কক্সবাজারের রামু উপজেলার দুর্গম এলাকা কচ্ছপিয়ায় স্বেচ্ছাশ্রমে ব্রিজ রক্ষায় বাঁধ নির্মাণ করে দিলেন ৫ শতাধিক সাধারণ মানুষ।
সরকারের কাছে বারবার ধরনা দেয়ার পরও ব্রিজের গোড়া সংস্কারে কোনো সহযোগিতা না পাওয়ায় ‘নিজেদের অস্তিত্ব’ টিকিয়ে রাখতেই বৃহস্পতিবার তারা স্বেচ্ছাশ্রমে ব্রিজের গোড়ায় মাটি ও বালির বস্তা ফেলে এই নির্মাণ কাজ করেন।
স্থানীয়রা জানান, চলতি বছর রামুতে পর পর দু’বার ভয়াবহ বন্যায় মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয় রামু উপজেলার কচ্ছপিয়া ইউনিয়নের ফাক্রিকাটা গ্রামের পূর্ব পাশের জংছড়ি খালের বেইলি ব্রিজটি। ব্রিজের গোড়া থেকে আশঙ্কাজনকভাবে মাটি সরে যায়। এতে যে কোনো মুহূর্তে পাহাড়ি ঢল কিংবা বন্যায় পুরো ব্রিজটিই ধসে যাওয়ার উপক্রম হয়।
স্থানীয় কচ্ছপিয়া ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান নুরুল আমিন জানান, বন্যার পর থেকে প্রশাসনসহ বিভিন্ন স্থানে বারবার ধরনা দেয়া হয়েছে। কেউই ব্রিজটি রক্ষায় এগিয়ে আসছে না দেখে ‘স্ব-উদ্যোগে’ ব্রিজ রক্ষার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। তিনি বলেন, ‘ব্রিজটি ভেঙে যাওয়া মানেই অন্তত দুই কোটি টাকা ক্ষতি হওয়া। পাশাপাশি কক্সবাজারের সঙ্গে বাণিজ্যিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ এ স্থানটির যোগাযোগ বন্ধ হয়ে যাবে। তাই ব্রিজটি রক্ষায় একটি উন্নয়ন পরিষদও গঠন করা হয়।’ উন্নয়ন পরিষদের আহ্বায়ক মাঈনুদ্দিন খালেদ জানান, ইউপি চেয়ারম্যান নুরুল আমিনের সহযোগিতায় অবশেষে ব্রিজটি রক্ষায় বৃহস্পতিবার থেকে কাজ শুরু হয়েছে। স্বেচ্ছাশ্রমের এই মহতী উদ্যোগে কচ্ছপিয়া ইউনিয়নের ৯টি গ্রাম থেকে ৫০ জন করে অন্তত ৫শ’ জন অংশ নেন। বিকেলে এক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন জেলা প্রশাসক মো. জয়নুল বারী। কচ্ছপিয়া ইউপি চেয়ারম্যান নুরুল আমিনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন রামু উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা দেবি চন্দ, ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ আলী, রামু উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান ফজলুলল্গাহ মোহাম্মদ হাসান, রামু উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান নুসরাত জাহান মুন্নি।
স্থানীয় কচ্ছপিয়া ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান নুরুল আমিন জানান, বন্যার পর থেকে প্রশাসনসহ বিভিন্ন স্থানে বারবার ধরনা দেয়া হয়েছে। কেউই ব্রিজটি রক্ষায় এগিয়ে আসছে না দেখে ‘স্ব-উদ্যোগে’ ব্রিজ রক্ষার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। তিনি বলেন, ‘ব্রিজটি ভেঙে যাওয়া মানেই অন্তত দুই কোটি টাকা ক্ষতি হওয়া। পাশাপাশি কক্সবাজারের সঙ্গে বাণিজ্যিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ এ স্থানটির যোগাযোগ বন্ধ হয়ে যাবে। তাই ব্রিজটি রক্ষায় একটি উন্নয়ন পরিষদও গঠন করা হয়।’ উন্নয়ন পরিষদের আহ্বায়ক মাঈনুদ্দিন খালেদ জানান, ইউপি চেয়ারম্যান নুরুল আমিনের সহযোগিতায় অবশেষে ব্রিজটি রক্ষায় বৃহস্পতিবার থেকে কাজ শুরু হয়েছে। স্বেচ্ছাশ্রমের এই মহতী উদ্যোগে কচ্ছপিয়া ইউনিয়নের ৯টি গ্রাম থেকে ৫০ জন করে অন্তত ৫শ’ জন অংশ নেন। বিকেলে এক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন জেলা প্রশাসক মো. জয়নুল বারী। কচ্ছপিয়া ইউপি চেয়ারম্যান নুরুল আমিনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন রামু উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা দেবি চন্দ, ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ আলী, রামু উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান ফজলুলল্গাহ মোহাম্মদ হাসান, রামু উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান নুসরাত জাহান মুন্নি।
Blogger Comment
Facebook Comment