ঈদের ছুটিতে পর্যটকদের আগমণ উপলক্ষে কক্সবাজারের হোটেল-মোটেলগুলোতে ব্যাপক প্রস্তুতি নেয়া হয়েছে। ইতোমধ্যেই বুকিং হয়ে গেছে হোটেল-মোটেল অধিকাংশ রুম। পর্যটকদের ভ্রমণকে আনন্দপূর্ণ করতে নেয়া হয়েছে বাড়তি নিরাপত্তা ব্যবস্থা।
ঈদের লম্বা ছুটি কাটাতে দেশের অনেকেরই এখনো পছন্দের তালিকায় শীর্ষে রয়েছে সৈকত নগরী কক্সবাজার। ঈদের ছুটি কাটাতে অনেকেই ছুটে আসেন কক্সবাজারে। এই ভ্রমণ পিপাসুদের স্বাগত জানাতে এখানকার হোটেল-মোটেলগুলো নিয়ে থাকে নানা উদ্যোগ।
এবারও হোটেল-মোটেলগুলোকেও নানাভাবে সাজানো হয়েছে। তবে অনেক হোটেল কর্তৃপক্ষ আশঙ্কা প্রকাশ করে জানিয়েছেন, ঢাকা, চট্টগ্রাম ও কক্সবাজারের সড়ক-মহাসড়ক ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হওয়ায় এবং ঢাকা থেকে কক্সবাজার পর্যন্ত দীর্ঘ এই সড়ক পথে নানা ভোগান্তি থাকায় কক্সবাজারে এবারের ঈদের ছুটিতে পর্যটকের আগমণ আগের মতো নাও হতে পারে।
হোটেল-মোটেল মালিক সমিতির কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, কক্সবাজারে ৪০০ ছোট-বড় হোটেল মোটেল ও গেস্ট হাউস রয়েছে। এসব হোটেলে রয়েছে বারো হাজারের মতো রুম। ইতোমধ্যেই ঈদের ছুটি উপলক্ষে এসব হোটেলের ৭০ ভাগই অগ্রিম বুকিং হয়ে গেছে। আবহাওয়া ভাল থাকলে ঈদের পর লম্বা এই ছুটিতে প্রতিদিনই প্রচুর পর্যটক কক্সবাজারে অবস্থান করবে বলে আশা করা হচ্ছে।
হোটেল মালিকরা আরো জানান, পর্যটকরা যাতে হোটেলে থাকা এবং রেস্তোরাঁয় খাওয়ার ব্যাপারে কোনো ভোগান্তিতে না পড়ে সে লক্ষে তারা বিশেষ ব্যবস্থা নিয়েছে।
অপরদিকে ঈদের ছুটিতে পর্যটকদের ভ্রমণকে নিরাপদ ও নির্বিঘ্ন রাখতে স্থানীয় পুলিশ প্রশাসন নিয়েছে বাড়তি নিরাপত্তা। কক্সবাজারের জেলা প্রশাসক মো. জয়নুল বারী জানিয়েছেন, আবাসন ও খাদ্য নিয়ে যেনো পর্যটকদের ভোগান্তি পোহাতে না হয় সে জন্য জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকেও তাগিদ দেয়া হয়েছে সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীদের। এছাড়া জেলা প্রশাসনের ‘পর্যটন সেল’ থেকেও পর্যটকদের সার্বিক বিষয়টি ব্যাপকভাবে নজরে রাখা হবে।
পর্যটন সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, ঈদের ছুটিতে কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতে বেড়াতে আসা চাই। তাই ঈদের টানা ছুটি উপভোগ করতে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ভ্রমণ পিপাসু পর্যটকরা ইতেমধ্যেই কক্সবাজারে আসা শুরু করেছেন। হোটেল-মোটেল ও গেস্ট হাউসগুলোর অধিকাংশই পূর্ণ হয়ে গেছে। এবার কক্সবাজারে আশাতীত পর্যটকের আগমন ঘটতে পারে।
হোটেল-মোটেল রেস্তোরাঁ মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক আবুল কাসেম সিকদার জানান, হোটেল-রেস্তোরাঁগুলোতে নানা ধরনের খাবারের আইটেম রাখা হয়েছে। ডাল, আলু ভর্তা, শুটকি ভর্তা, সবজি থেকে শুরু করে রাজকীয় টেবিলের খাবারও সরবরাহ করতে প্রস্তু আমরা। তবে দ্রব্যমূল্যের উর্ধ্বগতিকে পুঁজি কেউ যেনো অতি মুনাফায় ব্যবসা করতে না পারে সেজন্য আমাদের কঠোর নজরদারী থাকবে।
এদিকে আনন্দে মেতে উঠে কেউ যেনো প্রাণহানির শিকার না হয় সেদিকে খেয়াল রাখার তাগিদ দিয়েছেন সৈকতে নিরাপত্তায় নিয়োজিত লাইফ গার্ডের সদস্যরা।
রবি লাইফ গার্ডের ইনচার্জ সৈয়দ নুর জানান, সমুদ্রে নামার আগে জোয়ার ভাটার সময়সূচি ও লাল-সবুজ পতাকা দেখে নামতে হবে। লাল মানে বিপদ আর সবুজ মানে সমুদ্র নিরাপদ- এমনটি বুঝালেও গোসলের সময় পর্যটকদের সর্তক থাকতে হবে। লাইফ গার্ডের সদস্যরা হ্যান্ড মাইক নিয়ে সৈকতের বিভিন্ন পয়েন্টে অবস্থান করবে।
রবি লাইফ গার্ডের পাশাপাশি পর্যটকদের নিরাপত্তায় প্রস্তুত রয়েছে ইয়াছির লাইফ গার্ড।
কক্সবাজারের পুলিশ সুপার সেলিম মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর জানিয়েছেন, ট্যুরিস্ট পুলিশ, মহিলা পুলিশ ও সাইক্লোন পুলিশ পর্যটকদের নিরাপত্তায় নিয়োজিত থাকবে। বিভিন্ন পয়েন্টে বিলবোর্ডে ট্যুরিস্ট পুলিশের মোবাইল নাম্বার দেয়া হয়েছে। কোনো সমস্যায় পড়লে পর্যটকরা ওইসব নাম্বারে ফোন করে পুলিশের সহযোগিতা নিতে পারবেন।
এছাড়া চুরি-ছিনতাইসহ আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি হয় এমন কর্মকাণ্ড রোধে পুলিশের টহল আরো বেশি জোরদার করা হয়েছে।
এবারও হোটেল-মোটেলগুলোকেও নানাভাবে সাজানো হয়েছে। তবে অনেক হোটেল কর্তৃপক্ষ আশঙ্কা প্রকাশ করে জানিয়েছেন, ঢাকা, চট্টগ্রাম ও কক্সবাজারের সড়ক-মহাসড়ক ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হওয়ায় এবং ঢাকা থেকে কক্সবাজার পর্যন্ত দীর্ঘ এই সড়ক পথে নানা ভোগান্তি থাকায় কক্সবাজারে এবারের ঈদের ছুটিতে পর্যটকের আগমণ আগের মতো নাও হতে পারে।
হোটেল-মোটেল মালিক সমিতির কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, কক্সবাজারে ৪০০ ছোট-বড় হোটেল মোটেল ও গেস্ট হাউস রয়েছে। এসব হোটেলে রয়েছে বারো হাজারের মতো রুম। ইতোমধ্যেই ঈদের ছুটি উপলক্ষে এসব হোটেলের ৭০ ভাগই অগ্রিম বুকিং হয়ে গেছে। আবহাওয়া ভাল থাকলে ঈদের পর লম্বা এই ছুটিতে প্রতিদিনই প্রচুর পর্যটক কক্সবাজারে অবস্থান করবে বলে আশা করা হচ্ছে।
হোটেল মালিকরা আরো জানান, পর্যটকরা যাতে হোটেলে থাকা এবং রেস্তোরাঁয় খাওয়ার ব্যাপারে কোনো ভোগান্তিতে না পড়ে সে লক্ষে তারা বিশেষ ব্যবস্থা নিয়েছে।
অপরদিকে ঈদের ছুটিতে পর্যটকদের ভ্রমণকে নিরাপদ ও নির্বিঘ্ন রাখতে স্থানীয় পুলিশ প্রশাসন নিয়েছে বাড়তি নিরাপত্তা। কক্সবাজারের জেলা প্রশাসক মো. জয়নুল বারী জানিয়েছেন, আবাসন ও খাদ্য নিয়ে যেনো পর্যটকদের ভোগান্তি পোহাতে না হয় সে জন্য জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকেও তাগিদ দেয়া হয়েছে সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীদের। এছাড়া জেলা প্রশাসনের ‘পর্যটন সেল’ থেকেও পর্যটকদের সার্বিক বিষয়টি ব্যাপকভাবে নজরে রাখা হবে।
পর্যটন সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, ঈদের ছুটিতে কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতে বেড়াতে আসা চাই। তাই ঈদের টানা ছুটি উপভোগ করতে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ভ্রমণ পিপাসু পর্যটকরা ইতেমধ্যেই কক্সবাজারে আসা শুরু করেছেন। হোটেল-মোটেল ও গেস্ট হাউসগুলোর অধিকাংশই পূর্ণ হয়ে গেছে। এবার কক্সবাজারে আশাতীত পর্যটকের আগমন ঘটতে পারে।
হোটেল-মোটেল রেস্তোরাঁ মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক আবুল কাসেম সিকদার জানান, হোটেল-রেস্তোরাঁগুলোতে নানা ধরনের খাবারের আইটেম রাখা হয়েছে। ডাল, আলু ভর্তা, শুটকি ভর্তা, সবজি থেকে শুরু করে রাজকীয় টেবিলের খাবারও সরবরাহ করতে প্রস্তু আমরা। তবে দ্রব্যমূল্যের উর্ধ্বগতিকে পুঁজি কেউ যেনো অতি মুনাফায় ব্যবসা করতে না পারে সেজন্য আমাদের কঠোর নজরদারী থাকবে।
এদিকে আনন্দে মেতে উঠে কেউ যেনো প্রাণহানির শিকার না হয় সেদিকে খেয়াল রাখার তাগিদ দিয়েছেন সৈকতে নিরাপত্তায় নিয়োজিত লাইফ গার্ডের সদস্যরা।
রবি লাইফ গার্ডের ইনচার্জ সৈয়দ নুর জানান, সমুদ্রে নামার আগে জোয়ার ভাটার সময়সূচি ও লাল-সবুজ পতাকা দেখে নামতে হবে। লাল মানে বিপদ আর সবুজ মানে সমুদ্র নিরাপদ- এমনটি বুঝালেও গোসলের সময় পর্যটকদের সর্তক থাকতে হবে। লাইফ গার্ডের সদস্যরা হ্যান্ড মাইক নিয়ে সৈকতের বিভিন্ন পয়েন্টে অবস্থান করবে।
রবি লাইফ গার্ডের পাশাপাশি পর্যটকদের নিরাপত্তায় প্রস্তুত রয়েছে ইয়াছির লাইফ গার্ড।
কক্সবাজারের পুলিশ সুপার সেলিম মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর জানিয়েছেন, ট্যুরিস্ট পুলিশ, মহিলা পুলিশ ও সাইক্লোন পুলিশ পর্যটকদের নিরাপত্তায় নিয়োজিত থাকবে। বিভিন্ন পয়েন্টে বিলবোর্ডে ট্যুরিস্ট পুলিশের মোবাইল নাম্বার দেয়া হয়েছে। কোনো সমস্যায় পড়লে পর্যটকরা ওইসব নাম্বারে ফোন করে পুলিশের সহযোগিতা নিতে পারবেন।
এছাড়া চুরি-ছিনতাইসহ আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি হয় এমন কর্মকাণ্ড রোধে পুলিশের টহল আরো বেশি জোরদার করা হয়েছে।
Blogger Comment
Facebook Comment