কক্সবাজারের রামুতে দেশের সবচেয়ে বড়ো 'সিংহশয্যা বুদ্ধমূর্তি'র নির্মাণ কাজ দ্রুত এগিয়ে চলছে। প্রায় ১০০ ফুট লম্বা এ মূর্তিটি মায়ানমারের ইয়াঙ্গুনের ধাম্বাদূত বৌদ্ধ বিহারে সংরক্ষিত সিংহশয্যা গৌতম বুদ্ধমূর্তির আদলে বানানো হচ্ছে।
এটি আগামী বছরের ১৮ জানুয়ারি আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করা হবে বলে উদ্যোক্তারা জানিয়েছেন। উপজেলার জোয়ারিয়ানালা ইউনিয়নের উত্তর মিঠাছড়ি বিমুক্তি বিদর্শন ভাবনা কেন্দ্রে এটি স্থাপন করা হচ্ছে। ২০০৬ সালের ১৫ অক্টোবর এর নির্মাণ কাজ শুরু হয়।
ভাবনা কেন্দ্রের পরিচালক ও মূর্তির প্রতিষ্ঠাতা করুণাশ্রী থের বলেন, 'অহিংসা, সাম্য ও মৈত্রীর বাণী নিয়ে বৌদ্ধ জাতিকে আলোর পথ দেখান মহামানব গৌতম বুদ্ধ। তিনি শান্তির প্রতীক, পথ প্রদর্শক। তাই এ মূর্তির নাম দেওয়া হয়েছে বিশ্বশান্তি সিংহশয্যা গৌতম বুদ্ধমূর্তি। এটি দেশের সবচেয়ে বড়ো বুদ্ধমূর্তি। নির্মাণাধীন মূর্তিটি দেখার জন্য দেশি বিদেশি অনেক পর্যটক এখনই আসতে শুরু করেছেন এখানে।'
কেন্দ্রের ভিক্ষু করুণাশ্রী থের জানান, বৌদ্ধ পূজারিদের দানের টাকায় এ মূর্তি নির্মাণ করা হচ্ছে। কারিগর আনা হয়েছে মায়ানমারের ইয়াঙ্গুন থেকে। মূর্তির অবয়ব নির্মাণে এ পর্যন্ত ১ কোটি টাকা খরচ হয়েছে। অলংকরণ কাজ ছাড়াও এর ওপর একটি উঁচু শেডঘর, ভিক্ষু ও শ্রমণদের আবাসন, পাহাড়ে উঠার সড়ক পথ এবং পাহাড় ধস রোধে চারপাশে গাইড ওয়াল নির্মাণে আরো প্রায় ৫০ লাখ টাকা প্রয়োজন।
রামু উপজেলা চেয়ারম্যান সোহেল সরওয়ার কাজল বলেন, 'বাংলাদেশের পর্যটন শিল্পে নতুন সংযোজন রামুতে ১০০ ফুট লম্বা এ বুদ্ধমূর্তি। এর নির্মাণ কাজ শেষ হলে এখানকার গুরুত্বও বেড়ে যাবে। প্রত্নতাত্তি্বক ভূমি রামুর স্থাপত্য কীর্তি আরো সমৃদ্ধ হবে। এটি এক নজর দেখতে ছুটে আসবেন দেশ বিদেশের পর্যটক। আসবেন পূজারি বৌদ্ধরাও।'
কেন্দ্রের ভিক্ষু করুণাশ্রী থের জানান, বৌদ্ধ পূজারিদের দানের টাকায় এ মূর্তি নির্মাণ করা হচ্ছে। কারিগর আনা হয়েছে মায়ানমারের ইয়াঙ্গুন থেকে। মূর্তির অবয়ব নির্মাণে এ পর্যন্ত ১ কোটি টাকা খরচ হয়েছে। অলংকরণ কাজ ছাড়াও এর ওপর একটি উঁচু শেডঘর, ভিক্ষু ও শ্রমণদের আবাসন, পাহাড়ে উঠার সড়ক পথ এবং পাহাড় ধস রোধে চারপাশে গাইড ওয়াল নির্মাণে আরো প্রায় ৫০ লাখ টাকা প্রয়োজন।
রামু উপজেলা চেয়ারম্যান সোহেল সরওয়ার কাজল বলেন, 'বাংলাদেশের পর্যটন শিল্পে নতুন সংযোজন রামুতে ১০০ ফুট লম্বা এ বুদ্ধমূর্তি। এর নির্মাণ কাজ শেষ হলে এখানকার গুরুত্বও বেড়ে যাবে। প্রত্নতাত্তি্বক ভূমি রামুর স্থাপত্য কীর্তি আরো সমৃদ্ধ হবে। এটি এক নজর দেখতে ছুটে আসবেন দেশ বিদেশের পর্যটক। আসবেন পূজারি বৌদ্ধরাও।'
Blogger Comment
Facebook Comment