কক্সবাজারে পরপর দু’বার স্মরণকালের ভয়াবহ বন্যায় মারাত্মক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েও তিন হাজার হিন্দু পরিবার কোনো ধরনের ত্রাণ সহযোগিতা পায়নি। সরকারিভাবে ত্রাণ বিতরণে দুর্নীতি আর স্বজনপ্রীতির কারণে এসব পরিবার এখন অর্ধাহারে-অনাহারে দিন কাটাচ্ছে।
জানা যায়, কক্সবাজার জেলায় পরপর দু’বার ভয়াবহ বন্যায় তিন হাজার হতদরিদ্র হিন্দু পরিবার মারাত্মক ক্ষতিগ্রস্ত হয়। সাগরের জোয়ার ও বন্যার পানিতে ভেসে গেছে তাদের বসতবাড়ি, গোলার ধান, পুকুরের মাছ।
বিশেষ করে কুতুবদিয়া আলী আকবর ডেইল, জালিয়াপাড়া, রামুর নাতপাড়া, তিতার পাড়া ও দাশপাড়াসহ বিভিন্ন স্থানে তিন হাজার হিন্দু পরিবার সবকিছু হারিয়ে এখন মানবেতর জীবন যাপন করছে।
বিভিন্ন এনজিও, রেড ক্রিসেন্টের দেয়া ত্রাণ কিছুটা মিললেও সরকারিভাবে ত্রাণ বিতরণে বৈষম্য শিকার হয়েছে ক্ষতিগ্রস্ত হিন্দু পরিবারগুলো।
এ ঘটনার ত্রাণ ও পূর্ণবাসনের দাবিতে বিক্ষোভ ও মানববন্ধন করেছে বন্যা দুর্গত হিন্দু পরিবারগুলো। এ সময় হিন্দু সম্প্রদায়ের নেতারা সরকারের স্বজনপ্রীতির তীব্র সমালোচনা করেন।
এ ব্যাপারে কক্সবাজার পূজা উদযাপন পরিষদ সভাপতি অ্যাডভোকেট রনজিত দাশ জানান, অন্য সরকারের আমলে বন্যায় আর্থিক সহযোগিতা পেলেও এবার তাদের ক্ষতিগ্রস্ত মন্দির রক্ষায় এখনো এগিয়ে আসেনি সরকার। পাশাপাশি প্রতিশ্রুতি দেয়ার পর জনপ্রতিনিধিরা দুর্গত মানুষের সাহায্যে হাত বাড়ায়নি।

বিভিন্ন এনজিও, রেড ক্রিসেন্টের দেয়া ত্রাণ কিছুটা মিললেও সরকারিভাবে ত্রাণ বিতরণে বৈষম্য শিকার হয়েছে ক্ষতিগ্রস্ত হিন্দু পরিবারগুলো।
এ ঘটনার ত্রাণ ও পূর্ণবাসনের দাবিতে বিক্ষোভ ও মানববন্ধন করেছে বন্যা দুর্গত হিন্দু পরিবারগুলো। এ সময় হিন্দু সম্প্রদায়ের নেতারা সরকারের স্বজনপ্রীতির তীব্র সমালোচনা করেন।
এ ব্যাপারে কক্সবাজার পূজা উদযাপন পরিষদ সভাপতি অ্যাডভোকেট রনজিত দাশ জানান, অন্য সরকারের আমলে বন্যায় আর্থিক সহযোগিতা পেলেও এবার তাদের ক্ষতিগ্রস্ত মন্দির রক্ষায় এখনো এগিয়ে আসেনি সরকার। পাশাপাশি প্রতিশ্রুতি দেয়ার পর জনপ্রতিনিধিরা দুর্গত মানুষের সাহায্যে হাত বাড়ায়নি।
Blogger Comment
Facebook Comment