কক্সবাজারের টেকনাফে গত দুই সপ্তাহে দ্বিগুণ বেড়েছে এলপি গ্যাসের দাম। সরবরাহ-সংকটের অজুহাতে দাম বাড়ানো হচ্ছে বলে অভিযোগ করেছেন গ্রাহকেরা। পরিবেশকেরা বলছেন, গ্যাস সিলিন্ডার নেই।
টাকা দিলেও ঠিকমতো পাওয়া যাচ্ছে না। জানা গেছে, দুই সপ্তাহে প্রতিটি সিলিন্ডারের দাম দ্বিগুণ বেড়েছে। বিপিসি এলপি গ্যাস ৮৮০ টাকার স্থলে বিক্রি হচ্ছে এক হাজার ৭০০ টাকায়, যমুনা এলপি গ্যাস ৮৫০ টাকার স্থলে বিক্রি হচ্ছে এক হাজার ৬৫০ টাকা, বসুন্ধরা গ্যাস এক হাজার ১৫০ টাকার স্থলে বিক্রি হচ্ছে এক হাজার ৫৫০ টাকা এবং টোটাল গ্যাস ৯৩০ টাকার স্থলে বিক্রি হচ্ছে এক হাজার ৬৫০ টাকা দামে।
টোটাল গ্যাসের পরিবেশক তারেক এন্টারপ্রাইজের স্বত্বাধিকার িমোহামঞ্চদ তারেক বলেন, ‘প্রতি মাসে কোম্পানি থেকে ৪০টি করে দুবার বরাদ্দ পাওয়া যাচ্ছে। তার ওপর গ্যাস কিনতে হচ্ছে বেশি দামে। বর্তমানে চট্টগ্রামেও চাহিদামতো সিলিন্ডার পাওয়া যাচ্ছে না।’
বাসস্টেশন এলাকার খুচরা বিক্রেতা তাহের গ্যাস ফেয়ারের স্বত্বাধিকারী মমতাজ আহমদ বলেন, পরিবেশকেরা চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার থেকে নির্দিষ্ট দামের চেয়ে বেশি দামে গ্যাস সিলিন্ডার এনে সরবরাহ করছেন। তাই খুচরা বিক্রেতাদের বাড়তি দামে বিক্রি করা হচ্ছে।
উপজেলা পরিষদের চতুর্থ শ্রেণীর কর্মচারী আবদুস সালাম আক্ষেপ করে বলেন, এলপি গ্যাস কক্সবাজার সদরে এক হাজার ১০০ থেকে এক হাজার ১৫০ টাকায় বিক্রয় হলেও একই গ্যাসের সিলিন্ডার টেকনাফে বিক্রি করছে এক হাজার ৭০০ টাকায়। চাকরি করে বেতন যা পাই তা দিয়ে সংসার চলে না, তার ওপর চড়াদামে গ্যাস কিনতে হচ্ছে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আ ন ম নাজিম উদ্দিন স্থানীয় ডিলার ও খুচরা গ্যাস বিক্রেতারা দাম বাড়িয়ে দিয়েছেন স্বীকার করে বলেন, বিষয়টি খতিয়ে দেখে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য বাজার মনিটরিং কমিটিকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
টোটাল গ্যাসের পরিবেশক তারেক এন্টারপ্রাইজের স্বত্বাধিকার িমোহামঞ্চদ তারেক বলেন, ‘প্রতি মাসে কোম্পানি থেকে ৪০টি করে দুবার বরাদ্দ পাওয়া যাচ্ছে। তার ওপর গ্যাস কিনতে হচ্ছে বেশি দামে। বর্তমানে চট্টগ্রামেও চাহিদামতো সিলিন্ডার পাওয়া যাচ্ছে না।’
বাসস্টেশন এলাকার খুচরা বিক্রেতা তাহের গ্যাস ফেয়ারের স্বত্বাধিকারী মমতাজ আহমদ বলেন, পরিবেশকেরা চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার থেকে নির্দিষ্ট দামের চেয়ে বেশি দামে গ্যাস সিলিন্ডার এনে সরবরাহ করছেন। তাই খুচরা বিক্রেতাদের বাড়তি দামে বিক্রি করা হচ্ছে।
উপজেলা পরিষদের চতুর্থ শ্রেণীর কর্মচারী আবদুস সালাম আক্ষেপ করে বলেন, এলপি গ্যাস কক্সবাজার সদরে এক হাজার ১০০ থেকে এক হাজার ১৫০ টাকায় বিক্রয় হলেও একই গ্যাসের সিলিন্ডার টেকনাফে বিক্রি করছে এক হাজার ৭০০ টাকায়। চাকরি করে বেতন যা পাই তা দিয়ে সংসার চলে না, তার ওপর চড়াদামে গ্যাস কিনতে হচ্ছে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আ ন ম নাজিম উদ্দিন স্থানীয় ডিলার ও খুচরা গ্যাস বিক্রেতারা দাম বাড়িয়ে দিয়েছেন স্বীকার করে বলেন, বিষয়টি খতিয়ে দেখে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য বাজার মনিটরিং কমিটিকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
Blogger Comment
Facebook Comment