কক্সবাজারের চকরিয়ায় পুলিশ ও ডাকাতদলের মধ্যে কয়েক দফা বন্দুকযুদ্ধের ঘটনা ঘটেছে। উপজেলার সাহারবিল ইউনিয়নের রামপুর চিংড়ি জোন এলাকায় এই বন্দুকযুদ্ধ চলে দেড় ঘণ্টাব্যাপী।
বন্দুকযুদ্ধ শেষে পুলিশ ছয় ডাকাত গ্রেপ্তার করেছে। এ সময় দুটি দেশীয় তৈরি আগ্নেয়াস্ত্র, তিনটি কার্তুজ ও চারটি ছোরা উদ্ধার করা হয়।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলো চিরিঙ্গা ইউনিয়নের সওদাগরঘোনা এলাকার মো. সোলেমানের ছেলে মোহাম্মদ সেলিম, মৃত বশির উদ্দিনের ছেলে নুরমোহাম্মদ, জাফর আহমদের ছেলে জহির আহমদ, শহর আলীর ছেলে আবদুর রশিদ, জহির আহমদ ও আহমদ সোবহানের ছেলে নুরুল আবচার।
পুলিশ জানায়, সাহারবিল ইউনিয়নের রামপুর মৌজার চিংড়ি জোন এলাকায় পানি উন্নয়ন বোর্ডের নিয়ন্ত্রণাধীন ৪ নম্বর স্লুইস গেট লাগোয়া ১০ একরবিশিষ্ট কয়েকটি চিংড়িঘেরে ডাকাতির প্রস্তুতি নিচ্ছিল প্রায় ৪০ সদস্যের একদল সশস্ত্র ডাকাত। এ খবর পেয়ে শনিবার রাত ১১টার দিকে রামপুর পুলিশ ফাঁড়ির সদস্যরা বিভিন্ন পয়েন্টে অবস্থান নেন।
এ সময় টের পেয়ে ডাকাতরা পুলিশকে লক্ষ্য করে গুলি ছুড়লে পুলিশও পাল্টা গুলি চালায়। প্রায় দেড় ঘণ্টা ধরে এই বন্দুকযুদ্ধ শেষে ডাকাতদল একপর্যায়ে চিরিঙ্গা ইউনিয়নের সওদাগরঘোনা এলাকার দিকে পালিয়ে আসে। পরে রাত ৩টা থেকে ৪টা পর্যন্ত চকরিয়া থানার ওসি মোহাম্মদ ফরহাদের নেতৃত্বে বিপুলসংখ্যক পুলিশ সদস্য চিংড়ি জোন সওদাগরঘোনা এলাকায় অভিযান চালিয়ে ছয় ডাকাতকে গ্রেপ্তার করে।
রামপুর পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ এসআই আবদুল হাকিম জানান, বন্দুকযুদ্ধ চলাকালে মো. আরাফাত নামে পুলিশের একজন সোর্স আহত হয়েছে।
বর্তমানে সে সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
চকরিয়া থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোহাম্মদ ফরহাদ কালের কণ্ঠকে জানান, পুলিশের ওপর হামলা, ডাকাতির প্রস্তুতি ও অস্ত্র আইনে থানায় পৃথক তিনটি মামলা করা হয়েছে।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলো চিরিঙ্গা ইউনিয়নের সওদাগরঘোনা এলাকার মো. সোলেমানের ছেলে মোহাম্মদ সেলিম, মৃত বশির উদ্দিনের ছেলে নুরমোহাম্মদ, জাফর আহমদের ছেলে জহির আহমদ, শহর আলীর ছেলে আবদুর রশিদ, জহির আহমদ ও আহমদ সোবহানের ছেলে নুরুল আবচার।
পুলিশ জানায়, সাহারবিল ইউনিয়নের রামপুর মৌজার চিংড়ি জোন এলাকায় পানি উন্নয়ন বোর্ডের নিয়ন্ত্রণাধীন ৪ নম্বর স্লুইস গেট লাগোয়া ১০ একরবিশিষ্ট কয়েকটি চিংড়িঘেরে ডাকাতির প্রস্তুতি নিচ্ছিল প্রায় ৪০ সদস্যের একদল সশস্ত্র ডাকাত। এ খবর পেয়ে শনিবার রাত ১১টার দিকে রামপুর পুলিশ ফাঁড়ির সদস্যরা বিভিন্ন পয়েন্টে অবস্থান নেন।
এ সময় টের পেয়ে ডাকাতরা পুলিশকে লক্ষ্য করে গুলি ছুড়লে পুলিশও পাল্টা গুলি চালায়। প্রায় দেড় ঘণ্টা ধরে এই বন্দুকযুদ্ধ শেষে ডাকাতদল একপর্যায়ে চিরিঙ্গা ইউনিয়নের সওদাগরঘোনা এলাকার দিকে পালিয়ে আসে। পরে রাত ৩টা থেকে ৪টা পর্যন্ত চকরিয়া থানার ওসি মোহাম্মদ ফরহাদের নেতৃত্বে বিপুলসংখ্যক পুলিশ সদস্য চিংড়ি জোন সওদাগরঘোনা এলাকায় অভিযান চালিয়ে ছয় ডাকাতকে গ্রেপ্তার করে।
রামপুর পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ এসআই আবদুল হাকিম জানান, বন্দুকযুদ্ধ চলাকালে মো. আরাফাত নামে পুলিশের একজন সোর্স আহত হয়েছে।
বর্তমানে সে সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
চকরিয়া থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোহাম্মদ ফরহাদ কালের কণ্ঠকে জানান, পুলিশের ওপর হামলা, ডাকাতির প্রস্তুতি ও অস্ত্র আইনে থানায় পৃথক তিনটি মামলা করা হয়েছে।
Blogger Comment
Facebook Comment