কক্সবাজারের বিভিন্ন স্থানে বরজে মড়ক দেখা দেওয়ায় পানের সংকট দেখা দিয়েছে। এ কারণে পানের দাম বেড়ে যাচ্ছে। বর্তমানে প্রতি বিড়া (৮০টি) পান বিক্রি হচ্ছে সর্বোচ্চ ১৪০ টাকায়। যা তিন মাস আগে বিক্রি হয়েছে ২০ থেকে ৪০ টাকায়।
শহরের ঝাউতলা এলাকার খুচরা পানবিক্রেতা খোরশেদ আলম (৩২) বলেন, পানের দাম বৃদ্ধি পাওয়ায় প্রতি খিলি পান বিক্রি হচ্ছে তিন টাকায়। সংকট বাড়লে খিলি পান চার টাকা বিক্রি করতে হবে।
শহরের সিনেমা হল সড়ক, এন্ডারসন রোড, বাজারঘাটাসহ বিভিন্ন দোকানে খিলি পান বিক্রি হচ্ছে তিন থেকে পাঁচ টাকায়।
টেকনাফের শাহপরীর দ্বীপের পশ্চিমপাড়ার চাষি আবদুল কাদের (৫১) বলেন, গত জুলাই মাসে প্রায় দেড় লাখ টাকা খরচ করে এক একরের দুটি বরজ তৈরি করেন। কিন্তু আগস্ট মাসে সামুদ্রিক জলোচ্ছ্বাসে বরজ দুটি বিলীন হয়েছে।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, গত জুন, জুলাই ও আগস্ট মাসে তিন দফার বন্যা ও পাহাড়ি ঢলে জেলার আটটি উপজেলায় প্রায় ১৫ হাজার বরজ বিলীন হয়েছে। তা ছাড়া মড়ক লেগে নষ্ট হয়েছে আরও কয়েক হাজার বরজের পান। এতে অন্তত ৬০ হাজার চাষি আর্থিক ক্ষতির সমঞ্চুখীন হয়েছেন।
উখিয়ার ছেপঠখালী ও সোনারপাড়া গ্রামের চাষি সোনা মিয়া ও আমির হোসেন বলেন, রোগবালাই ও দুর্যোগ থেকে তাঁরা নিজেদের দুটি বরজ রক্ষা করতে পেরে মহাখুশি। কারণ, পানের দাম তিন-চার গুণ বেশিতে বিক্রি হচ্ছে।
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের সহকারী কৃষি কর্মকর্তা আশীষ কুমার বলেন, ‘ফাইট পাখোরা’ নামে এক প্রকার ছত্রাকের আক্রমণে এই রোগ ছড়িয়ে পড়ছে। এ রোগে আক্রান্ত হওয়ার এক সপ্তাহের মধ্যে পানপাতায় পচন ধরে। এক লিটার পানিতে দুই গ্রাম ‘ডাইথেন এম-৪৫’ মিশিয়ে ১৫ দিন পরপর পানের বরজে ছিটালে পান রক্ষা সম্ভব।
শহরের সিনেমা হল সড়ক, এন্ডারসন রোড, বাজারঘাটাসহ বিভিন্ন দোকানে খিলি পান বিক্রি হচ্ছে তিন থেকে পাঁচ টাকায়।
টেকনাফের শাহপরীর দ্বীপের পশ্চিমপাড়ার চাষি আবদুল কাদের (৫১) বলেন, গত জুলাই মাসে প্রায় দেড় লাখ টাকা খরচ করে এক একরের দুটি বরজ তৈরি করেন। কিন্তু আগস্ট মাসে সামুদ্রিক জলোচ্ছ্বাসে বরজ দুটি বিলীন হয়েছে।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, গত জুন, জুলাই ও আগস্ট মাসে তিন দফার বন্যা ও পাহাড়ি ঢলে জেলার আটটি উপজেলায় প্রায় ১৫ হাজার বরজ বিলীন হয়েছে। তা ছাড়া মড়ক লেগে নষ্ট হয়েছে আরও কয়েক হাজার বরজের পান। এতে অন্তত ৬০ হাজার চাষি আর্থিক ক্ষতির সমঞ্চুখীন হয়েছেন।
উখিয়ার ছেপঠখালী ও সোনারপাড়া গ্রামের চাষি সোনা মিয়া ও আমির হোসেন বলেন, রোগবালাই ও দুর্যোগ থেকে তাঁরা নিজেদের দুটি বরজ রক্ষা করতে পেরে মহাখুশি। কারণ, পানের দাম তিন-চার গুণ বেশিতে বিক্রি হচ্ছে।
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের সহকারী কৃষি কর্মকর্তা আশীষ কুমার বলেন, ‘ফাইট পাখোরা’ নামে এক প্রকার ছত্রাকের আক্রমণে এই রোগ ছড়িয়ে পড়ছে। এ রোগে আক্রান্ত হওয়ার এক সপ্তাহের মধ্যে পানপাতায় পচন ধরে। এক লিটার পানিতে দুই গ্রাম ‘ডাইথেন এম-৪৫’ মিশিয়ে ১৫ দিন পরপর পানের বরজে ছিটালে পান রক্ষা সম্ভব।
Blogger Comment
Facebook Comment