কক্সবাজারের চকরিয়া ফাঁসিয়াখালী দক্ষিণ ঘুনিয়ায় বনবিভাগ গুড়িয়ে দিল বন্যায় বিপর্যস্থ দুর্গতদের শেষ আশ্রয় স্থল। পাঁচ শতাধিক পরিবারের কয়েক হাজার নারী-পুরুষ আশ্রয় নেয়া বাসস্থান হারিয়ে খোলা আকাশের নিচে এখন মানবেতর জীবন যাপন করছেন।
সংশিষ্ট প্রশাসনের এ ধরনের নির্মম সিদ্ধান্তে পাহাড়ি এলাকা জুড়ে নেমে এসেছে মানবিক বিপর্যয়। বসবাসকারী মা-শিশু, আবাল-বৃদ্ধ বণিতাদের মলিন চেহারার তোয়াক্কা না করে রোববার বনবিভাগ নিয়ন্ত্রাণাধীন যৌথ অভিযান পরিচালনা করে অন্তত পাঁচ শতাধিক ঘরবাড়ি গুড়িয়ে দেয়।
বিগত মাসগুলোর কয়েক দফা ভয়াবহ বন্যায় ইউনিয়নের দক্ষিণ ঘুনিয়া নয়াপাড়া এলাকার ক্ষতিগ্রস্থ আশ্রয়হীন মানুষ বসবাসের উপযোগী পাশবর্তী পাহাড়ে মাথা গোজার ঠাঁই হিসেবে আবাসন ব্যবস্থা গড়ে তোলে। বেঁচে থাকার তাগিদে নিকটস্থ পাহাড়ের ঢালুতে রকমারি সবজি চাষ করে কোনো রকম জীবিকা নির্বাহ করে আসছিলেন বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলো।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এলাকাবাসী জানান, আশ্রয়হীন পরিবাগুলো ওই পাহাড়ে আশ্রয় নিলে একটি মহল তাদের স্বার্থ আদায়ে মরিয়া হয়ে সামাজিক বনায়নের নাম উল্লেখ করে বনবিভাগকে দিয়ে এ উচ্ছেদ অভিযান চালায়।
তারা আরো জানান, পাহাড়ি ভূমিতে বনবিভাগ কোনো ধরনের সামাজিক বনায়নের চারা রোপন বা অন্যান্য কর্মকাণ্ড চোখে পড়েনি। ইতিপূর্বে স্বার্থান্বেষী ওই মহল তাদের সামাজিক বনায়নের নামে জমি দাবি করে অন্যত্র বিক্রি করার পাঁয়তারা করেছিল।
সচেতন মহলের দাবি, যেখানে প্রতিনিয়ত জনসংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে, সেখানে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্থ ভিটে-বাড়ি হারা পরিবারগুলোকে পূণর্বাসন করা জরুরি।
অপরদিকে, মানবিক বিবেচনায় ক্ষতিগ্রস্থ পরিবারগুলোকে ওই স্থানে পূণর্বাসনের জন্য সরকারের কাছে জোরালো দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগী হাজার-হাজার আশ্রয়হীন নারী-পুরুষের।
বিগত মাসগুলোর কয়েক দফা ভয়াবহ বন্যায় ইউনিয়নের দক্ষিণ ঘুনিয়া নয়াপাড়া এলাকার ক্ষতিগ্রস্থ আশ্রয়হীন মানুষ বসবাসের উপযোগী পাশবর্তী পাহাড়ে মাথা গোজার ঠাঁই হিসেবে আবাসন ব্যবস্থা গড়ে তোলে। বেঁচে থাকার তাগিদে নিকটস্থ পাহাড়ের ঢালুতে রকমারি সবজি চাষ করে কোনো রকম জীবিকা নির্বাহ করে আসছিলেন বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলো।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এলাকাবাসী জানান, আশ্রয়হীন পরিবাগুলো ওই পাহাড়ে আশ্রয় নিলে একটি মহল তাদের স্বার্থ আদায়ে মরিয়া হয়ে সামাজিক বনায়নের নাম উল্লেখ করে বনবিভাগকে দিয়ে এ উচ্ছেদ অভিযান চালায়।
তারা আরো জানান, পাহাড়ি ভূমিতে বনবিভাগ কোনো ধরনের সামাজিক বনায়নের চারা রোপন বা অন্যান্য কর্মকাণ্ড চোখে পড়েনি। ইতিপূর্বে স্বার্থান্বেষী ওই মহল তাদের সামাজিক বনায়নের নামে জমি দাবি করে অন্যত্র বিক্রি করার পাঁয়তারা করেছিল।
সচেতন মহলের দাবি, যেখানে প্রতিনিয়ত জনসংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে, সেখানে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্থ ভিটে-বাড়ি হারা পরিবারগুলোকে পূণর্বাসন করা জরুরি।
অপরদিকে, মানবিক বিবেচনায় ক্ষতিগ্রস্থ পরিবারগুলোকে ওই স্থানে পূণর্বাসনের জন্য সরকারের কাছে জোরালো দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগী হাজার-হাজার আশ্রয়হীন নারী-পুরুষের।
Blogger Comment
Facebook Comment