কক্সবাজার সদর উপজেলার উপকূলীয় ইউনিয়ন চৌফলদণ্ডীতে জোয়ারের পানিতে ৫০০ একর ধানিজমি এখন পানির নিচে। জোয়ারের পানিতে প্রতিদিন প্লাবিত হচ্ছে ফসলি জমি।
চৌফলদণ্ডী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মো. আলম জানান, গত বর্ষা মৌসুমে মনুর ছড়া, কেরুনতলা ও গুইল্যাখালীসহ ৮টি স্থানে বেড়িবাঁধ ভেঙে গেলে এলাকার মানুষ চরম দুর্ভোগে পড়ে। তা ছাড়া ঈদগাও নদীর বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ ভেঙেও প্লাবিত হচ্ছে ব্যাপক এলাকা।
বেড়িবাঁধের কিছু অংশ মেরামত করা হলেও এ বছর বর্ষাতে তাও তলিয়ে গেছে। ফলে ঈদগাও মেহেরঘোনা ব্রিজ হয়ে মাইজপাড়া ও পুকুরিয়াঘোনা পর্যন্ত এলাকায় জোয়ারের পানি সহজেই লোকালয়ে প্রবেশ করছে। এতে ৫ হাজার একর জমির চাষ অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে।
চৌফলদণ্ডী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ সভাপতি হাবিব উল্লাহ জানান, পানি উন্নয়ন বোর্ড কর্মকর্তাদের গাফিলতির কারণে এ অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। ইউপি মেম্বার মো. মিয়া জঙ্গী বলেন, ভাঙা বেড়িবাঁধ সংস্কার ও বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধের মেরামত না হলে আগামীতে পরিস্থিতি ভয়াবহ আকার ধারণ করবে।
পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মাঈন উদ্দিন আহমদ জানান, চৌফলদণ্ডী ইউনিয়নের বিধ্বস্ত বাঁধ মেরামত ও সংস্কারের জন্য বরাদ্দ চেয়ে মন্ত্রণালয়কে অবহিত করা হয়েছে। অর্থ বরাদ্দ পাওয়া গেলে কাজ শুরু করা হবে।
বেড়িবাঁধের কিছু অংশ মেরামত করা হলেও এ বছর বর্ষাতে তাও তলিয়ে গেছে। ফলে ঈদগাও মেহেরঘোনা ব্রিজ হয়ে মাইজপাড়া ও পুকুরিয়াঘোনা পর্যন্ত এলাকায় জোয়ারের পানি সহজেই লোকালয়ে প্রবেশ করছে। এতে ৫ হাজার একর জমির চাষ অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে।
চৌফলদণ্ডী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ সভাপতি হাবিব উল্লাহ জানান, পানি উন্নয়ন বোর্ড কর্মকর্তাদের গাফিলতির কারণে এ অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। ইউপি মেম্বার মো. মিয়া জঙ্গী বলেন, ভাঙা বেড়িবাঁধ সংস্কার ও বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধের মেরামত না হলে আগামীতে পরিস্থিতি ভয়াবহ আকার ধারণ করবে।
পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মাঈন উদ্দিন আহমদ জানান, চৌফলদণ্ডী ইউনিয়নের বিধ্বস্ত বাঁধ মেরামত ও সংস্কারের জন্য বরাদ্দ চেয়ে মন্ত্রণালয়কে অবহিত করা হয়েছে। অর্থ বরাদ্দ পাওয়া গেলে কাজ শুরু করা হবে।
Blogger Comment
Facebook Comment