কুতুবদিয়ায় বর্ষণ ও সামুদ্রিক জোয়ারের স্রোতে দ্বীপবাসীর বাসীর যাতায়াতের অন্যতম মাধ্যম আজম সড়কের আলী আকবর ডেইলের তাবলেরচর পয়েন্টে ভেঙে সাগরগর্বে তলিয়ে গেছে।
দ্বীপের আজম সড়কের আলী আকবর ডেইল শান্তি বাজার হতে তাবলরচর পর্যন্ত দুই কিলোমিটার সড়কের মধ্যে ৫ টি পয়েন্টে সড়ক ভেঙে খাল হয়ে গেছে। বর্তমানে কতিবিদিয়া দ্বীপের সর্বদক্ষিণে অবস্থিত তাবলরচর গ্রামের ১০ হাজার মানুষ উপজেলা সদরের সাথে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। আজম সড়কের তাবলেরচর পয়েন্টে ভেঙে খাল হয়ে যাওয়ায় পথচারীসহ ওই গ্রামের বাসিন্দারা নৌকা দিয়ে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে পারাপার হচ্ছে। তাবলরচর বায়ুবিদ্যুৎ এলাকায় এক কিলোমিটার বেড়িবাঁধ ভাঙা থাকায় জোয়ারের পানি সরাসরি আজম সড়কে আঘাত করে। জোয়ারের পানি বৃদ্ধি পেলে আজম সড়কটি ভেঙ্গে যায়। স্কুল ,কলেজ, মাদরাসায় পড়ূয়া শিক্ষার্থীদের এ ভাঙ্গন সড়ক দিয়ে যাতাযাতের ক্ষেত্রে চরম দুভর্োগ পোহাতে হচ্ছে।
দ্বীপের তাবলরচর গ্রামের বাসিন্দা ও কুতুবদিয়া কলেজের শিক্ষার্থী শাহেনা বেগম,মর্জিনা,রেখা আকতার,রোজিনা আকতার জানান, আজম সড়কটি ভাঙা থাকায় উপজেলা সদরে অবস্থিত কলেজে যেতে পারছি না।
এদিকে গত শুক্রবার কুতুবদিয়া উপজেলা চেয়ারম্যান (ভারপ্রাপ্ত) হাছিনা আকতার বিউটি ও ইউএনও ফিরোজ আহমেদ তাবলরচর গ্রামের আজম সড়কের ভাঙ্গন এলাকা পরিদর্শন করেছেন।
এ ছাড়া আলী আকবর ডেইল ইউনিয়নে ১২ কিলোমিটার, বড়ঘোপ ইউনিয়নে ১৫ কিলোমিটার, কৈয়ারবিল ইউনিয়নে ১০ কিলোমিটার , লেমশীখালী ইউনিয়নে ১৫ কিলোমিটার, দক্ষিণ ধুরুং ইউনিয়নে ১২ কিলোমিটার, উত্তর ধুরুং ইউনিয়নে ১৬ কিলোমিটারসহ ৮০ কিলোমিটার সড়ক ও রাস্তা গুলো প্রবল বৃষ্টির পল্গাবিনে ভেঙ্গে গেছে। এ খবর নিশ্চিত করেছেন স্থানীয় চেয়ারম্যানরা। বর্তমানে কুতুবদিয়া দ্বীপে ৬ ইউনিয়নের ভাঙ্গন রাস্তা দিয়ে গাড়ি যোগাযোগ বন্ধ হয়ে গেছে। এ সব রাস্তায় খানা-খন্দক হওয়ায় স্বাভাবিক চলাচলে মারাত্মক দুভর্োগে পড়েছে পথচারীরা।
দ্বীপের তাবলরচর গ্রামের বাসিন্দা ও কুতুবদিয়া কলেজের শিক্ষার্থী শাহেনা বেগম,মর্জিনা,রেখা আকতার,রোজিনা আকতার জানান, আজম সড়কটি ভাঙা থাকায় উপজেলা সদরে অবস্থিত কলেজে যেতে পারছি না।
এদিকে গত শুক্রবার কুতুবদিয়া উপজেলা চেয়ারম্যান (ভারপ্রাপ্ত) হাছিনা আকতার বিউটি ও ইউএনও ফিরোজ আহমেদ তাবলরচর গ্রামের আজম সড়কের ভাঙ্গন এলাকা পরিদর্শন করেছেন।
এ ছাড়া আলী আকবর ডেইল ইউনিয়নে ১২ কিলোমিটার, বড়ঘোপ ইউনিয়নে ১৫ কিলোমিটার, কৈয়ারবিল ইউনিয়নে ১০ কিলোমিটার , লেমশীখালী ইউনিয়নে ১৫ কিলোমিটার, দক্ষিণ ধুরুং ইউনিয়নে ১২ কিলোমিটার, উত্তর ধুরুং ইউনিয়নে ১৬ কিলোমিটারসহ ৮০ কিলোমিটার সড়ক ও রাস্তা গুলো প্রবল বৃষ্টির পল্গাবিনে ভেঙ্গে গেছে। এ খবর নিশ্চিত করেছেন স্থানীয় চেয়ারম্যানরা। বর্তমানে কুতুবদিয়া দ্বীপে ৬ ইউনিয়নের ভাঙ্গন রাস্তা দিয়ে গাড়ি যোগাযোগ বন্ধ হয়ে গেছে। এ সব রাস্তায় খানা-খন্দক হওয়ায় স্বাভাবিক চলাচলে মারাত্মক দুভর্োগে পড়েছে পথচারীরা।
Blogger Comment
Facebook Comment