ সময় কক্সবাজার ভ্রমণে পর্যটকেরা আগ্রহ দেখাচ্ছেন না। তবে কোরবানির ঈদের পর কিছুদিন পর্যটকের উপস্থিতি থাকবে।
ইয়াছির লাইফগার্ড স্টেশনের পরিচালক ও নৌবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত ডুবুরি মোস্তফা কামাল বলেন, গত বৃহস্পতিবার থেকে পর্যটন মৌসুম শুরু হলেও কয়েক দিন ধরে সৈকত ফাঁকা যাচ্ছে।
ফলে সৈকতসহ শহরের বিভিন্ন স্থানে তৈরি চার শতাধিক হোটেল-মোটেল ও গেস্টহাউসের খারাপ অবস্থা যাচ্ছে। ১০-১৫টি ছাড়া প্রায় সব হোটেলের কক্ষ খালি যাচ্ছে।
ঢাকার কমলাপুর থেকে ভ্রমণে আসা পর্যটক আবদুল হাদী (৩২) বলেন, ‘নিরিবিলি পরিবেশে উত্তাল সাগর দেখার জন্য নববধূকে নিয়ে এখানে ছুটে এসেছি। দুই দিন থেকে আবার ফিরে যাব। প্রথমবারের মতো সৈকত দেখে খুবই ভালো লাগছে। কিন্তু সন্ধ্যার পর থেকে সময় কাটানোর কোনো ব্যবস্থা এই শহরে নেই। থাইল্যান্ড, সিঙ্গাপুর, মালয়েশিয়া, ইন্দোনেশিয়ার মতো সমুদ্রসৈকতকে ঘিরে নানা বিনোদনব্যবস্থা গড়ে তোলা যেত। তখন সারা বছর পর্যটকে সরগরম থাকত কক্সবাজার।’
Blogger Comment
Facebook Comment