পেকুয়া উপজেলায় হিমাগার না থাকায় প্রতি বছর লাখ লাখ টাকার কৃষিপণ্য পচে নষ্ট হচ্ছে। এতে কৃষকরা ন্যায্যমূল্য পাচ্ছেন না। পেকুয়ায় প্রতি বছর শুকনো মৌসুমে কৃষকরা আমন-বোরোর পাশাপাশি নানা প্রজাতির সবজির চাষ করে আসছেন।
এ উপজেলায় উৎপাদিত কৃষিপণ্য এলাকায় খাদ্য ঘাটতি জোগান দেওয়ার পর অবশিষ্ট অংশ জেলার বিভিন্ন অঞ্চলে সরবরাহ করা হয়। এতে একদিকে কৃষকরা আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী হচ্ছেন, অন্যদিকে তারা জাতীয় অর্থনীতিতে এই খাতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছেন। একাধিক কৃষকের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, প্রতি বছর জমিতে উৎপাদিত ফসল প্রথম দিকে স্থানীয় বাজারে ভালো দামে বিক্রি করেন। মাঝপথে এসে হিমাগার না থাকায় সংরক্ষণের অভাবে তারা কৃষিপণ্যগুলো পানির দরে বিক্রি করতে বাধ্য হন।
অনেক সময় বাজারে মূল্যের তারতম্যের কারণে কৃষিপণ্য কয়েকদিনে অবিক্রীত থেকে গেলে তা পচে নষ্ট হয়ে যায়। এতে কৃষকরা লাভের চেয়ে আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন বেশি।
স্থানীয় কৃষকরা জানান, ঈদগড়ে সরকারি অথবা বেসরকারি পর্যায়ে একটি হিমাগার স্থাপন করা হলে প্রতি বছর কৃষিপণ্য সংরক্ষণ করা যেত। সংরক্ষিত ফসল বিক্রি করতে পারলে বছরে কোটি টাকারও বাড়তি আয় করা যেত।
পেকুয়া উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা খুরশিদ আলম জানান, পেকুয়ায় একটি হিমাগার থাকলে কৃষকরা এখানে কৃষিপণ্য সংরক্ষণ করতে পারবেন। বিষয়টি আমলে নিয়ে সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ে হিমাগার স্থাপন করা হলে জাতীয় অর্থনীতিতে আরও গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখতে পারবেন তারা।
অনেক সময় বাজারে মূল্যের তারতম্যের কারণে কৃষিপণ্য কয়েকদিনে অবিক্রীত থেকে গেলে তা পচে নষ্ট হয়ে যায়। এতে কৃষকরা লাভের চেয়ে আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন বেশি।
স্থানীয় কৃষকরা জানান, ঈদগড়ে সরকারি অথবা বেসরকারি পর্যায়ে একটি হিমাগার স্থাপন করা হলে প্রতি বছর কৃষিপণ্য সংরক্ষণ করা যেত। সংরক্ষিত ফসল বিক্রি করতে পারলে বছরে কোটি টাকারও বাড়তি আয় করা যেত।
পেকুয়া উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা খুরশিদ আলম জানান, পেকুয়ায় একটি হিমাগার থাকলে কৃষকরা এখানে কৃষিপণ্য সংরক্ষণ করতে পারবেন। বিষয়টি আমলে নিয়ে সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ে হিমাগার স্থাপন করা হলে জাতীয় অর্থনীতিতে আরও গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখতে পারবেন তারা।
Blogger Comment
Facebook Comment