কক্সবাজারে সদর উপজেলার খুরুশকুলে, উখিয়া উপজেলা এবং মহেশখালী উপজেলায় পৃথক ঘটনায় ৩ জন নিহত ও ৩ জন আহত হয়েছেন।
শনিবার সকাল ১০টায় কক্সবাজার সদর উপজেলার খুরুশকুলে জমি সংক্রান্ত বিরোধের জের ধরে প্রতিপক্ষের গুলিতে নিহত হন মাহাবুবুল আলম। মাহাবুবুল কুলিয়া পাড়ার মৃত আবুল কাসেমের ছেলে।
এ ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হন জাফর আলমের ছেলে দিলদার আলম (২২), আবু বক্কর ছিদ্দিকীর ছেলে মুন্না ছিদ্দিকী (২৪) ও ফরিদ ছিদ্দিকী (৩০) তাদের কক্সবাজার সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
নিহতের বড় ভাই বদিউল আলম বাংলানিউজকে জানান, ওই ঘটনার সাথে মাহবুবুলের সম্পৃক্ততা নেই। সকাল ৯টায় আবু বক্কর চেয়ারম্যান এর ছেলে ফরিদ তাকে জমির সমস্যা সমাধানের জন্য ডেকে নিয়ে যায়। সেখানে স্থানীয় ফোরকান ও মনজুরের লোকজনের মধ্যে সঙর্ঘষ হয়। এ সময় গুলিতে মাহাবুবুল নিহত হন।
কক্সবাজার সদর থানার পরিদর্শন (ওসি) কামরুল হাসান বাংলানিউজকে জানান, জমি বিরোধ নিয়ে সঙঘর্ষে গুলিবিদ্ধ হয়ে মাহবুবুল নিহত হন। জড়িতদের আটকের জন্য পুলিশি অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
উখিয়া উপজেলায় বড় ভাইয়ের লাঠির আঘাতে আহত নাজির আহমদ শনিবার সকালে চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে মারা যান। উখিয়া থানার পরিদর্শক (ওসি) অপ্পেলা রাজু নাহা বাংলানিউজকে জানান, হত্যাকান্ডের ঘটনায় নিহত নজির আহমদ (২৭) এর স্ত্রী জেসমিন আক্তার বাদী হয়ে থানায় একটি মামলা দায়ের করেছেন। পুলিশ আসামিদের গ্রেফতারের চেষ্টা চালাচ্ছে।
শনিবার দুপুরে চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান মহেশখালী উপজেলা আমান উল্লাহ (২২)।মহেশখালী থানার পরিদর্শক (ওসি) রণজিত বড়ুয়া বাংলানিউজকে জানান, গত ৫ জুলাই স্বজনদের মধ্যে একটি বিরোধে আমান উল্লাহ আহত হন। দুপুর ২টার দিকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আমান উল্লাহ মারা যান।
এ ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হন জাফর আলমের ছেলে দিলদার আলম (২২), আবু বক্কর ছিদ্দিকীর ছেলে মুন্না ছিদ্দিকী (২৪) ও ফরিদ ছিদ্দিকী (৩০) তাদের কক্সবাজার সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
নিহতের বড় ভাই বদিউল আলম বাংলানিউজকে জানান, ওই ঘটনার সাথে মাহবুবুলের সম্পৃক্ততা নেই। সকাল ৯টায় আবু বক্কর চেয়ারম্যান এর ছেলে ফরিদ তাকে জমির সমস্যা সমাধানের জন্য ডেকে নিয়ে যায়। সেখানে স্থানীয় ফোরকান ও মনজুরের লোকজনের মধ্যে সঙর্ঘষ হয়। এ সময় গুলিতে মাহাবুবুল নিহত হন।
কক্সবাজার সদর থানার পরিদর্শন (ওসি) কামরুল হাসান বাংলানিউজকে জানান, জমি বিরোধ নিয়ে সঙঘর্ষে গুলিবিদ্ধ হয়ে মাহবুবুল নিহত হন। জড়িতদের আটকের জন্য পুলিশি অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
উখিয়া উপজেলায় বড় ভাইয়ের লাঠির আঘাতে আহত নাজির আহমদ শনিবার সকালে চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে মারা যান। উখিয়া থানার পরিদর্শক (ওসি) অপ্পেলা রাজু নাহা বাংলানিউজকে জানান, হত্যাকান্ডের ঘটনায় নিহত নজির আহমদ (২৭) এর স্ত্রী জেসমিন আক্তার বাদী হয়ে থানায় একটি মামলা দায়ের করেছেন। পুলিশ আসামিদের গ্রেফতারের চেষ্টা চালাচ্ছে।
শনিবার দুপুরে চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান মহেশখালী উপজেলা আমান উল্লাহ (২২)।মহেশখালী থানার পরিদর্শক (ওসি) রণজিত বড়ুয়া বাংলানিউজকে জানান, গত ৫ জুলাই স্বজনদের মধ্যে একটি বিরোধে আমান উল্লাহ আহত হন। দুপুর ২টার দিকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আমান উল্লাহ মারা যান।
Blogger Comment
Facebook Comment