গত দুই দিনের অবিরাম বর্ষণ ও পাহাড়ি ঢলে কক্সবাজারের বিভিন্ন এলাকা আবারো প্লাবিত হয়ে পড়েছে। এতে বন্যদুর্গত ঘরে ফেরা মানুষগুলো নতুন করে দুর্ভোগে পড়েছে।
গত বৃহস্পতিবার রাত থেকে টানা বর্ষণে মাতামুহুরী ও বাকখালী নদীতে পাহাড়ি ঢল নেমেছে। এ নদীর পানি বিপদ সীমার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। গত বন্যায় ভেঙে যাওয়া বেড়িবাঁধ দিয়ে মাতামুহুরী ও বাকখালী নদীর পানি লোকালয়ে ঢুকছে।

ঈড়গড় ইউনিয়নে শুক্রবার সাড়ে ১২টার দিকে পানির স্রোতে ভেসে গিয়ে নতুনপাড়া এলাকার নুরুল আলমের শিশু ছেলে সাদ্দাম হোসেন মারা গেছে। এছাড়া ওই এলাকায় কয়েক হাজার পরিবার পানিবন্দী হয়ে পড়েছে।
বন্যার কারণে বিভিন্ন স্থানের যোগাযোগ ব্যবস্থা আবারো ভেঙে পড়েছে। এছাড়া শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে।
পাহাড়ি ঢলের তোড়ে হুমকির মুখে রয়েছে চট্রগ্রাম-কক্সবাজার সড়কপথ। যে কোনো মুহূর্তে বন্ধ হয়ে যেতে পারে সারা দেশের সঙ্গে সড়ক যোগাযোগ। এছাড়া টেকনাফ-কক্সবাজার মহাসড়কের সঙ্গে সড়ক যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন রয়েছে।
কক্সবাজার সড়ক ও জনপদ বিভাগ জানান, চট্রগ্রাম মহাসড়কের রামু তাচ্ছিপুলে একটি ব্রিজ ভেঙে যাওয়ায় সড়ক যোগাযোগ স্বাভাবিক রাখতে মেরামতের কাজ চালিয়ে যাচ্ছে।
কক্সবাজার পানি উন্নয়ন বোর্ড জানান, গত ২৬ জুনের স্মরণকালের ভয়াবহ বন্যায় প্রায় ৫০ কিলোমিটার বেড়িবাঁধ ভেঙে গিয়েছিল, যা এখনো মেরামত করা হয়নি বেড়িবাঁধের ওইসব ভাঙা অংশ দিয়ে গত দু’দিন ধরে লোকালয়ে সাগরের পানি ঢুকছে।
কক্সবাজার সড়ক ও জনপদ বিভাগ জানান, চট্রগ্রাম মহাসড়কের রামু তাচ্ছিপুলে একটি ব্রিজ ভেঙে যাওয়ায় সড়ক যোগাযোগ স্বাভাবিক রাখতে মেরামতের কাজ চালিয়ে যাচ্ছে।
কক্সবাজার পানি উন্নয়ন বোর্ড জানান, গত ২৬ জুনের স্মরণকালের ভয়াবহ বন্যায় প্রায় ৫০ কিলোমিটার বেড়িবাঁধ ভেঙে গিয়েছিল, যা এখনো মেরামত করা হয়নি বেড়িবাঁধের ওইসব ভাঙা অংশ দিয়ে গত দু’দিন ধরে লোকালয়ে সাগরের পানি ঢুকছে।
Blogger Comment
Facebook Comment